EPFO থেকে মোটা সুদ পেতে চান? তাহলে এই কাজটা করুন, অবসরের সময় টাকাপয়সা নিয়ে চিন্তা করতে হবে না

Last Updated:
EPFO Interest Rate: বর্তমানে এমপ্লয়ী প্রভিডেন্ট ফান্ডে ৮.২৫ শতাংশ হারে সুদ দেওয়া যাচ্ছে। অনেক সরকারি স্কিমের তুলনায় বেশি।
1/7
চাকরিজীবীদের ইপিএফও-তে অ্যাকাউন্ট খুলতে হয়। প্রতি মাসে বেসিক স্যালারি এবং মহার্ঘ্য ভাতার ১২ শতাংশ এই অ্যাকাউন্টে জমা পড়ে। একই পরিমাণ টাকা কোম্পানিও জমা দেয়। সুদ এবং আসল মিলিয়ে অবসরের সময় মোটা টাকা হাতে পান চাকরিজীবী। বর্তমানে এমপ্লয়ী প্রভিডেন্ট ফান্ডে ৮.২৫ শতাংশ হারে সুদ দেওয়া যাচ্ছে। অনেক সরকারি স্কিমের তুলনায় বেশি। ফলে দীর্ঘমেয়াদে ইপিএফ থেকে মোটা টাকা রিটার্ন পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। তবে কেউ যদি ভাল সুদ পেতে চান, তাহলে কয়েকটা কাজ করতে হবে।
চাকরিজীবীদের ইপিএফও-তে অ্যাকাউন্ট খুলতে হয়। প্রতি মাসে বেসিক স্যালারি এবং মহার্ঘ্য ভাতার ১২ শতাংশ এই অ্যাকাউন্টে জমা পড়ে। একই পরিমাণ টাকা কোম্পানিও জমা দেয়। সুদ এবং আসল মিলিয়ে অবসরের সময় মোটা টাকা হাতে পান চাকরিজীবী। বর্তমানে এমপ্লয়ী প্রভিডেন্ট ফান্ডে ৮.২৫ শতাংশ হারে সুদ দেওয়া যাচ্ছে। অনেক সরকারি স্কিমের তুলনায় বেশি। ফলে দীর্ঘমেয়াদে ইপিএফ থেকে মোটা টাকা রিটার্ন পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। তবে কেউ যদি ভাল সুদ পেতে চান, তাহলে কয়েকটা কাজ করতে হবে।
advertisement
2/7
নিয়ম অনুযায়ী, ইপিএফে সরাসরি অবদানের পরিমাণ বাড়ানোর কোনও উপায় নেই। তবে ভলেন্টারি প্রভিডেন্ট ফান্ড বা ভিপিএফের মাধ্যমে ইপিএফে অবদান বাড়ানো যায়। একই হারে সুদ মিলবে অর্থাৎ ৮.২৫ শতাংশ হারেই, যা ইপিএফে দেওয়া হয়।
নিয়ম অনুযায়ী, ইপিএফে সরাসরি অবদানের পরিমাণ বাড়ানোর কোনও উপায় নেই। তবে ভলেন্টারি প্রভিডেন্ট ফান্ড বা ভিপিএফের মাধ্যমে ইপিএফে অবদান বাড়ানো যায়। একই হারে সুদ মিলবে অর্থাৎ ৮.২৫ শতাংশ হারেই, যা ইপিএফে দেওয়া হয়।
advertisement
3/7
আসলে ভিপিএফে কত শতাংশ বেতন কাটা হবে, তার নির্দিষ্ট কোনও সীমা নেই। কর্মী চাইলে তাঁর বেসিক স্যালারির পুরোটাই ভিপিএফে জমা করতে পারেন। এভাবেই ইপিএফও সদস্য ভিপিএফ-এর মাধ্যমে প্রভিডেন্ট ফান্ডে তাঁর অবদান বাড়াতে পারেন।
আসলে ভিপিএফে কত শতাংশ বেতন কাটা হবে, তার নির্দিষ্ট কোনও সীমা নেই। কর্মী চাইলে তাঁর বেসিক স্যালারির পুরোটাই ভিপিএফে জমা করতে পারেন। এভাবেই ইপিএফও সদস্য ভিপিএফ-এর মাধ্যমে প্রভিডেন্ট ফান্ডে তাঁর অবদান বাড়াতে পারেন।
advertisement
4/7
