Operation Sindoor: ভারত-পাক সংঘাত চরমে, চলছে ভয়ঙ্কর মিসাইল হানা! পর্যটন শিল্পে কেমন আঁচ? কী বলছেন বাংলার ব্যবসায়ীরা? জানুন

*অপারেশন সিঁদুরের পর, ভারত পাকিস্তানের মধ্যে চড়ছে উত্তেজনার পারদ। আর তাতে পর্যটন কেন্দ্রগুলি কিছুটা আশঙ্কায়। বিশেষ করে সীমান্তবর্তী রাজ্যগুলির পর্যটনকেন্দ্র। রাজ্যের জনপ্রিয় পর্যটন কেন্দ্র দিঘায় কিছুটা আশঙ্কা প্রকাশ করল হোটেল ব্যবসায়ীরা।

*জেলার অন্যতম জনপ্রিয় পর্যটন নগরী দিঘা। সারা বছর পর্যটকের ভিড় লেগেই থাকে। সেই ভিড়ে বাড়তি উন্মাদনা সৃষ্টি করেছে দিঘা জগন্নাথ ধাম সংস্কৃতি চর্চা কেন্দ্র। প্রতিদিন বহু সংখ্যক পর্যটক জগন্নাথ মন্দিরে আসছেন।

*একদিকে স্কুল-কলেজে গরমের ছুটি। অন্যদিকে, দিঘা জগন্নাথ মন্দির, এই দুইয়ের প্রভাবে দিঘায় প্রতিদিন বহু সংখ্যক পর্যটক আসছে। নতুন করে দিঘা পর্যটন শিল্পে জনজোয়ার এসেছে। কিন্তু তার মধ্যে এই অশান্তির আবহে কিছুটা আশঙ্কায় হোটেল ব্যবসায়ীরা।

*গরমের ছুটি পড়ে যাওয়ায় দিঘায় পর্যটকের বাড়তি ভিড়। সমুদ্রসৈকতে পর্যটকদের ভিড় চোখে পড়ার। গরমে স্বস্তি পেতে সমুদ্র স্নানে মেতে পর্যটকেরা। কিন্তু এই ভিড়, এই যুদ্ধ-যুদ্ধ আবহ কতদিন থাকবে তা নিয়ে চিন্তায় দিঘার ব্যবসায়ীরা।

*দিঘা শংকরপুর হোটেলিয়ার্স অ্যাসোসিয়েশনের যুগ্ম সম্পাদক বিপ্রদাস চক্রবর্তী জানান, 'গরমের ছুটি ও দিঘা জগন্নাথ মন্দির পর্যটনে নতুন জোয়ার এনেছে। প্রতিদিনই হোটেল বুকিংয়ে ভাল সাড়া মিলেছে। আগামী এক সপ্তাহের জন্য হোটেল বুকিং ভাল হয়েছে। কিন্তু এই যুদ্ধ যুদ্ধ আবহে কী হবে তা জানি না। আমরা কিছুটা শঙ্কায় আছি।'

*দিঘার সাধারণ ব্যবসায়ী ও দোকানদাররা জানান, যুদ্ধ যুদ্ধ পরিস্থিতি থাকা সত্ত্বেও দিঘায় ভাল সংখ্যক পর্যটক আসছে। যুদ্ধ পরিস্থিতির আশঙ্কাটা তো থাকছেই। আর তার আঁচ ছুটি, পর্যটন শিল্পে পড়ে তাহলে রুটি রোজগারের সমস্যা হয়ে দাঁড়াবে।