Post Office Dhamaka Scheme: ৫০০০ টাকা বিনিয়োগ করে পেয়ে যেতে পারেন ৮ লাখ টাকার ফান্ড, দেখে নিন কীভাবে

Last Updated:
Post Office Dhamaka Scheme: মোটা টাকার ফান্ড গড়ে তোলার জন্য পোস্ট অফিসের রেকারিং ডিপোজিটে প্রতি মাসে ৫০০০ টাকা করে বিনিয়োগ করতে হবে।
1/6
নিয়মিত বিনিয়োগ করলে দীর্ঘমেয়াদে মোটা রিটার্ন পাওয়া যায়। এমনটাই বলেন বিনিয়োগ বিশেষজ্ঞরা। বর্তমানে বাজারে অনেক রকমের বিনিয়োগ বিকল্প রয়েছে। তবে হ্যাঁ, এসবে ঝুঁকিও রয়েছে। তবে সরকারি স্কিম, বন্ড, ব্যাঙ্ক ডিপোজিট স্কিমের মতো বিনিয়োগে অবশ্য গ্যারান্টিযুক্ত রিটার্ন পাওয়া যায়। এই সব ক্ষেত্রে ঝুঁকির কোনও প্রশ্ন নেই।
নিয়মিত বিনিয়োগ করলে দীর্ঘমেয়াদে মোটা রিটার্ন পাওয়া যায়। এমনটাই বলেন বিনিয়োগ বিশেষজ্ঞরা। বর্তমানে বাজারে অনেক রকমের বিনিয়োগ বিকল্প রয়েছে। তবে হ্যাঁ, এসবে ঝুঁকিও রয়েছে। তবে সরকারি স্কিম, বন্ড, ব্যাঙ্ক ডিপোজিট স্কিমের মতো বিনিয়োগে অবশ্য গ্যারান্টিযুক্ত রিটার্ন পাওয়া যায়। এই সব ক্ষেত্রে ঝুঁকির কোনও প্রশ্ন নেই।
advertisement
2/6
এবার ব্যাঙ্ক ডিপোজিট স্কিমের কথা যদি ওঠে, সবার আগে বেশিরভাগ ব্যক্তিরই মাথায় আসবে ফিক্সড ডিপোজিটের প্রসঙ্গ। এর মধ্যে ভুল কিছু নেই। বর্তমানে ব্যাঙ্কগুলো ফিক্সড ডিপোজিটে বেশ ভাল হারে সুদ অফার করছে। এবার যদি সিনিয়র সিটিজেনের কথা ধরা হয়, তাঁদের ক্ষেত্রে সুদের হার সাধারণ নাগরিকের তুলনায় ফিক্সড ডিপোজিটে বেশিই হয়। কেউ চাইলে পরিবারের প্রবীণ সদস্যের নামেও ফিক্সড ডিপোজিট করতে পারেন ব্যাঙ্কে।
এবার ব্যাঙ্ক ডিপোজিট স্কিমের কথা যদি ওঠে, সবার আগে বেশিরভাগ ব্যক্তিরই মাথায় আসবে ফিক্সড ডিপোজিটের প্রসঙ্গ। এর মধ্যে ভুল কিছু নেই। বর্তমানে ব্যাঙ্কগুলো ফিক্সড ডিপোজিটে বেশ ভাল হারে সুদ অফার করছে। এবার যদি সিনিয়র সিটিজেনের কথা ধরা হয়, তাঁদের ক্ষেত্রে সুদের হার সাধারণ নাগরিকের তুলনায় ফিক্সড ডিপোজিটে বেশিই হয়। কেউ চাইলে পরিবারের প্রবীণ সদস্যের নামেও ফিক্সড ডিপোজিট করতে পারেন ব্যাঙ্কে।
advertisement
3/6
