Money Making Tips: কোটি টাকা রিটার্ন, সঙ্গে প্রতি মাসে ১ লাখ টাকার পেনশন, এই সরকারি স্কিমে লাভই লাভ

Last Updated:
Money Making Tips: অল্প বয়স থেকেই বিনিয়োগ শুরু করার পরামর্শ দেন আর্থিক বিশেষজ্ঞরা। আর লক্ষ্য যদি বড় অঙ্কের পেনশন হয়, তাহলেই তো অবশ্যই।
1/7
অবসরের সবার আগে দরকার আর্থিক নিরাপত্তা। যাতে বাকি জীবন স্বচ্ছন্দে কাটানো যায়। এর জন্য আর্থিক পরিকল্পনা জরুরি। সময় থাকতে বিনিয়োগ করতে হবে। তাহলেই এককালীন মোটা অঙ্কের টাকা কিংবা পেনশন পেতে সমস্যা হবে না।
অবসরের সবার আগে দরকার আর্থিক নিরাপত্তা। যাতে বাকি জীবন স্বচ্ছন্দে কাটানো যায়। এর জন্য আর্থিক পরিকল্পনা জরুরি। সময় থাকতে বিনিয়োগ করতে হবে। তাহলেই এককালীন মোটা অঙ্কের টাকা কিংবা পেনশন পেতে সমস্যা হবে না।
advertisement
2/7
অল্প বয়স থেকেই বিনিয়োগ শুরু করার পরামর্শ দেন আর্থিক বিশেষজ্ঞরা। আর লক্ষ্য যদি বড় অঙ্কের পেনশন হয়, তাহলেই তো অবশ্যই। এক্ষেত্রে কেন্দ্রীয় সরকারের ন্যাশনাল পেনশন স্কিম ভাল বিকল্প হতে পারে। এই স্কিমে যথাযথ বিনিয়োগ করলে অবসরের পর প্রতি মাসে হেসেখেলে ১ লাখ বা তারও বেশি পেনশন পাওয়া সম্ভব।
অল্প বয়স থেকেই বিনিয়োগ শুরু করার পরামর্শ দেন আর্থিক বিশেষজ্ঞরা। আর লক্ষ্য যদি বড় অঙ্কের পেনশন হয়, তাহলেই তো অবশ্যই। এক্ষেত্রে কেন্দ্রীয় সরকারের ন্যাশনাল পেনশন স্কিম ভাল বিকল্প হতে পারে। এই স্কিমে যথাযথ বিনিয়োগ করলে অবসরের পর প্রতি মাসে হেসেখেলে ১ লাখ বা তারও বেশি পেনশন পাওয়া সম্ভব।
advertisement
3/7
এনপিএস পোর্টেবল অ্যাকাউন্ট। দেশের যে কোনও প্রান্ত থেকে চালানো যায়। অবসরের পর বিনিয়োগকারী মোট টাকার ৬০ শতাংশ তুলতে পারেন। বাকি ৪০ শতাংশ টাকা দিয়ে অ্যানুইটি স্কিম কিনতে হয়। এনপিএস অ্যাকাউন্ট দেখভাল করে পেনশন ফান্ড রেগুলেটরি অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট অথরিটি।
এনপিএস পোর্টেবল অ্যাকাউন্ট। দেশের যে কোনও প্রান্ত থেকে চালানো যায়। অবসরের পর বিনিয়োগকারী মোট টাকার ৬০ শতাংশ তুলতে পারেন। বাকি ৪০ শতাংশ টাকা দিয়ে অ্যানুইটি স্কিম কিনতে হয়। এনপিএস অ্যাকাউন্ট দেখভাল করে পেনশন ফান্ড রেগুলেটরি অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট অথরিটি।
advertisement
4/7
এতে দু’ধরণের অ্যাকাউন্ট খোলা যায়— টিয়ার ১ এবং টিয়ার ২। প্রথমে টিয়ার ১ অ্যাকাউন্ট খুলতে হয়। তারপর টিয়ার ২ অ্যাকাউন্ট চালু করা যায়। যাইহোক, নতুন এনপিএস গাইডলাইন অনুযায়ী, মোট কর্পাস ৫ লাখ টাকার কম হলে সম্পূর্ণ অর্থ তুলে নিতে পারেন বিনিয়োগকারী। কোনও অ্যানুইটি প্ল্যান কেনার প্রয়োজন নেই। এই টাকা সম্পূর্ণ করমুক্ত।
এতে দু’ধরণের অ্যাকাউন্ট খোলা যায়— টিয়ার ১ এবং টিয়ার ২। প্রথমে টিয়ার ১ অ্যাকাউন্ট খুলতে হয়। তারপর টিয়ার ২ অ্যাকাউন্ট চালু করা যায়। যাইহোক, নতুন এনপিএস গাইডলাইন অনুযায়ী, মোট কর্পাস ৫ লাখ টাকার কম হলে সম্পূর্ণ অর্থ তুলে নিতে পারেন বিনিয়োগকারী। কোনও অ্যানুইটি প্ল্যান কেনার প্রয়োজন নেই। এই টাকা সম্পূর্ণ করমুক্ত।
advertisement
5/7
কীভাবে প্রতি মাসে ১ লাখ টাকা পেনশন পাবেন?যদি ৪০ বছর বয়সে কেউ এনপিএসে বিনিয়োগ শুরু করেন, তাহলে তিনি হাতে ২০ বছর সময় পাচ্ছেন। এই ২০ বছর বিনিয়োগ করেও প্রতি মাসে ১ লাখ টাকা পেনশন পাওয়া সম্ভব।

