Farming Success: ১ একর জমি থেকে ৩০ একর জমির মালিক! বছরে আয় ২৫ লক্ষ টাকা! জানুন এই ৬০ বছরের কৃষকের অনন্য সাফল্যের কাহিনি...

Last Updated:
Farming Success: মাত্র ১ একর জমি নিয়ে শুরু করেছিলেন বনওয়ারি লাল। আজ তার জমির পরিমাণ ৩০ একর। আম, লিচু, জাম ও সবজি চাষ করে বছরে আয় করেন প্রায় ২৫ লক্ষ টাকা। আধুনিক কৃষিপদ্ধতিই তার সাফল্যের মূল চাবিকাঠি...
1/8
উত্তরপ্রদেশের কৌশাম্বী জেলার শাহজাদপুর গ্রামের বাসিন্দা কৃষক বনওয়ারি লাল গত ৪০ বছর ধরে চাষবাস করে চলেছেন। তিনি জানান, যখন কৃষিকাজ শুরু করেছিলেন, তখন তার কাছে মাত্র ১ একর জমি ছিল। কিন্তু কঠোর পরিশ্রম ও প্রযুক্তির সাহায্যে আজ তিনি প্রায় ৩০ একরের জমির মালিক।
উত্তরপ্রদেশের কৌশাম্বী জেলার শাহজাদপুর গ্রামের বাসিন্দা কৃষক বনওয়ারি লাল গত ৪০ বছর ধরে চাষবাস করে চলেছেন। তিনি জানান, যখন কৃষিকাজ শুরু করেছিলেন, তখন তার কাছে মাত্র ১ একর জমি ছিল। কিন্তু কঠোর পরিশ্রম ও প্রযুক্তির সাহায্যে আজ তিনি প্রায় ৩০ একরের জমির মালিক।
advertisement
2/8
প্রয়াগরাজ জেলার এই কৃষক এখন প্রযুক্তিনির্ভর চাষের মাধ্যমে অন্য কৃষকদের জন্য অনুপ্রেরণা হয়ে উঠেছেন। শুরু থেকেই তার আধুনিক কৃষি পদ্ধতির প্রতি আকর্ষণ ছিল এবং সেটাই তার সাফল্যের প্রধান চাবিকাঠি। তিনি বিভিন্ন ধরনের ফসল যেমন সবজি, আপেল জামরুল, থাই গ্রিন জামরুল, আম্রপালি আম, তাইওয়ান জাম, লিচু, শতাবরী ইত্যাদি চাষ করে থাকেন।
প্রয়াগরাজ জেলার এই কৃষক এখন প্রযুক্তিনির্ভর চাষের মাধ্যমে অন্য কৃষকদের জন্য অনুপ্রেরণা হয়ে উঠেছেন। শুরু থেকেই তার আধুনিক কৃষি পদ্ধতির প্রতি আকর্ষণ ছিল এবং সেটাই তার সাফল্যের প্রধান চাবিকাঠি। তিনি বিভিন্ন ধরনের ফসল যেমন সবজি, আপেল জামরুল, থাই গ্রিন জামরুল, আম্রপালি আম, তাইওয়ান জাম, লিচু, শতাবরী ইত্যাদি চাষ করে থাকেন।
advertisement
3/8
এই বৈচিত্র্যময় চাষের মাধ্যমে বনওয়ারি লাল প্রমাণ করেছেন যে কৃষিকাজ থেকেও প্রচুর লাভ করা সম্ভব। তিনি জানান, প্রতি বছর তার কৃষি আয়ের পরিমাণ ২০ থেকে ২৫ লক্ষ টাকা। এই আয় তার পরিশ্রম ও প্রযুক্তিগত সচেতনতার ফল।
এই বৈচিত্র্যময় চাষের মাধ্যমে বনওয়ারি লাল প্রমাণ করেছেন যে কৃষিকাজ থেকেও প্রচুর লাভ করা সম্ভব। তিনি জানান, প্রতি বছর তার কৃষি আয়ের পরিমাণ ২০ থেকে ২৫ লক্ষ টাকা। এই আয় তার পরিশ্রম ও প্রযুক্তিগত সচেতনতার ফল।
advertisement
4/8
তিনি সবজি চাষেও দক্ষ। বিশেষ করে প্যান্ডেল পদ্ধতিতে সবজি চাষ করেন। এতে ফসল পরিচ্ছন্ন থাকে, রোগবালাই কম হয় এবং গুণগত মান উন্নত হয়। এর মাধ্যমে কৃষকরা অধিক মুনাফা অর্জন করতে পারেন। বনওয়ারি লাল বর্তমানে প্রায় ২০ একর জমিতে ফলমূল, সবজি ও ওষুধি গাছ চাষ করেন, যার ফলে তার একাধিক উৎস থেকে আয় আসে।
