How To Become Crorepati: মাত্র ৫ লাখ টাকা দিয়ে মিলবে ১.৫ কোটি রিটার্ন! নিশ্চিন্তে কাটবে অবসর জীবন, বিনিয়োগ করুন এভাবে

Last Updated:
How To Become Crorepati: আর্থিক বিশেষজ্ঞরা বলেন, রিটায়ারমেন্ট কর্পাস যথেষ্ট বড় হওয়া দরকার। আর আগেভাগে বিনিয়োগ শুরু করলে অল্প টাকা জমিয়েই মোটা অঙ্কের কর্পাস তৈরি করা সম্ভব। শুধু দুটো জিনিস মাথায় রাখতে হবে।
1/10
চাকরি থেকে অবসর নেওয়া মানে নিশ্চিত আয়ের পথ বন্ধ। কিন্তু খরচখরচা তো কমে না। বরং বাড়ে। তাহলে উপায়? আগেভাগে বিনিয়োগ শুরু করতে হবে। যাতে অবসরের পর কারও কাছে হাত পাততে না হয়।
চাকরি থেকে অবসর নেওয়া মানে নিশ্চিত আয়ের পথ বন্ধ। কিন্তু খরচখরচা তো কমে না। বরং বাড়ে। তাহলে উপায়? আগেভাগে বিনিয়োগ শুরু করতে হবে। যাতে অবসরের পর কারও কাছে হাত পাততে না হয়।
advertisement
2/10
আর্থিক বিশেষজ্ঞরা বলেন, রিটায়ারমেন্ট কর্পাস যথেষ্ট বড় হওয়া দরকার। আর আগেভাগে বিনিয়োগ শুরু করলে অল্প টাকা জমিয়েই মোটা অঙ্কের কর্পাস তৈরি করা সম্ভব। শুধু দুটো জিনিস মাথায় রাখতে হবে।
আর্থিক বিশেষজ্ঞরা বলেন, রিটায়ারমেন্ট কর্পাস যথেষ্ট বড় হওয়া দরকার। আর আগেভাগে বিনিয়োগ শুরু করলে অল্প টাকা জমিয়েই মোটা অঙ্কের কর্পাস তৈরি করা সম্ভব। শুধু দুটো জিনিস মাথায় রাখতে হবে।
advertisement
3/10
প্রথমত, অবসরের পর প্রতি মাসে কত টাকা দরকার পড়তে পারে? দ্বিতীয়ত, কত বছর বয়স পর্যন্ত অবসর জীবন চলবে? এই দুটি প্রশ্নের সঠিক উত্তর দেওয়া কারও পক্ষেই সম্ভব নয়। অনুমানের ভিত্তিতে হিসেব করে বিনিয়োগ করতে হবে।
প্রথমত, অবসরের পর প্রতি মাসে কত টাকা দরকার পড়তে পারে? দ্বিতীয়ত, কত বছর বয়স পর্যন্ত অবসর জীবন চলবে? এই দুটি প্রশ্নের সঠিক উত্তর দেওয়া কারও পক্ষেই সম্ভব নয়। অনুমানের ভিত্তিতে হিসেব করে বিনিয়োগ করতে হবে।
advertisement
4/10
স্থির সুদের স্কিম এবং বাজার ভিত্তিক বিনিয়োগ। দু’ভাবে অবসরকালীন কর্পাস তৈরি করা যায়। ফিক্সড ডিপোজিট, পেনশন স্কিম বা বন্ডে বিনিয়োগ সম্পূর্ণ নিরাপদ। কোনও ঝুঁকি নেই। টাকা সুরক্ষিত থাকবে। আর মিউচুয়াল ফান্ড, শেয়ার বাজার কিংবা এসআইপিতে ঝুঁকি রয়েছে বটে, কিন্তু দীর্ঘমেয়াদে মোটা অঙ্কের রিটার্নও মেলে।
স্থির সুদের স্কিম এবং বাজার ভিত্তিক বিনিয়োগ। দু’ভাবে অবসরকালীন কর্পাস তৈরি করা যায়। ফিক্সড ডিপোজিট, পেনশন স্কিম বা বন্ডে বিনিয়োগ সম্পূর্ণ নিরাপদ। কোনও ঝুঁকি নেই। টাকা সুরক্ষিত থাকবে। আর মিউচুয়াল ফান্ড, শেয়ার বাজার কিংবা এসআইপিতে ঝুঁকি রয়েছে বটে, কিন্তু দীর্ঘমেয়াদে মোটা অঙ্কের রিটার্নও মেলে।
advertisement
5/10
বিনিয়োগও দু’ভাবে করা যায়। এককালীন বিনিয়োগ এবং প্রতি মাসে কিস্তিতে বিনিয়োগ। যাঁরা অল্প অল্প টাকা জমিয়ে অবসরকালীন কর্পাস তৈরি করতে চান, তাঁদের জন্য কিস্তিতে বিনিয়োগই আদর্শ। আর যাঁদের হাতে টাকা রয়েছে, তাঁরা অবসরের জন্য এককালীন বিনিয়োগ করতে পারেন।