এর জন্য প্রতি মাসে ২০,০০০ টাকা এনপিএস অ্যাকাউন্টে জমা করতে হবে।

প্রতি বছর ১০ শতাংশ হারে বিনিয়োগ বাড়ালে, ২০ বছর পর মোট কর্পাস দাঁড়াবে প্রায় ৩.২৩ কোটি টাকা।
কীভাবে প্রতি মাসে ১ লাখ টাকা পেনশন পাবেন?যদি ৪০ বছর বয়সে কেউ এনপিএসে বিনিয়োগ শুরু করেন, তাহলে তিনি হাতে ২০ বছর সময় পাচ্ছেন। এই ২০ বছর বিনিয়োগ করেও প্রতি মাসে ১ লাখ টাকা পেনশন পাওয়া সম্ভব।এর জন্য প্রতি মাসে ২০,০০০ টাকা এনপিএস অ্যাকাউন্টে জমা করতে হবে।প্রতি বছর ১০ শতাংশ হারে বিনিয়োগ বাড়ালে, ২০ বছর পর মোট কর্পাস দাঁড়াবে প্রায় ৩.২৩ কোটি টাকা।
advertisement
6/7
এর মধ্যে মোট রিটার্ন হবে ১.৮৫ কোটি টাকা, আর মোট বিনিয়োগ হবে ১.৩৭ কোটি টাকা।এছাড়া এই স্কিমের অধীনে প্রায় ৪১.২৩ লাখ টাকা পর্যন্ত কর সাশ্রয় করা সম্ভব।

অবসরকালীন পেনশন পাওয়ার জন্য এই কর্পাস থেকে অ্যানুইটি (পেনশন প্ল্যান) কিনতে হবে।

অ্যানুইটিতে বিনিয়োগ করতে হবে ৫৫ শতাংশ টাকা।
এর মধ্যে মোট রিটার্ন হবে ১.৮৫ কোটি টাকা, আর মোট বিনিয়োগ হবে ১.৩৭ কোটি টাকা।এছাড়া এই স্কিমের অধীনে প্রায় ৪১.২৩ লাখ টাকা পর্যন্ত কর সাশ্রয় করা সম্ভব।অবসরকালীন পেনশন পাওয়ার জন্য এই কর্পাস থেকে অ্যানুইটি (পেনশন প্ল্যান) কিনতে হবে।অ্যানুইটিতে বিনিয়োগ করতে হবে ৫৫ শতাংশ টাকা।
advertisement
7/7
অ্যানুইটি রেট: ৮ শতাংশ।পেনশন সম্পদের মোট পরিমাণ: ১.৬২ কোটি টাকা।

এককালীন উত্তোলনযোগ্য অর্থ: ১.৬২ কোটি টাকা।

প্রতি মাসের পেনশন: প্রায় ১ লাখ টাকা

এইভাবে সঠিক পরিকল্পনা অনুযায়ী বিনিয়োগ করলে এককালীন ১.৬২ কোটি টাকা ফান্ড পেতে পারেন বিনিয়োগকারী। এখান থেকেই প্রতি মাসে প্রায় ১ লাখ টাকার পেনশন মিলবে।
অ্যানুইটি রেট: ৮ শতাংশ।পেনশন সম্পদের মোট পরিমাণ: ১.৬২ কোটি টাকা।এককালীন উত্তোলনযোগ্য অর্থ: ১.৬২ কোটি টাকা।প্রতি মাসের পেনশন: প্রায় ১ লাখ টাকাএইভাবে সঠিক পরিকল্পনা অনুযায়ী বিনিয়োগ করলে এককালীন ১.৬২ কোটি টাকা ফান্ড পেতে পারেন বিনিয়োগকারী। এখান থেকেই প্রতি মাসে প্রায় ১ লাখ টাকার পেনশন মিলবে।
advertisement
advertisement
advertisement