যদি কেউ ভিপিএফ-এ অ্যাকাউন্ট খুলতে চান, তাহলে কোম্পানির এইচআর-কে বিষয়টা জানাতে হবে। এর জন্য ইপিএফের পাশাপাশি ভিপিএফ অ্যাকাউন্ট খুলতে হবে। কর্মী অবদানের কত টাকা বাড়াতে চান, সে সম্পর্কে ফর্ম পূরণ করে জমা দিতে হবে। এরপর ইপিএফ অ্যাকাউন্টের সঙ্গে ভিপিএফ অ্যাকাউন্ট খোলা হবে। এই প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ হওয়ার পর ভিপিএফের জন্য বেতনের টাকা কাটা শুরু হবে।
যদি কেউ ভিপিএফ-এ অ্যাকাউন্ট খুলতে চান, তাহলে কোম্পানির এইচআর-কে বিষয়টা জানাতে হবে। এর জন্য ইপিএফের পাশাপাশি ভিপিএফ অ্যাকাউন্ট খুলতে হবে। কর্মী অবদানের কত টাকা বাড়াতে চান, সে সম্পর্কে ফর্ম পূরণ করে জমা দিতে হবে। এরপর ইপিএফ অ্যাকাউন্টের সঙ্গে ভিপিএফ অ্যাকাউন্ট খোলা হবে। এই প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ হওয়ার পর ভিপিএফের জন্য বেতনের টাকা কাটা শুরু হবে।
advertisement
5/7
ভিপিএফ অ্যাকাউন্ট সক্রিয় হলে বেতন থেকে টাকা প্রতি মাসে স্বয়ংক্রিয়ভাবে কেটে নেওয়া হবে। যেমন ইপিএফে কাটা হয়। এখানে বলে রাখা ভাল, ভিপিএফে একবার বিনিয়োগ শুরু করলে কমপক্ষে ৫ বছর পর্যন্ত তাতে টাকা জমা করা বাধ্যতামূলক।
ভিপিএফ অ্যাকাউন্ট সক্রিয় হলে বেতন থেকে টাকা প্রতি মাসে স্বয়ংক্রিয়ভাবে কেটে নেওয়া হবে। যেমন ইপিএফে কাটা হয়। এখানে বলে রাখা ভাল, ভিপিএফে একবার বিনিয়োগ শুরু করলে কমপক্ষে ৫ বছর পর্যন্ত তাতে টাকা জমা করা বাধ্যতামূলক।
advertisement
6/7
ভিপিএফে ইপিএফের মতোই সুদ এবং অন্যান্য সুবিধা পাওয়া যায়। টাকা তোলার নিয়মও এক। ভিপিএফ ফান্ডের পুরো টাকা অবসরের পরই কর্মচারী হাতে পাবেন। পাঁচ বছরের লক ইন পিরিয়ড শেষ হওয়ার পর আংশিক উত্তোলন করা যায়। এর জন্য অনলাইনে ক্লেইম করতে হবে।
ভিপিএফে ইপিএফের মতোই সুদ এবং অন্যান্য সুবিধা পাওয়া যায়। টাকা তোলার নিয়মও এক। ভিপিএফ ফান্ডের পুরো টাকা অবসরের পরই কর্মচারী হাতে পাবেন। পাঁচ বছরের লক ইন পিরিয়ড শেষ হওয়ার পর আংশিক উত্তোলন করা যায়। এর জন্য অনলাইনে ক্লেইম করতে হবে।
advertisement
7/7
চাকরি বদলালে ইপিএফের মতো ভিপিএফ অ্যাকাউন্টও ট্রান্সফার করতে হয়। প্রাপ্ত সুদ এবং ম্যাচিউরিটির টাকা সম্পূর্ণ করমুক্ত। ই-ই-ই ক্যাটেগরিতে পড়ে। আয়কর আইনের ধারা ৮০সি-এর আওতায় ট্যাক্স ছাড়ও পাওয়া যায়। এই ফান্ডে বিনিয়োগের উপর এক অর্থবর্ষে ১.৫০ লাখ টাকা পর্যন্ত ট্যাক্স ছাড় দাবি করতে পারেন কর্মচারী।
চাকরি বদলালে ইপিএফের মতো ভিপিএফ অ্যাকাউন্টও ট্রান্সফার করতে হয়। প্রাপ্ত সুদ এবং ম্যাচিউরিটির টাকা সম্পূর্ণ করমুক্ত। ই-ই-ই ক্যাটেগরিতে পড়ে। আয়কর আইনের ধারা ৮০সি-এর আওতায় ট্যাক্স ছাড়ও পাওয়া যায়। এই ফান্ডে বিনিয়োগের উপর এক অর্থবর্ষে ১.৫০ লাখ টাকা পর্যন্ত ট্যাক্স ছাড় দাবি করতে পারেন কর্মচারী।
advertisement
advertisement
advertisement