Money Making Tips : ড্রাগন ফল থেকে আপনি হয়ে যেতে পারেন মালামাল! জেনে নিন কীভাবে

Last Updated:
Money Making Tips : ড্রাগন ফল থেকে আপনিও আয় করতে পারবেন মুঠো মুঠো টাকা ৷
1/7
গতানুগতিক চাষের বাইরে গিয়ে চাষ করবার জমিতে ড্রাগন ফল চাষ করে ব্যাপক লাভের মুখ দেখছেন মিঠু বর্মন। বালুরঘাট ব্লকের জলঘর গ্রাম পঞ্চায়েতের তালমন্দীরা গ্রামের চাষি মিঠু বর্মন বিগত কয়েক বছর যাবত ২ একর জমির উপর ২২-২৩ রকম প্রজাতির ড্রাগন ফল চাষ করে রীতিমতো তাক লাগাচ্ছেন।
গতানুগতিক চাষের বাইরে গিয়ে চাষ করবার জমিতে ড্রাগন ফল চাষ করে ব্যাপক লাভের মুখ দেখছেন মিঠু বর্মন। বালুরঘাট ব্লকের জলঘর গ্রাম পঞ্চায়েতের তালমন্দীরা গ্রামের চাষি মিঠু বর্মন বিগত কয়েক বছর যাবত ২ একর জমির উপর ২২-২৩ রকম প্রজাতির ড্রাগন ফল চাষ করে রীতিমতো তাক লাগাচ্ছেন।
advertisement
2/7
এমনকি মিঠু বাবুর এই সাফল্যের খতিয়ান দেখে স্থানীয় বেশকিছু চাষি এই ড্রাগন চাষের উপর ঝোঁক বাড়াচ্ছে।কংক্রিটের খুঁটিতে লাগানো হয়েছে প্রায় কয়েক হাজার হাজার ড্রাগন ফলের গাছ। এসব গাছে গাছে শোভা পাচ্ছে হাজারও হলুদ ও লাল রঙের ড্রাগন ফল।
এমনকি মিঠু বাবুর এই সাফল্যের খতিয়ান দেখে স্থানীয় বেশকিছু চাষি এই ড্রাগন চাষের উপর ঝোঁক বাড়াচ্ছে।কংক্রিটের খুঁটিতে লাগানো হয়েছে প্রায় কয়েক হাজার হাজার ড্রাগন ফলের গাছ। এসব গাছে গাছে শোভা পাচ্ছে হাজারও হলুদ ও লাল রঙের ড্রাগন ফল।
advertisement
3/7
সারা বাগান ঘুরে ঘুরে পরম যত্নে এ ড্রাগন বাগানের পরিচর্যা করছেন চাষি মিঠু বর্মন। নিজস্ব কাজের ফাঁকে নিজেকে একজন প্রতিষ্ঠিত কৃষি উদ্যোক্তা হিসেবে গড়ে তুলতে তাঁর এ পরিশ্রম।
সারা বাগান ঘুরে ঘুরে পরম যত্নে এ ড্রাগন বাগানের পরিচর্যা করছেন চাষি মিঠু বর্মন। নিজস্ব কাজের ফাঁকে নিজেকে একজন প্রতিষ্ঠিত কৃষি উদ্যোক্তা হিসেবে গড়ে তুলতে তাঁর এ পরিশ্রম।
advertisement
4/7
এ বিষয়ে ড্রাগন চাষি মিঠু বর্মন জানান, "প্রায় ৭ বছর আগে এক বিঘা জমিতে প্রথম তিনি এই ড্রাগন ফলের চাষ করেন। এতে ভাল মুনাফা পাওয়ায় তিনি ব্যাপক ভাবে জোর দিয়েছেন এই চাষে। তাঁর এই বাগানে চাম্বরেট, মেক্সিক্যানরেট, সহ মোট ২৩ রকম প্রজাতির ড্রাগন চারা রয়েছে। আকারভেদে একেকটি ফলের ওজন আড়াইশ থেকে ছয়শ গ্রাম পর্যন্ত। বর্তমানে মরসুমের শুরুতে প্রতি কেজি ড্রাগন পাইকারি ২৫০ থেকে ২৭০ টাকা করে বিক্রি করছেন। বিভিন্ন সরকারি দফতরের থেকে যারা শিক্ষানবিশ চাষের উপর প্রশিক্ষণ নিচ্ছেন তাঁরা মাঝে মধ্যে এসে এখান থেকে ড্রাগন ফল চাষ কিভাবে করতে হয় সেই বিষয়ে খুঁটিনাটি খোঁজখবর নিয়ে থাকেন।"
