Money Making Tips: বাড়িতে বসেই আয় করতে পারবেন হাজার হাজার টাকা, দেখে নিন কীভাবে ?

Last Updated:
খুব স্বল্প টাকা বিনিয়োগ করে এই ব্যাবসা যা উপার্জন এনে দেবে শুনলে মাথায় হাত দেবেন আপনি!
1/6
অনেকেই বর্তমানে ব্যবসার কথা চিন্তা করছেন। আবার অনেকে খুঁজছেন এমন একটি কাজ, যা বাড়ি বসে খুব সহজে করা সম্ভব। এই দুটি জিনিসের চাহিদাই একসঙ্গে পূরণ করা সম্ভব। খুব বেশি অর্থ বিনিয়োগ না করে, বাড়ি বসে লাভের ব্যবসা শুরু করা যেতেই পারে।
অনেকেই বর্তমানে ব্যবসার কথা চিন্তা করছেন। আবার অনেকে খুঁজছেন এমন একটি কাজ, যা বাড়ি বসে খুব সহজে করা সম্ভব। এই দুটি জিনিসের চাহিদাই একসঙ্গে পূরণ করা সম্ভব। খুব বেশি অর্থ বিনিয়োগ না করে, বাড়ি বসে লাভের ব্যবসা শুরু করা যেতেই পারে।
advertisement
2/6
এখানে এমন একটি জিনিস চাষের কথা বলা হচ্ছে, যেটি বাড়িতে চাষ করা যেতে পারে ও মাত্র দেড় মাসে প্রচুর অর্থ উপার্জন করা সম্ভব। সবচেয়ে বড় বিষয় হল, মাত্র কয়েক হাজার টাকা বিনিয়োগ করে এই ব্যবসা খুব সহজেই শুরু করা যায়।
এখানে এমন একটি জিনিস চাষের কথা বলা হচ্ছে, যেটি বাড়িতে চাষ করা যেতে পারে ও মাত্র দেড় মাসে প্রচুর অর্থ উপার্জন করা সম্ভব। সবচেয়ে বড় বিষয় হল, মাত্র কয়েক হাজার টাকা বিনিয়োগ করে এই ব্যবসা খুব সহজেই শুরু করা যায়।
advertisement
3/6
তবে কি এই চাষ।এখানে বলা হচ্ছে, মাশরুম চাষের ব্যবসা সম্পর্কে। এই ব্যবসা করে প্রতি মাসে হাজার থেকে লক্ষ টাকা উপার্জন করতে পারেন। মাত্র ২ থেকে ৩ হাজার টাকা বিনিয়োগ করে মাশরুম চাষের ব্যবসা শুরু করা যায়। ছোট ঘরেও মাশরুম চাষের ব্যবসা শুরু করা যায়। তাতেও দেড় দু'মাস পরে প্রচুর অর্থ উপার্জন করা সম্ভব।
তবে কি এই চাষ।এখানে বলা হচ্ছে, মাশরুম চাষের ব্যবসা সম্পর্কে। এই ব্যবসা করে প্রতি মাসে হাজার থেকে লক্ষ টাকা উপার্জন করতে পারেন। মাত্র ২ থেকে ৩ হাজার টাকা বিনিয়োগ করে মাশরুম চাষের ব্যবসা শুরু করা যায়। ছোট ঘরেও মাশরুম চাষের ব্যবসা শুরু করা যায়। তাতেও দেড় দু'মাস পরে প্রচুর অর্থ উপার্জন করা সম্ভব।
advertisement
4/6
গত কয়েক বছরে দেশে মাশরুমের চাহিদা ক্রমাগত বৃদ্ধি পাচ্ছে এবং এর দামও পাওয়া যাচ্ছে প্রচুর। যার ফলে চাষিরা মাশরুম চাষ থেকে ভাল অর্থ উপার্জন করতে পারছেন। মাশরুম চাষি পূজা পাল আমাদের জানান, মার্চ থেকে অক্টোবর মাস মাশরুম চাষের জন্য উপযুক্ত সময়।এটি তৈরি করতে, খড়ের সঙ্গে কিছু বিশেষ রাসায়নিক যোগ করা হয়, এই রাসায়নিক ব্যবহারে খড় জৈব সারে রূপান্তরিত হয়, এই পুরো প্রক্রিয়াটি প্রায় ৩০ দিন সময় নিতে পারে।
গত কয়েক বছরে দেশে মাশরুমের চাহিদা ক্রমাগত বৃদ্ধি পাচ্ছে এবং এর দামও পাওয়া যাচ্ছে প্রচুর। যার ফলে চাষিরা মাশরুম চাষ থেকে ভাল অর্থ উপার্জন করতে পারছেন। মাশরুম চাষি পূজা পাল আমাদের জানান, মার্চ থেকে অক্টোবর মাস মাশরুম চাষের জন্য উপযুক্ত সময়।এটি তৈরি করতে, খড়ের সঙ্গে কিছু বিশেষ রাসায়নিক যোগ করা হয়, এই রাসায়নিক ব্যবহারে খড় জৈব সারে রূপান্তরিত হয়, এই পুরো প্রক্রিয়াটি প্রায় ৩০ দিন সময় নিতে পারে।
advertisement
5/6
কম্পোস্ট প্রস্তুত হওয়ার পরে, এটি দিয়ে একটি ৬ থেকে ৭ ইঞ্চি পুরু বেড তৈরি হবে। কম্পোস্ট দিয়ে তৈরি এই বেডে মাশরুম বপন করা হয়। এর পরে, মাশরুমগুলি বড় হতে প্রায় ৩৫ থেকে ৪০ দিন সময় লাগে। ৩৫ থেকে ৪০ দিন পর সহজেই মাশরুম বড় হয়ে যাবে।
কম্পোস্ট প্রস্তুত হওয়ার পরে, এটি দিয়ে একটি ৬ থেকে ৭ ইঞ্চি পুরু বেড তৈরি হবে। কম্পোস্ট দিয়ে তৈরি এই বেডে মাশরুম বপন করা হয়। এর পরে, মাশরুমগুলি বড় হতে প্রায় ৩৫ থেকে ৪০ দিন সময় লাগে। ৩৫ থেকে ৪০ দিন পর সহজেই মাশরুম বড় হয়ে যাবে।
advertisement
6/6
এই ব্যবসা শুরু করার জন্য, একটি শেড এলাকা প্রয়োজন। পাশাপাশি মাশরুম চাষ করার জন্য আলাদা জায়গাও প্রস্তুত করতে হবে। যেখানে মাশরুম চাষ করা হয়, সেখানে শেডের পাশাপাশি সঠিক বায়ুচলাচল খুবই গুরুত্বপূর্ণ, যা ফসলের মান উন্নত করে। সঠিক বায়ু চলাচলের পাশাপাশি, কম্পোস্ট সার ভালো মানের হওয়া খুব গুরুত্বপূর্ণ, অন্যথায় ফসলের গুণমান ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
এই ব্যবসা শুরু করার জন্য, একটি শেড এলাকা প্রয়োজন। পাশাপাশি মাশরুম চাষ করার জন্য আলাদা জায়গাও প্রস্তুত করতে হবে। যেখানে মাশরুম চাষ করা হয়, সেখানে শেডের পাশাপাশি সঠিক বায়ুচলাচল খুবই গুরুত্বপূর্ণ, যা ফসলের মান উন্নত করে। সঠিক বায়ু চলাচলের পাশাপাশি, কম্পোস্ট সার ভালো মানের হওয়া খুব গুরুত্বপূর্ণ, অন্যথায় ফসলের গুণমান ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
advertisement
advertisement
advertisement