PM Kisan: প্রধানমন্ত্রী কিষাণ যোজনা সম্পর্কে এখনই যা জানা দরকার...

Last Updated:
PM Kisan : প্রধানমন্ত্রী কিষাণ যোজনা দেশের কৃষকদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বছরে ৬,০০০ টাকা সরাসরি কৃষকদের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে পাঠানো হয়।
1/9
কেন্দ্রীয় সরকার সারা দেশের লাখ লাখ কৃষকের আয় দ্বিগুণ করার লক্ষ্যে প্রধানমন্ত্রী কিষাণ সম্মান নিধি (PM Kisan Samman Nidhi) নিয়ে এসেছে। এই প্রকল্প কৃষকদের আর্থিক সহায়তা প্রদান করে। ইতিমধ্যেই কেন্দ্রীয় সরকার কৃষকদের জন্য উল্লেখযোগ্য ত্রাণ ঘোষণা করেছে। কেন্দ্রীয় সরকার জানিয়েছে যে, সীমান্তবর্তী রাজ্যগুলির যে সব কৃষকের জমির দলিল নেই, তাঁরাও প্রধানমন্ত্রী কিষাণ প্রকল্পের সুবিধা পাবেন। তবে, রাজ্য সরকারকে নিশ্চিত করতে হবে যে তাঁরা কৃষক।
কেন্দ্রীয় সরকার সারা দেশের লাখ লাখ কৃষকের আয় দ্বিগুণ করার লক্ষ্যে প্রধানমন্ত্রী কিষাণ সম্মান নিধি (PM Kisan Samman Nidhi) নিয়ে এসেছে। এই প্রকল্প কৃষকদের আর্থিক সহায়তা প্রদান করে। ইতিমধ্যেই কেন্দ্রীয় সরকার কৃষকদের জন্য উল্লেখযোগ্য ত্রাণ ঘোষণা করেছে। কেন্দ্রীয় সরকার জানিয়েছে যে, সীমান্তবর্তী রাজ্যগুলির যে সব কৃষকের জমির দলিল নেই, তাঁরাও প্রধানমন্ত্রী কিষাণ প্রকল্পের সুবিধা পাবেন। তবে, রাজ্য সরকারকে নিশ্চিত করতে হবে যে তাঁরা কৃষক।
advertisement
2/9
সারা দেশের লাখ লাখ কৃষক এখনও পর্যন্ত প্রধানমন্ত্রী কিষাণ সম্মান নিধি প্রকল্পের ২০টি কিস্তি পেয়েছেন। সারা দেশের লাখ লাখ কৃষক ২১তম কিস্তির জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছেন। প্রধানমন্ত্রী কিষাণ সম্মান নিধির আওতায় কৃষকরা বার্ষিক ৬,০০০ টাকা আর্থিক সহায়তা পান। এই অর্থ তিনটি কিস্তিতে দেওয়া হয়, প্রতিটি কিস্তিতে ২,০০০ টাকা থাকে।
সারা দেশের লাখ লাখ কৃষক এখনও পর্যন্ত প্রধানমন্ত্রী কিষাণ সম্মান নিধি প্রকল্পের ২০টি কিস্তি পেয়েছেন। সারা দেশের লাখ লাখ কৃষক ২১তম কিস্তির জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছেন। প্রধানমন্ত্রী কিষাণ সম্মান নিধির আওতায় কৃষকরা বার্ষিক ৬,০০০ টাকা আর্থিক সহায়তা পান। এই অর্থ তিনটি কিস্তিতে দেওয়া হয়, প্রতিটি কিস্তিতে ২,০০০ টাকা থাকে।
advertisement
3/9
এই রাজ্যগুলির কৃষকরা প্রথমে টাকা পাবেনসাধারণত যখন প্রধানমন্ত্রী কিষাণ সম্মান নিধি তহবিল ছাড়া হয়, তখন তা একই সঙ্গে সারা দেশের সমস্ত কৃষকের অ্যাকাউন্টে জমা হয়। তবে, এবার আশা করা হচ্ছে যে বন্যা কবলিত রাজ্যগুলি প্রথমে প্রধানমন্ত্রী কিষাণ সম্মান নিধির কিস্তি পেতে পারে। প্রকৃতপক্ষে, কেন্দ্রীয় সরকার সম্প্রতি ইঙ্গিত দিয়েছে যে পরবর্তী কিস্তি শীঘ্রই প্রদান করা হবে। সেপ্টেম্বরের গোড়ার দিকে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি হিমাচল এবং পঞ্জাবের বন্যা এবং অন্যান্য দুর্যোগ-কবলিত এলাকাগুলি পর্যালোচনা করার পর এই প্রকল্পের অগ্রিম কিস্তি প্রদানের আশ্বাস দিয়েছিলেন।
এই রাজ্যগুলির কৃষকরা প্রথমে টাকা পাবেন
সাধারণত যখন প্রধানমন্ত্রী কিষাণ সম্মান নিধি তহবিল ছাড়া হয়, তখন তা একই সঙ্গে সারা দেশের সমস্ত কৃষকের অ্যাকাউন্টে জমা হয়। তবে, এবার আশা করা হচ্ছে যে বন্যা কবলিত রাজ্যগুলি প্রথমে প্রধানমন্ত্রী কিষাণ সম্মান নিধির কিস্তি পেতে পারে। প্রকৃতপক্ষে, কেন্দ্রীয় সরকার সম্প্রতি ইঙ্গিত দিয়েছে যে পরবর্তী কিস্তি শীঘ্রই প্রদান করা হবে। সেপ্টেম্বরের গোড়ার দিকে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি হিমাচল এবং পঞ্জাবের বন্যা এবং অন্যান্য দুর্যোগ-কবলিত এলাকাগুলি পর্যালোচনা করার পর এই প্রকল্পের অগ্রিম কিস্তি প্রদানের আশ্বাস দিয়েছিলেন।
advertisement
4/9
বিগত সপ্তাহে কৃষিমন্ত্রী শিবরাজ সিং চৌহান জম্মুর বন্যাকবলিত এলাকা পরিদর্শন করার পর অবিলম্বে এই প্রকল্পের একটি কিস্তি প্রদানের প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। এর ফলে আশা জেগেছে যে পঞ্জাব, হিমাচলপ্রদেশ এবং জম্মু ও কাশ্মীরের কৃষকরা শীঘ্রই ২০০০ টাকার কিস্তি পেতে পারেন।কেন্দ্রীয় সরকারের কাছ থেকে কৃষকদের জন্য বড় ধরনের ত্রাণ