কিন্তু ফিক্সড ডিপোজিট মুদ্রাস্ফীতির সঙ্গে সেই ভাবে দেখলে পাল্লা দিতে পারে না। সুতরাং, কোনও ঝুঁকি ছাড়াই যদি কেউ নিয়মিত বিনিয়োগের মাধ্যমে অল্প টাকা বিনিয়োগ করে বড় তহবিল তৈরি করতে চান, তাহলে বর্তমান সময়ে রেকারিং ডিপোজিট অর্থাৎ আরডি বিনিয়োগের একটি জনপ্রিয় মাধ্যম। বিভিন্ন ব্যাঙ্ক বিভিন্ন সুদের হারে আরডি অফার করে থাকে। পোস্ট অফিস রেকারিং ডিপোজিট স্কিম আদর্শ। বর্তমানে কেন্দ্র সরকার এই স্কিমে ৬.৭% শতাংশ হারে সুদ দিচ্ছে। পোস্ট অফিসের রেকারিং ডিপোজিট অর্থাৎ আরডির ম্যাচিউরিটি ৫ বছরে হয়। কিন্তু, ৩ বছর পরেও এর টাকা তোলা যেতে পারে।। আরডি-র বিশেষত্ব হল, এই স্কিমে কোনও ঝুঁকি নেই, টাকা সম্পূর্ণ নিরাপদে থাকে। ছোট বিনিয়োগকারীদের ক্ষেত্রে পোস্ট অফিসের রেকারিং ডিপোজিট অর্থাৎ আরডি বিনিয়োগের একটি জনপ্রিয় বিকল্প।
কিন্তু ফিক্সড ডিপোজিট মুদ্রাস্ফীতির সঙ্গে সেই ভাবে দেখলে পাল্লা দিতে পারে না। সুতরাং, কোনও ঝুঁকি ছাড়াই যদি কেউ নিয়মিত বিনিয়োগের মাধ্যমে অল্প টাকা বিনিয়োগ করে বড় তহবিল তৈরি করতে চান, তাহলে বর্তমান সময়ে রেকারিং ডিপোজিট অর্থাৎ আরডি বিনিয়োগের একটি জনপ্রিয় মাধ্যম। বিভিন্ন ব্যাঙ্ক বিভিন্ন সুদের হারে আরডি অফার করে থাকে। পোস্ট অফিস রেকারিং ডিপোজিট স্কিম আদর্শ। বর্তমানে কেন্দ্র সরকার এই স্কিমে ৬.৭% শতাংশ হারে সুদ দিচ্ছে। পোস্ট অফিসের রেকারিং ডিপোজিট অর্থাৎ আরডির ম্যাচিউরিটি ৫ বছরে হয়। কিন্তু, ৩ বছর পরেও এর টাকা তোলা যেতে পারে।। আরডি-র বিশেষত্ব হল, এই স্কিমে কোনও ঝুঁকি নেই, টাকা সম্পূর্ণ নিরাপদে থাকে। ছোট বিনিয়োগকারীদের ক্ষেত্রে পোস্ট অফিসের রেকারিং ডিপোজিট অর্থাৎ আরডি বিনিয়োগের একটি জনপ্রিয় বিকল্প।
advertisement
4/6
আরডি এমন একটা স্কিম, যার বিপরীতে বিনিয়োগকারী ঋণ নিতে পারেন। পোস্ট অফিসের নিয়ম অনুযায়ী, ১২টি কিস্তি জমা দেওয়ার পর অ্যাকাউন্টে জমা হওয়া পরিমাণের ৫০ শতাংশ পর্যন্ত ঋণ নেওয়া যেতে পারে। ঋণ একক বা কিস্তিতে শোধ করা যায়। ঋণের সুদের হার রেকারিং ডিপোজিটের সুদের চেয়ে ২ শতাংশ বেশি হবে।
আরডি এমন একটা স্কিম, যার বিপরীতে বিনিয়োগকারী ঋণ নিতে পারেন। পোস্ট অফিসের নিয়ম অনুযায়ী, ১২টি কিস্তি জমা দেওয়ার পর অ্যাকাউন্টে জমা হওয়া পরিমাণের ৫০ শতাংশ পর্যন্ত ঋণ নেওয়া যেতে পারে। ঋণ একক বা কিস্তিতে শোধ করা যায়। ঋণের সুদের হার রেকারিং ডিপোজিটের সুদের চেয়ে ২ শতাংশ বেশি হবে।
advertisement
5/6