তিনি সবজি চাষেও দক্ষ। বিশেষ করে প্যান্ডেল পদ্ধতিতে সবজি চাষ করেন। এতে ফসল পরিচ্ছন্ন থাকে, রোগবালাই কম হয় এবং গুণগত মান উন্নত হয়। এর মাধ্যমে কৃষকরা অধিক মুনাফা অর্জন করতে পারেন। বনওয়ারি লাল বর্তমানে প্রায় ২০ একর জমিতে ফলমূল, সবজি ও ওষুধি গাছ চাষ করেন, যার ফলে তার একাধিক উৎস থেকে আয় আসে।
advertisement
5/8
লিচু চাষে সাফল্যের জন্য তিনি উত্তরপ্রদেশের উপ-মুখ্যমন্ত্রী কেশব প্রসাদ মৌর্যর হাত থেকে পুরস্কারও পেয়েছেন। এই সম্মাননা তাকে আরও উৎসাহী করেছে এবং তিনি মনে করেন এই ধরনের স্বীকৃতি কৃষকদের এগিয়ে যেতে অনুপ্রাণিত করে।
লিচু চাষে সাফল্যের জন্য তিনি উত্তরপ্রদেশের উপ-মুখ্যমন্ত্রী কেশব প্রসাদ মৌর্যর হাত থেকে পুরস্কারও পেয়েছেন। এই সম্মাননা তাকে আরও উৎসাহী করেছে এবং তিনি মনে করেন এই ধরনের স্বীকৃতি কৃষকদের এগিয়ে যেতে অনুপ্রাণিত করে।
advertisement
6/8
তার সাফল্যের গোপন রহস্য সম্পর্কে তিনি বলেন, তিনি প্রায় ৩৫-৪০ বছর ধরে কৃষিকাজ করছেন এবং ধীরে ধীরে সাফল্যের পথে এগিয়ে গেছেন। তিনি প্রযুক্তিনির্ভর ফল বাগান যেমন আম ও জামরুলের বাগান গড়েছেন, যেগুলি সারা বছরই আয় দেয়।
তার সাফল্যের গোপন রহস্য সম্পর্কে তিনি বলেন, তিনি প্রায় ৩৫-৪০ বছর ধরে কৃষিকাজ করছেন এবং ধীরে ধীরে সাফল্যের পথে এগিয়ে গেছেন। তিনি প্রযুক্তিনির্ভর ফল বাগান যেমন আম ও জামরুলের বাগান গড়েছেন, যেগুলি সারা বছরই আয় দেয়।
advertisement
7/8
থাই গ্রিন জামরুল, আপেল জামরুল, তাইওয়ান জাম, নিম্বু, মল্লিকা, আর্নিকা, আম্রপালি আম ইত্যাদি জাতের গাছ তিনি রোপণ করেছেন। বিশেষ করে তাইওয়ান জাম গাছ মাত্র ২ বছরের মধ্যেই ফল দেয়, যার ফলে বছরে ১২ মাসই আয় আসে। এটি কৃষকের জন্য একটি স্থায়ী আয় নিশ্চিত করে।
থাই গ্রিন জামরুল, আপেল জামরুল, তাইওয়ান জাম, নিম্বু, মল্লিকা, আর্নিকা, আম্রপালি আম ইত্যাদি জাতের গাছ তিনি রোপণ করেছেন। বিশেষ করে তাইওয়ান জাম গাছ মাত্র ২ বছরের মধ্যেই ফল দেয়, যার ফলে বছরে ১২ মাসই আয় আসে। এটি কৃষকের জন্য একটি স্থায়ী আয় নিশ্চিত করে।
advertisement
8/8
২০ একর জমিতে বিভিন্ন ধরনের ফসল ফলিয়ে বনওয়ারি লাল বছরে প্রায় ১৫-২০ লক্ষ টাকা আয় করেন। এই আয় থেকে প্রতি বছর তিনি ১ বা ২ একর করে জমি কিনে চলেছেন। তিনি বলেন, তিনি ইন্টারক্রপিং পদ্ধতিতে চাষ করেন, যা মাটি উর্বরতা বাড়ায়, পোকামাকড়ের উপদ্রব কমায় এবং বাড়তি আয় দেয়।
২০ একর জমিতে বিভিন্ন ধরনের ফসল ফলিয়ে বনওয়ারি লাল বছরে প্রায় ১৫-২০ লক্ষ টাকা আয় করেন। এই আয় থেকে প্রতি বছর তিনি ১ বা ২ একর করে জমি কিনে চলেছেন। তিনি বলেন, তিনি ইন্টারক্রপিং পদ্ধতিতে চাষ করেন, যা মাটি উর্বরতা বাড়ায়, পোকামাকড়ের উপদ্রব কমায় এবং বাড়তি আয় দেয়।
advertisement
advertisement
advertisement