এ বিষয়ে ড্রাগন চাষি মিঠু বর্মন জানান, "প্রায় ৭ বছর আগে এক বিঘা জমিতে প্রথম তিনি এই ড্রাগন ফলের চাষ করেন। এতে ভাল মুনাফা পাওয়ায় তিনি ব্যাপক ভাবে জোর দিয়েছেন এই চাষে। তাঁর এই বাগানে চাম্বরেট, মেক্সিক্যানরেট, সহ মোট ২৩ রকম প্রজাতির ড্রাগন চারা রয়েছে। আকারভেদে একেকটি ফলের ওজন আড়াইশ থেকে ছয়শ গ্রাম পর্যন্ত। বর্তমানে মরসুমের শুরুতে প্রতি কেজি ড্রাগন পাইকারি ২৫০ থেকে ২৭০ টাকা করে বিক্রি করছেন। বিভিন্ন সরকারি দফতরের থেকে যারা শিক্ষানবিশ চাষের উপর প্রশিক্ষণ নিচ্ছেন তাঁরা মাঝে মধ্যে এসে এখান থেকে ড্রাগন ফল চাষ কিভাবে করতে হয় সেই বিষয়ে খুঁটিনাটি খোঁজখবর নিয়ে থাকেন।"
advertisement
5/7
আরও জানা যায়, সাধারণত মার্চ থেকে এপ্রিলে মাসের মাঝামাঝি সময় থেকে গেছে ফুল আসে। এরপর ফুল ফুঁটতে সময় নেয় ১৫ দিন এবং পরিপুক্ত ফল হতে সময় লাগে ৩০ দিন। প্রতিবছর তাঁর বাগানের ড্রাগন ফল শুধুমাত্র নিজস্ব জেলায় নয়, পাশাপাশি পার্শ্ববর্তী জেলা মালদা, কলকাতা, শিলিগুড়ি বিভিন্ন জায়গায় রফতানি হয়ে থাকে।
আরও জানা যায়, সাধারণত মার্চ থেকে এপ্রিলে মাসের মাঝামাঝি সময় থেকে গেছে ফুল আসে। এরপর ফুল ফুঁটতে সময় নেয় ১৫ দিন এবং পরিপুক্ত ফল হতে সময় লাগে ৩০ দিন। প্রতিবছর তাঁর বাগানের ড্রাগন ফল শুধুমাত্র নিজস্ব জেলায় নয়, পাশাপাশি পার্শ্ববর্তী জেলা মালদা, কলকাতা, শিলিগুড়ি বিভিন্ন জায়গায় রফতানি হয়ে থাকে।
advertisement
6/7
প্রথাগত চাষের পাশাপাশি যে জমিতে জলের যোগান ভাল নেই বা উঁচু জমি, সেই সমস্ত জমিতে যদি কৃষকরা একটু যত্ন সহকারে ড্রাগন চাষের ব্যবস্থা করেন তাহলে তাদেরও আর্থিক সক্ষমতা ফিরবে বলে আশা প্রকাশ করেছেন মিঠু বর্মন।
প্রথাগত চাষের পাশাপাশি যে জমিতে জলের যোগান ভাল নেই বা উঁচু জমি, সেই সমস্ত জমিতে যদি কৃষকরা একটু যত্ন সহকারে ড্রাগন চাষের ব্যবস্থা করেন তাহলে তাদেরও আর্থিক সক্ষমতা ফিরবে বলে আশা প্রকাশ করেছেন মিঠু বর্মন।
advertisement
7/7
এর ফলে একদিকে যেমন বেকার সমস্যা কিছুটা দূর হচ্ছে, তেমনি এলাকার বেশ কিছু মানুষকে কর্মসংস্থানের সুযোগও করে দিয়েছেন চাষি মিঠু বর্মন। এমনকি তাঁর দাবি, এই ফলের চাষ কেউ যদি মনোযোগ সহকারে করে তাহলে প্রচুর পরিমাণে লাভের মুখ দেখবে এই বিষয়ে কোন সন্দেহ নেই।
এর ফলে একদিকে যেমন বেকার সমস্যা কিছুটা দূর হচ্ছে, তেমনি এলাকার বেশ কিছু মানুষকে কর্মসংস্থানের সুযোগও করে দিয়েছেন চাষি মিঠু বর্মন। এমনকি তাঁর দাবি, এই ফলের চাষ কেউ যদি মনোযোগ সহকারে করে তাহলে প্রচুর পরিমাণে লাভের মুখ দেখবে এই বিষয়ে কোন সন্দেহ নেই।
advertisement
advertisement
advertisement