Great Money Making Ideas: সন্তানের ১৮ বছর হতেই প্রতি মাসে পেয়ে যাবে ২৪,০০০ টাকা !
- Published by:Dolon Chattopadhyay
- news18 bangla
Last Updated:
Great Money Making Ideas: আপনার সন্তান যেন ১৮ বছর পূর্ণ হতেই প্রতি মাসে ₹২৪,০০০ টাকা পায়—এই লক্ষ্য পূরণ করা সম্ভব একটি দীর্ঘমেয়াদি বিনিয়োগ পদ্ধতিতে।
সন্তানের যখন ১৮ বা ২০ বছরের হয়, তখন তাদের উচ্চশিক্ষার জন্য মোটা টাকা প্রয়োজন হয়। শুধু টিউশন ফি নয়, পড়াশোনার সময় তাদের মাসিক খরচেরও প্রয়োজন হয়, যাতে তারা কোনও টেনশন ছাড়াই পড়াশোনা শেষ করতে পারে। আজ যদি মাসে ৮ থেকে ১০ হাজার টাকায় তাদের খরচ চলে যায়, তাহলে আগামী ১৮ বা ২০ বছর পরে অন্তত ২৪,০০০ টাকা পকেট মানি লাগবে। তবে আপনি যদি বুদ্ধিমত্তার সঙ্গে তাদের নামে বিনিয়োগ শুরু করেন, তাহলে এই বিষয়টি খুব সহজেই সামাল দেওয়া সম্ভব হবে।
advertisement
সন্তানের উচ্চ শিক্ষার জন্য একটু আগে থেকে সঠিক পরিকল্পনা করলেই আর আপনাকে সমস্যায় পড়তে হবে না ৷ সন্তানের জন্মের এক-দুই বছরের মধ্যেই বাবা-মা তাদের সন্তানের নামে পিপিএফ (Public Provident Fund) অ্যাকাউন্ট খুলতে পারেন। নিয়ম অনুযায়ী, নাবালক সন্তানের নামে পাবলিক প্রভিডেন্ট ফান্ড অ্যাকাউন্ট খোলা যায়, এবং সেই অ্যাকাউন্ট পরিচালনার অধিকার তারা ১৮ বছর পূর্ণ হওয়ার পর পায়।
advertisement
এই স্কিমটি মেয়াদ পূর্ণ হওয়ার পর মাসিক আয়ের উৎস হিসেবেও ব্যবহার করা যেতে পারে। পাবলিক প্রভিডেন্ট ফান্ড (PPF)-এর মেয়াদ শেষে একে বাড়ানো এবং সেই অ্যাকাউন্ট থেকে টাকা তোলার নির্দিষ্ট নিয়ম রয়েছে। এই বিশেষ নিয়মের সুবিধা নিয়ে আপনি প্রতি মাসে ২৪ হাজার টাকা কর-মুক্ত আয় পেতে পারেন। এটি আপনার সন্তানের মাসিক খরচের কাজে লাগতে পারে।
advertisement
advertisement
advertisement
পিপিএফ (PPF)-এর মেয়াদ শেষ হওয়ার পরেও আপনি এটি ৫ বছর করে যতবার খুশি এক্সটেন্ড করতে পারেন।
ধরা যাক, আপনি ১৫ বছর ধরে স্কিমটি চালিয়ে ৪০৬৮২০৯ টাকার ফান্ড তৈরি করেছেন। এখন আপনি কোনও নতুন টাকা না জমিয়ে এটিকে আরও ৫ বছরের জন্য এক্সটেন্ড করলেন। এই এক্সটেনশনের সময় আপনার ফান্ডের ওপর ৭.১% হারে বার্ষিক সুদ পাওয়া যাবে।
এছাড়াও, নিয়ম অনুযায়ী, আপনি প্রতি বছরে একবার যে কোনও পরিমাণ টাকা অ্যাকাউন্ট থেকে তুলতে পারেন। যদি আপনি পরিকল্পনা করেন যে বছরে একবার শুধুমাত্র সুদের টাকা তুলবেন, তাহলে আপনি এই ফান্ডকে একটি নিয়মিত মাসিক আয়ের উৎস হিসেবে ব্যবহার করতে পারবেন, এবং এটি হবে কর-মুক্ত (tax-free)।
এই পরিকল্পনা সন্তানের শিক্ষা বা ভবিষ্যতের মাসিক খরচ নির্বিঘ্নে চালিয়ে যাওয়ার জন্য অত্যন্ত কার্যকর।
ধরা যাক, আপনি ১৫ বছর ধরে স্কিমটি চালিয়ে ৪০৬৮২০৯ টাকার ফান্ড তৈরি করেছেন। এখন আপনি কোনও নতুন টাকা না জমিয়ে এটিকে আরও ৫ বছরের জন্য এক্সটেন্ড করলেন। এই এক্সটেনশনের সময় আপনার ফান্ডের ওপর ৭.১% হারে বার্ষিক সুদ পাওয়া যাবে।
এছাড়াও, নিয়ম অনুযায়ী, আপনি প্রতি বছরে একবার যে কোনও পরিমাণ টাকা অ্যাকাউন্ট থেকে তুলতে পারেন। যদি আপনি পরিকল্পনা করেন যে বছরে একবার শুধুমাত্র সুদের টাকা তুলবেন, তাহলে আপনি এই ফান্ডকে একটি নিয়মিত মাসিক আয়ের উৎস হিসেবে ব্যবহার করতে পারবেন, এবং এটি হবে কর-মুক্ত (tax-free)।
এই পরিকল্পনা সন্তানের শিক্ষা বা ভবিষ্যতের মাসিক খরচ নির্বিঘ্নে চালিয়ে যাওয়ার জন্য অত্যন্ত কার্যকর।
advertisement
এখানে আপনার ক্লোজিং ব্যালেন্সের উপর ৭.১% বার্ষিক সুদ প্রদান করা হবে। এই হারে এক বছরে মোট ২৮৮৮৪৩ টাকা সুদ পাওয়া যাবে।
আপনি নিয়ম অনুযায়ী বছরে একবারে এই সম্পূর্ণ সুদের পরিমাণ তুলে নিতে পারবেন। যদি এই পরিমাণকে ১২ মাসে ভাগ করা হয়, তাহলে প্রতি মাসে প্রায় ২৪০০০ টাকা করে আয় হবে।
সবচেয়ে বড় কথা, এই টাকা পুরোটাই কর-মুক্ত (Tax-Free)। অর্থাৎ, কোনও কর দিতে হবে না। এটি আপনার সন্তানের মাসিক খরচ বা পড়াশোনার পকেট মানির জন্য নিঃসন্দেহে একটি দুর্দান্ত ও নিরাপদ আয়ের উৎস।
আপনি নিয়ম অনুযায়ী বছরে একবারে এই সম্পূর্ণ সুদের পরিমাণ তুলে নিতে পারবেন। যদি এই পরিমাণকে ১২ মাসে ভাগ করা হয়, তাহলে প্রতি মাসে প্রায় ২৪০০০ টাকা করে আয় হবে।
সবচেয়ে বড় কথা, এই টাকা পুরোটাই কর-মুক্ত (Tax-Free)। অর্থাৎ, কোনও কর দিতে হবে না। এটি আপনার সন্তানের মাসিক খরচ বা পড়াশোনার পকেট মানির জন্য নিঃসন্দেহে একটি দুর্দান্ত ও নিরাপদ আয়ের উৎস।