ভারতের বাজারে জলের দরে ইলেকট্রিক বাইক, নেই লাইসেন্সের ঝক্কিও

Last Updated:
জলের দরে নিউ জেনারেশন ইলেকট্রিক বাইক নিয়ে এসেছে এক সংস্থা।
1/5
করোনা আবহে দেশের সাধারণ মানুষের কাছে অপরিহার্যের তালিকায় ঢুকে গিয়েছে বাইক। কিন্তু পেট্রোলের দামও তো মধ্যবিত্তের নাগালের বাইরে, এসব সাতপাঁচ ভেবে যখন সকলে ক্লান্ত তখনই স্বস্তি আনল অটোমোবাইল প্রাইভেট লিমিটেড। জলের দরে নিউ জেনারেশন ইলেক্ট্রিক বাইক নিয়ে এসেছে এই সংস্থা।
করোনা আবহে দেশের সাধারণ মানুষের কাছে অপরিহার্যের তালিকায় ঢুকে গিয়েছে বাইক। কিন্তু পেট্রোলের দামও তো মধ্যবিত্তের নাগালের বাইরে, এসব সাতপাঁচ ভেবে যখন সকলে ক্লান্ত তখনই স্বস্তি আনল অটোমোবাইল প্রাইভেট লিমিটেড। জলের দরে নিউ জেনারেশন ইলেক্ট্রিক বাইক নিয়ে এসেছে এই সংস্থা।
advertisement
2/5
সংস্থার তরফে জানানো হচ্ছে, এই বাইকটির নাম অটাম ১.০। বাইকটি ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ২৫ কিলোমিটার বেগে চলে। একটানা চালানো ১০০ কিলোমিটার।
সংস্থার তরফে জানানো হচ্ছে, এই বাইকটির নাম অটাম ১.০। বাইকটি ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ২৫ কিলোমিটার বেগে চলে। একটানা চালানো ১০০ কিলোমিটার।
advertisement
3/5
 এই বাইকটির ব্যাটারিটি চার্জ করাতে লাগবে ৪ ঘণ্টা। অর্থাৎ ৭-১০ টাকার বিদ্যুৎ খরচ করলেই চার্জ হয়ে যাবে। ব্যাটারির ২ বছরের ওয়ারেন্টিও রয়েছে।
এই বাইকটির ব্যাটারিটি চার্জ করাতে লাগবে ৪ ঘণ্টা। অর্থাৎ ৭-১০ টাকার বিদ্যুৎ খরচ করলেই চার্জ হয়ে যাবে। ব্যাটারির ২ বছরের ওয়ারেন্টিও রয়েছে।
advertisement
4/5
অটাম ১.০ এর দামও সাধারণ মানুষের নাগালে। ৫০ হাজার টাকা শোরুম মূল্য ধার্য হয়েছে।
অটাম ১.০ এর দামও সাধারণ মানুষের নাগালে। ৫০ হাজার টাকা শোরুম মূল্য ধার্য হয়েছে।
advertisement
5/5
 সংস্থার দাবি, এই করোনা আবহে সাধারণ মানুষের পরিবহণের ঝক্কি এক লহমায় অনেকটাই কমিয়ে দিচ্ছে এই বাইক। পরিবেশের ক্ষতিও এড়ানো যাচ্ছে, থাকছে না সংস্পর্শজনিত সংক্রমণের ভয়ও। এই বাইকটি কিনে পথে নামাতে কোনও লাইসেন্সও লাগবে না বলে জানিয়েছে প্রস্তুতকারক সংস্থা।
সংস্থার দাবি, এই করোনা আবহে সাধারণ মানুষের পরিবহণের ঝক্কি এক লহমায় অনেকটাই কমিয়ে দিচ্ছে এই বাইক। পরিবেশের ক্ষতিও এড়ানো যাচ্ছে, থাকছে না সংস্পর্শজনিত সংক্রমণের ভয়ও। এই বাইকটি কিনে পথে নামাতে কোনও লাইসেন্সও লাগবে না বলে জানিয়েছে প্রস্তুতকারক সংস্থা।
advertisement
advertisement
advertisement