এখনও পর্যন্ত প্রধানমন্ত্রী কিষাণ সম্মান নিধি প্রকল্পের সুবিধা পেতে কৃষি জমির মালিকানা প্রয়োজন। এর জন্য প্রাসঙ্গিক নথি প্রয়োজন। তবে সীমান্তবর্তী রাজ্যগুলির কৃষকরা উল্লেখযোগ্য ত্রাণ পেতে পারেন। সীমান্তবর্তী অঞ্চলের অনেক কৃষক বছরের পর বছর ধরে কৃষিকাজ করছেন, কিন্তু জমির নথির অভাব রয়েছে। এই কারণেই তাঁরা এই প্রকল্পের সুবিধা নিতে পারেননি।

এখন সরকার এই শর্তটি আংশিকভাবে শিথিল করেছে। এর অর্থ হল, জমির মালিকানার নথিবিহীন কৃষকরাও এই প্রকল্পের সুবিধা পেতে পারবেন, যদি রাজ্য সরকার প্রমাণ দেয় যে তাঁরা কৃষক।
বিগত সপ্তাহে কৃষিমন্ত্রী শিবরাজ সিং চৌহান জম্মুর বন্যাকবলিত এলাকা পরিদর্শন করার পর অবিলম্বে এই প্রকল্পের একটি কিস্তি প্রদানের প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। এর ফলে আশা জেগেছে যে পঞ্জাব, হিমাচলপ্রদেশ এবং জম্মু ও কাশ্মীরের কৃষকরা শীঘ্রই ২০০০ টাকার কিস্তি পেতে পারেন।
কেন্দ্রীয় সরকারের কাছ থেকে কৃষকদের জন্য বড় ধরনের ত্রাণ
এখনও পর্যন্ত প্রধানমন্ত্রী কিষাণ সম্মান নিধি প্রকল্পের সুবিধা পেতে কৃষি জমির মালিকানা প্রয়োজন। এর জন্য প্রাসঙ্গিক নথি প্রয়োজন। তবে সীমান্তবর্তী রাজ্যগুলির কৃষকরা উল্লেখযোগ্য ত্রাণ পেতে পারেন। সীমান্তবর্তী অঞ্চলের অনেক কৃষক বছরের পর বছর ধরে কৃষিকাজ করছেন, কিন্তু জমির নথির অভাব রয়েছে। এই কারণেই তাঁরা এই প্রকল্পের সুবিধা নিতে পারেননি।
এখন সরকার এই শর্তটি আংশিকভাবে শিথিল করেছে। এর অর্থ হল, জমির মালিকানার নথিবিহীন কৃষকরাও এই প্রকল্পের সুবিধা পেতে পারবেন, যদি রাজ্য সরকার প্রমাণ দেয় যে তাঁরা কৃষক।
advertisement
5/9
২১তম কিস্তি কখন দেওয়া হতে পারেপ্রধানমন্ত্রী কিষাণ যোজনার আওতায় মোট ২০টি কিস্তি দেওয়া হয়েছে এবং এখন ২১তম কিস্তির পালা। নিয়ম অনুসারে, এই প্রকল্পের প্রতিটি কিস্তি প্রায় প্রতি চার মাস অন্তর দেওয়া হয়। সেই অনুযায়ী ২১তম কিস্তির জন্য চার মাসের সময়সীমা নভেম্বরে শেষ হচ্ছে। তবে, বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত রাজ্যগুলি আরও আগে তহবিল পেতে পারে।
২১তম কিস্তি কখন দেওয়া হতে পারে
