Money Making Tips: সারাবছর মেলে পুজোয় লাগে এই ফুল, বিঘায় লক্ষ টাকা আয়! রক্ত গাঁদা চাষে বিপুল লাভ

Last Updated:
Money Making Tips: সিজন ধরে নিয়মিত চাষ করলে মাত্র ছ’মাসে ১ বিঘা জমি থেকে কয়েক লক্ষ টাকা আয় করা সম্ভব। কম খরচে বেশি লাভ হওয়ায় তাঁর মতো নতুন কৃষকদেরও এই ফুলচাষ আত্মবিশ্বাস জোগাচ্ছে।
1/6
*উত্তর ২৪ পরগনার বাদুড়িয়া চাতরা এলাকার বাসিন্দা উত্তম রায় দীর্ঘদিন ধরে প্রচলিত ফসল চাষ করতেন। কিন্তু গতানুগতিক চাষে লাভ কমে যাওয়ায় তিনি নতুন পথের সন্ধান শুরু করেন। সেই সময়ই রক্ত গাঁদা জাতের ফুলের চাহিদা ও বাজার সম্ভাবনা তার নজরে আসে। ঝুঁকি থাকলেও তিনি সিদ্ধান্ত নেন এই নতুন ফুলচাষে হাত দেওয়ার।
*উত্তর ২৪ পরগনার বাদুড়িয়া চাতরা এলাকার বাসিন্দা উত্তম রায় দীর্ঘদিন ধরে প্রচলিত ফসল চাষ করতেন। কিন্তু গতানুগতিক চাষে লাভ কমে যাওয়ায় তিনি নতুন পথের সন্ধান শুরু করেন। সেই সময়ই রক্ত গাঁদা জাতের ফুলের চাহিদা ও বাজার সম্ভাবনা তার নজরে আসে। ঝুঁকি থাকলেও তিনি সিদ্ধান্ত নেন এই নতুন ফুলচাষে হাত দেওয়ার।
advertisement
2/6
*প্রায় ১ বিঘা জমিতে রক্ত গাঁদার চাষ শুরু করেন উত্তম রায়। ধান, সবজি বা অন্য ফসলের তুলনায় এই ফুল চাষে খরচ কম, রোগবালাইও তুলনামূলক কম হয়। বিশেষ করে গরম ও শীত—দুটো মরসুমেই এই জাতের গাঁদাফুল ভালভাবে বেড়ে ওঠে। ফলে সারা বছরই উৎপাদনের পরিকল্পনা করা সম্ভব।
*প্রায় ১ বিঘা জমিতে রক্ত গাঁদার চাষ শুরু করেন উত্তম রায়। ধান, সবজি বা অন্য ফসলের তুলনায় এই ফুল চাষে খরচ কম, রোগবালাইও তুলনামূলক কম হয়। বিশেষ করে গরম ও শীত—দুটো মরসুমেই এই জাতের গাঁদাফুল ভালভাবে বেড়ে ওঠে। ফলে সারা বছরই উৎপাদনের পরিকল্পনা করা সম্ভব।
advertisement
3/6
*চাষের অন্যতম বড় সুবিধা, গবাদি পশুরা এই ফুলের গাছ খায় না। গ্রামাঞ্চলের বহু কৃষিজমিতে গরু-বাছুরের আনাগোনা বড় সমস্যা। কিন্তু গাঁদা ফুলের ঝাঁঝালো গন্ধের কারণে গবাদি পশুরা এই গাছ ছোঁয় না। এতে ক্ষতির আশঙ্কা অনেকটাই কমে যায়, যা উত্তমবাবুর মতো কৃষকের কাছে বাড়তি স্বস্তি এনে দেয়।