বিনিয়োগও দু’ভাবে করা যায়। এককালীন বিনিয়োগ এবং প্রতি মাসে কিস্তিতে বিনিয়োগ। যাঁরা অল্প অল্প টাকা জমিয়ে অবসরকালীন কর্পাস তৈরি করতে চান, তাঁদের জন্য কিস্তিতে বিনিয়োগই আদর্শ। আর যাঁদের হাতে টাকা রয়েছে, তাঁরা অবসরের জন্য এককালীন বিনিয়োগ করতে পারেন।
advertisement
6/10
বিনিয়োগও দু’ভাবে করা যায়। এককালীন বিনিয়োগ এবং প্রতি মাসে কিস্তিতে বিনিয়োগ। যাঁরা অল্প অল্প টাকা জমিয়ে অবসরকালীন কর্পাস তৈরি করতে চান, তাঁদের জন্য কিস্তিতে বিনিয়োগই আদর্শ। আর যাঁদের হাতে টাকা রয়েছে, তাঁরা অবসরের জন্য এককালীন বিনিয়োগ করতে পারেন।
বিনিয়োগও দু’ভাবে করা যায়। এককালীন বিনিয়োগ এবং প্রতি মাসে কিস্তিতে বিনিয়োগ। যাঁরা অল্প অল্প টাকা জমিয়ে অবসরকালীন কর্পাস তৈরি করতে চান, তাঁদের জন্য কিস্তিতে বিনিয়োগই আদর্শ। আর যাঁদের হাতে টাকা রয়েছে, তাঁরা অবসরের জন্য এককালীন বিনিয়োগ করতে পারেন।
advertisement
7/10
আর্থিক বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এককালীন ৫ লাখ টাকা বিনিয়োগ করে দীর্ঘমেয়াদে ১.৫ কোটি টাকার কর্পাস তৈরি করা যায়। তবে এর জন্য বছরে অন্তত ১২ শতাংশ হারে সুদ পেতে হবে। এই টাকা ১০, ২০ ও ৩০ বছর মেয়াদে বিনিয়োগ করলে কত রিটার্ন পাওয়া যাবে দেখা যাক।
আর্থিক বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এককালীন ৫ লাখ টাকা বিনিয়োগ করে দীর্ঘমেয়াদে ১.৫ কোটি টাকার কর্পাস তৈরি করা যায়। তবে এর জন্য বছরে অন্তত ১২ শতাংশ হারে সুদ পেতে হবে। এই টাকা ১০, ২০ ও ৩০ বছর মেয়াদে বিনিয়োগ করলে কত রিটার্ন পাওয়া যাবে দেখা যাক।
advertisement
8/10
১০ বছরে ৫ লাখ টাকার বিনিয়োগ: ১০ বছর মেয়াদে যদি কেউ ৫ লাখ টাকা বিনিয়োগ করেন, তাহলে বার্ষিক ১২ শতাংশ সুদের হারে তাঁর ১০,৫২,৯২৪ টাকা। সুদ এবং আসল মিলিয়ে তিনি হাতে পারেন ১৫,৫২,৯২৪ টাকা।
১০ বছরে ৫ লাখ টাকার বিনিয়োগ: ১০ বছর মেয়াদে যদি কেউ ৫ লাখ টাকা বিনিয়োগ করেন, তাহলে বার্ষিক ১২ শতাংশ সুদের হারে তাঁর ১০,৫২,৯২৪ টাকা। সুদ এবং আসল মিলিয়ে তিনি হাতে পারেন ১৫,৫২,৯২৪ টাকা।
advertisement
9/10
২০ বছরে ৫ লাখ টাকা বিনিয়োগ: মেয়াদ বেশি হলে রিটার্নও বেশি মেলে। ২০ বছর মেয়াদে ৫ লাখ টাকায় ১২ শতাংশ বার্ষিক সুদের হারে লাভ হবে ৪৩,২৩,১৪৭ টাকা। তাহলে মোট ৪৮,২৩,১৪৭ টাকার কর্পাস তৈরি হবে।
২০ বছরে ৫ লাখ টাকা বিনিয়োগ: মেয়াদ বেশি হলে রিটার্নও বেশি মেলে। ২০ বছর মেয়াদে ৫ লাখ টাকায় ১২ শতাংশ বার্ষিক সুদের হারে লাভ হবে ৪৩,২৩,১৪৭ টাকা। তাহলে মোট ৪৮,২৩,১৪৭ টাকার কর্পাস তৈরি হবে।
advertisement
10/10
৩০ বছরে ৫ লাখ টাকা বিনিয়োগ: ৫ লাখ টাকা যদি কেউ ৩০ বছর মেয়াদে বিনিয়োগ করেন, তাহলে বার্ষিক ১২ শতাংশ সুদের হারে তাঁর লাভ হবে ১,৪৪,৭৯,৯৬১ টাকা। সুদ এবং আসল মিলিয়ে তিনি হাতে পাবেন ১,৪৯,৭৯,৯৬১ টাকা।
৩০ বছরে ৫ লাখ টাকা বিনিয়োগ: ৫ লাখ টাকা যদি কেউ ৩০ বছর মেয়াদে বিনিয়োগ করেন, তাহলে বার্ষিক ১২ শতাংশ সুদের হারে তাঁর লাভ হবে ১,৪৪,৭৯,৯৬১ টাকা। সুদ এবং আসল মিলিয়ে তিনি হাতে পাবেন ১,৪৯,৭৯,৯৬১ টাকা।
advertisement
advertisement
advertisement