প্রধানমন্ত্রী কিষাণ যোজনার আওতায় মোট ২০টি কিস্তি দেওয়া হয়েছে এবং এখন ২১তম কিস্তির পালা। নিয়ম অনুসারে, এই প্রকল্পের প্রতিটি কিস্তি প্রায় প্রতি চার মাস অন্তর দেওয়া হয়। সেই অনুযায়ী ২১তম কিস্তির জন্য চার মাসের সময়সীমা নভেম্বরে শেষ হচ্ছে। তবে, বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত রাজ্যগুলি আরও আগে তহবিল পেতে পারে।
advertisement
6/9
ই-কেওয়াইসি অপরিহার্যপ্রধানমন্ত্রী কিষাণ সম্মান নিধির সুবিধা গ্রহণের জন্য কৃষকদের জন্য ই-কেওয়াইসি অপরিহার্য। এটি ছাড়া তাঁদের কিস্তি বিলম্বিত হতে পারে। একটি OTP ব্যবহার করে অনলাইনেও ই-কেওয়াইসি সম্পন্ন করা যেতে পারে। নিজেদের নিকটতম CSC কেন্দ্রে গিয়ে বায়োমেট্রিক কেওয়াইসি সম্পন্ন করা যেতে পারে।
ই-কেওয়াইসি অপরিহার্য
প্রধানমন্ত্রী কিষাণ সম্মান নিধির সুবিধা গ্রহণের জন্য কৃষকদের জন্য ই-কেওয়াইসি অপরিহার্য। এটি ছাড়া তাঁদের কিস্তি বিলম্বিত হতে পারে। একটি OTP ব্যবহার করে অনলাইনেও ই-কেওয়াইসি সম্পন্ন করা যেতে পারে। নিজেদের নিকটতম CSC কেন্দ্রে গিয়ে বায়োমেট্রিক কেওয়াইসি সম্পন্ন করা যেতে পারে।
advertisement
7/9
এক নজরে দেখে নেওয়া যাক কীভাবে ই-কেওয়াইসি সম্পন্ন করা যাবে -১ - প্রথমেই প্রধানমন্ত্রী কিষাণ সম্মান নিধির অফিসিয়াল ওয়েবসাইট pmkisan.gov.in-এ যেতে হবে।

২ - তারপর, e-KYC-তে ক্লিক করতে হবে।

৩ - এবার নিজেদের আধার নম্বর এবং রেজিস্টার মোবাইল নম্বর লিখতে হবে।

৪ - OTP দিয়ে যাচাই করার পর জমা দিতে হবে।

যদি টাকা না আসে, তাহলে হেল্পলাইন নম্বরে কল করা যেতে পারে।
এক নজরে দেখে নেওয়া যাক কীভাবে ই-কেওয়াইসি সম্পন্ন করা যাবে -
১ - প্রথমেই প্রধানমন্ত্রী কিষাণ সম্মান নিধির অফিসিয়াল ওয়েবসাইট pmkisan.gov.in-এ যেতে হবে।
২ - তারপর, e-KYC-তে ক্লিক করতে হবে।
৩ - এবার নিজেদের আধার নম্বর এবং রেজিস্টার মোবাইল নম্বর লিখতে হবে।
৪ - OTP দিয়ে যাচাই করার পর জমা দিতে হবে।
যদি টাকা না আসে, তাহলে হেল্পলাইন নম্বরে কল করা যেতে পারে।
advertisement
8/9
যদি কেউ PM Kisan Yojana সম্পর্কিত কোনও সমস্যার সম্মুখীন হন, তাহলে হেল্পলাইন নম্বরে কল করা যেতে পারে। আবার ই-মেলও করা যেতে পারে।ই-মেল অ্যাড্রেস: pmkisan-ict@gov.in