মোটা টাকার ফান্ড গড়ে তোলার জন্য পোস্ট অফিসের রেকারিং ডিপোজিটে প্রতি মাসে ৫০০০ টাকা করে বিনিয়োগ করতে হবে। পোস্ট অফিসের রেকারিং ডিপোজিটে প্রতি মাসে ৫০০০ টাকা করে বিনিয়োগ করলে, ১০ বছরে ৮.৫৪ লাখ টাকার ফান্ড গড়ে তোলা যেতে পারে। পোস্ট অফিসের রেকারিং ডিপোজিটে প্রতি মাসে ৫০০০ টাকা করে বিনিয়োগ করলে ৫ বছরে মোট ৩ লাখ টাকা বিনিয়োগ করা হবে। পোস্ট অফিসের রেকারিং ডিপোজিটে প্রতি মাসে ৫০০০ টাকা করে বিনিয়োগ করলে, ৫ বছর পরে সুদ হিসাবে পাওয়া যাবে মোট ৫৬,৮৩০ টাকা। পোস্ট অফিসের রেকারিং ডিপোজিটে প্রতি মাসে ৫০০০ টাকা করে বিনিয়োগ করলে, ৫ বছর পরে মোট ৩,৫৬,৮৩০ টাকা পাওয়া যাবে। পোস্ট অফিসের রেকারিং ডিপোজিটে প্রতি মাসে ৫০০০ টাকা করে বিনিয়োগ করলে ১০ বছরে মোট ৬ লাখ টাকা বিনিয়োগ করা হবে।
মোটা টাকার ফান্ড গড়ে তোলার জন্য পোস্ট অফিসের রেকারিং ডিপোজিটে প্রতি মাসে ৫০০০ টাকা করে বিনিয়োগ করতে হবে। পোস্ট অফিসের রেকারিং ডিপোজিটে প্রতি মাসে ৫০০০ টাকা করে বিনিয়োগ করলে, ১০ বছরে ৮.৫৪ লাখ টাকার ফান্ড গড়ে তোলা যেতে পারে। পোস্ট অফিসের রেকারিং ডিপোজিটে প্রতি মাসে ৫০০০ টাকা করে বিনিয়োগ করলে ৫ বছরে মোট ৩ লাখ টাকা বিনিয়োগ করা হবে। পোস্ট অফিসের রেকারিং ডিপোজিটে প্রতি মাসে ৫০০০ টাকা করে বিনিয়োগ করলে, ৫ বছর পরে সুদ হিসাবে পাওয়া যাবে মোট ৫৬,৮৩০ টাকা। পোস্ট অফিসের রেকারিং ডিপোজিটে প্রতি মাসে ৫০০০ টাকা করে বিনিয়োগ করলে, ৫ বছর পরে মোট ৩,৫৬,৮৩০ টাকা পাওয়া যাবে। পোস্ট অফিসের রেকারিং ডিপোজিটে প্রতি মাসে ৫০০০ টাকা করে বিনিয়োগ করলে ১০ বছরে মোট ৬ লাখ টাকা বিনিয়োগ করা হবে।
advertisement
6/6
পোস্ট অফিসের রেকারিং ডিপোজিটে প্রতি মাসে ৫০০০ টাকা করে বিনিয়োগ করলে, ১০ বছর পরে সুদ হিসাবে পাওয়া যাবে মোট ২,৫৪,২৭২ টাকা। পোস্ট অফিসের রেকারিং ডিপোজিটে প্রতি মাসে ৫০০০ টাকা করে বিনিয়োগ করলে। ১০ বছরে মোট ৮,৫৪,২৭২ টাকা পাওয়া যাবে।
পোস্ট অফিসের রেকারিং ডিপোজিটে প্রতি মাসে ৫০০০ টাকা করে বিনিয়োগ করলে, ১০ বছর পরে সুদ হিসাবে পাওয়া যাবে মোট ২,৫৪,২৭২ টাকা। পোস্ট অফিসের রেকারিং ডিপোজিটে প্রতি মাসে ৫০০০ টাকা করে বিনিয়োগ করলে। ১০ বছরে মোট ৮,৫৪,২৭২ টাকা পাওয়া যাবে।
advertisement
advertisement
advertisement