*চাষের অন্যতম বড় সুবিধা, গবাদি পশুরা এই ফুলের গাছ খায় না। গ্রামাঞ্চলের বহু কৃষিজমিতে গরু-বাছুরের আনাগোনা বড় সমস্যা। কিন্তু গাঁদা ফুলের ঝাঁঝালো গন্ধের কারণে গবাদি পশুরা এই গাছ ছোঁয় না। এতে ক্ষতির আশঙ্কা অনেকটাই কমে যায়, যা উত্তমবাবুর মতো কৃষকের কাছে বাড়তি স্বস্তি এনে দেয়।
advertisement
4/6
*একবার চারা লাগালে তিন থেকে চার মাস পর্যন্ত টানা ফুল ফোটে। প্রতিদিন বা একদিন বাদে ফুল সংগ্রহ করা যায় বলে নিয়মিত আয়ের পথ তৈরি হয়। স্থানীয় হাট-বাজারে রক্ত গাঁদা ফুলের চাহিদা বছরজুড়ে থাকে। পুজো-পার্বণ, বিয়ে বা বিভিন্ন অনুষ্ঠানে এই লাল-কমলা ফুলের আবেদন সবসময়ই বেশি।
*একবার চারা লাগালে তিন থেকে চার মাস পর্যন্ত টানা ফুল ফোটে। প্রতিদিন বা একদিন বাদে ফুল সংগ্রহ করা যায় বলে নিয়মিত আয়ের পথ তৈরি হয়। স্থানীয় হাট-বাজারে রক্ত গাঁদা ফুলের চাহিদা বছরজুড়ে থাকে। পুজো-পার্বণ, বিয়ে বা বিভিন্ন অনুষ্ঠানে এই লাল-কমলা ফুলের আবেদন সবসময়ই বেশি।
advertisement
5/6
*উত্তম রায়ের দাবি, একটি সিজন ধরে নিয়মিত চাষ করলে মাত্র ছ’মাসে ১ বিঘা জমি থেকে কয়েক লক্ষ টাকা আয় করা সম্ভব। অন্যান্য ফসলে যেখানে লাভের নিশ্চয়তা নেই, সেখানে গাঁদা ফুল স্থায়ী আয়ের উৎস হয়ে উঠছে। কম খরচে বেশি লাভ হওয়ায় তাঁর মতো নতুন কৃষকদেরও এই ফুলচাষ আত্মবিশ্বাস জোগাচ্ছে।
*উত্তম রায়ের দাবি, একটি সিজন ধরে নিয়মিত চাষ করলে মাত্র ছ’মাসে ১ বিঘা জমি থেকে কয়েক লক্ষ টাকা আয় করা সম্ভব। অন্যান্য ফসলে যেখানে লাভের নিশ্চয়তা নেই, সেখানে গাঁদা ফুল স্থায়ী আয়ের উৎস হয়ে উঠছে। কম খরচে বেশি লাভ হওয়ায় তাঁর মতো নতুন কৃষকদেরও এই ফুলচাষ আত্মবিশ্বাস জোগাচ্ছে।
advertisement
6/6
*রক্ত গাঁদা ফুল চাষের এই সাফল্যের পর চাতরা-সহ আশপাশের গ্রামে বহু কৃষকই নতুন করে এই পদ্ধতির প্রতি আগ্রহ দেখাচ্ছেন। উত্তম রায়ের উদ্যোগ শুধু তার ব্যক্তিগত উন্নতির পথই খুলে দেয়নি, বরং এলাকায় বিকল্প কৃষি সম্ভাবনার নতুন জানালাও খুলে দিয়েছে।
*রক্ত গাঁদা ফুল চাষের এই সাফল্যের পর চাতরা-সহ আশপাশের গ্রামে বহু কৃষকই নতুন করে এই পদ্ধতির প্রতি আগ্রহ দেখাচ্ছেন। উত্তম রায়ের উদ্যোগ শুধু তার ব্যক্তিগত উন্নতির পথই খুলে দেয়নি, বরং এলাকায় বিকল্প কৃষি সম্ভাবনার নতুন জানালাও খুলে দিয়েছে।
advertisement
advertisement
advertisement