টোল-ফ্রি নম্বর: ১৫৫২৬১ / ১৮০০১১৫৫২৬

হেল্পলাইন নম্বর: ০১১-২৩৩৮১০৯২

কৃষকদের সহায়তা করার জন্য এই সমস্ত যোগাযোগের চ্যানেল ২৪x৭ চালু রয়েছে।
যদি কেউ PM Kisan Yojana সম্পর্কিত কোনও সমস্যার সম্মুখীন হন, তাহলে হেল্পলাইন নম্বরে কল করা যেতে পারে। আবার ই-মেলও করা যেতে পারে।
ই-মেল অ্যাড্রেস: pmkisan-ict@gov.in
টোল-ফ্রি নম্বর: ১৫৫২৬১ / ১৮০০১১৫৫২৬
হেল্পলাইন নম্বর: ০১১-২৩৩৮১০৯২
কৃষকদের সহায়তা করার জন্য এই সমস্ত যোগাযোগের চ্যানেল ২৪x৭ চালু রয়েছে।
advertisement
9/9
যে কৃষকরা টাকা পাবেন নাPM Kisan সম্মান নিধি যোজনা অনুসারে, স্বামী-স্ত্রী উভয়ই PM Kisan সম্মান নিধি যোজনার সুবিধা পেতে পারেন না। যদি কেউ তা করেন, তাহলে স্বামী বা স্ত্রীকে প্রতারক ঘোষণা করা হবে এবং তাঁদের কাছ থেকে অর্থ আদায় করা হবে। তাছাড়া, যদি কৃষক পরিবারের কেউ কর প্রদান করেন, তাহলে তাঁরা এই প্রকল্পের জন্য যোগ্য হবেন না। যদি স্বামী বা স্ত্রীর যে কোনও একজনও বিগত বছর আয়কর প্রদান করেন, তাহলে তাঁরা এই প্রকল্পের জন্য যোগ্য বিবেচিত হবেন না।

এছাড়াও, যদি কোনও কৃষক অন্য কৃষকের কাছ থেকে জমি ভাড়া নিয়ে চাষ করেন, তাহলে তাঁরাও এই প্রকল্পের সুবিধা পেতে পারবেন না। পিএম কিষাণের জন্য জমির মালিকানা বাধ্যতামূলক। তাছাড়া, যদি কোনও কৃষক বা পরিবারের কেউ সাংবিধানিক পদে থাকেন, তাহলে তাঁরা এই সুবিধা পাবেন না।
যে কৃষকরা টাকা পাবেন না
PM Kisan সম্মান নিধি যোজনা অনুসারে, স্বামী-স্ত্রী উভয়ই PM Kisan সম্মান নিধি যোজনার সুবিধা পেতে পারেন না। যদি কেউ তা করেন, তাহলে স্বামী বা স্ত্রীকে প্রতারক ঘোষণা করা হবে এবং তাঁদের কাছ থেকে অর্থ আদায় করা হবে। তাছাড়া, যদি কৃষক পরিবারের কেউ কর প্রদান করেন, তাহলে তাঁরা এই প্রকল্পের জন্য যোগ্য হবেন না। যদি স্বামী বা স্ত্রীর যে কোনও একজনও বিগত বছর আয়কর প্রদান করেন, তাহলে তাঁরা এই প্রকল্পের জন্য যোগ্য বিবেচিত হবেন না।
এছাড়াও, যদি কোনও কৃষক অন্য কৃষকের কাছ থেকে জমি ভাড়া নিয়ে চাষ করেন, তাহলে তাঁরাও এই প্রকল্পের সুবিধা পেতে পারবেন না। পিএম কিষাণের জন্য জমির মালিকানা বাধ্যতামূলক। তাছাড়া, যদি কোনও কৃষক বা পরিবারের কেউ সাংবিধানিক পদে থাকেন, তাহলে তাঁরা এই সুবিধা পাবেন না।
advertisement
advertisement
advertisement