বাকি মাত্র ৪৫ দিন; প্যান নম্বর নিয়ে কী কী বিপদে পড়তে পারেন জানা আছে তো?

Last Updated:
একের পর এক সুযোগ দেওয়া হচ্ছে অথচ আমাদের অনেকের তরফেই গা-ঢিলে দেওয়া থামানোর কোনও লক্ষণ দেখা যাচ্ছে না।
1/7
সরকারের ধৈর্যচ্যুতি হওয়া এবার অত্যন্ত স্বাভাবিক। একের পর এক সুযোগ দেওয়া হচ্ছে অথচ আমাদের অনেকের তরফেই গা-ঢিলে দেওয়া থামানোর কোনও লক্ষণ দেখা যাচ্ছে না।
সরকারের ধৈর্যচ্যুতি হওয়া এবার অত্যন্ত স্বাভাবিক। একের পর এক সুযোগ দেওয়া হচ্ছে অথচ আমাদের অনেকের তরফেই গা-ঢিলে দেওয়া থামানোর কোনও লক্ষণ দেখা যাচ্ছে না।
advertisement
2/7
আসলে, আয়কর বিভাগ থেকে জারি করা নির্দেশিকায় জানানো হয়েছিল যে, ৩১ মার্চ, ২০২২ তারিখের মধ্যে প্যান-আধার লিঙ্ক করানো আবশ্যক। এর পর সেই সময়সীমা বাড়িয়ে ৩০ জুন, ২০২২ তারিখ করা হয়েছিল। তবে যাঁরা গত বছরের ১ এপ্রিল থেকে ৩০ জুনের মধ্যে এই লিঙ্কিং করিয়েছিলেন, তাঁদের জরিমানা স্বরূপ ৫০০ টাকা দিতে হয়েছে। এর পর আইটি বিভাগ এই সময়সীমা আরও বাড়িয়ে ৩১ মার্চ, ২০২৩ করে দেয়। আর সেই সঙ্গে এই নিয়মও জারি করা হয় যে, ১ জুলাই, ২০২২ তারিখ থেকে ৩১ মার্চ, ২০২৩ তারিখের মধ্যে প্যান-আধার লিঙ্ক করানোর ক্ষেত্রে ১০০০ টাকা জরিমানা দিতে হবে। তবে এই সময়ের মধ্যে প্যান-আধার লিঙ্ক না করালে প্যান নিষ্ক্রিয় হয়ে যেতে পারে। সেই মেয়াদও বেড়ে এবার এসে দাঁড়িয়েছে ৩০ জুন, ২০২৩ তারিখে, মানে হাতে রয়েছে আর মাত্র ৪৫ দিন!
আসলে, আয়কর বিভাগ থেকে জারি করা নির্দেশিকায় জানানো হয়েছিল যে, ৩১ মার্চ, ২০২২ তারিখের মধ্যে প্যান-আধার লিঙ্ক করানো আবশ্যক। এর পর সেই সময়সীমা বাড়িয়ে ৩০ জুন, ২০২২ তারিখ করা হয়েছিল। তবে যাঁরা গত বছরের ১ এপ্রিল থেকে ৩০ জুনের মধ্যে এই লিঙ্কিং করিয়েছিলেন, তাঁদের জরিমানা স্বরূপ ৫০০ টাকা দিতে হয়েছে। এর পর আইটি বিভাগ এই সময়সীমা আরও বাড়িয়ে ৩১ মার্চ, ২০২৩ করে দেয়। আর সেই সঙ্গে এই নিয়মও জারি করা হয় যে, ১ জুলাই, ২০২২ তারিখ থেকে ৩১ মার্চ, ২০২৩ তারিখের মধ্যে প্যান-আধার লিঙ্ক করানোর ক্ষেত্রে ১০০০ টাকা জরিমানা দিতে হবে। তবে এই সময়ের মধ্যে প্যান-আধার লিঙ্ক না করালে প্যান নিষ্ক্রিয় হয়ে যেতে পারে। সেই মেয়াদও বেড়ে এবার এসে দাঁড়িয়েছে ৩০ জুন, ২০২৩ তারিখে, মানে হাতে রয়েছে আর মাত্র ৪৫ দিন!
advertisement
3/7
প্যান-আধার লিঙ্কিং জরুরি কেন?  প্যান কার্ডের সঙ্গে আধার কার্ড লিঙ্ক না থাকলে তা নিষ্ক্রিয় হয়ে যাবে।  ইনকাম ট্যাক্স রিটার্ন বা আইটিআর ফাইলিংয়ের ক্ষেত্রে প্যান-আধার লিঙ্কিং বাধ্যতামূলক। না হলে আয়কর বিভাগ আইটিআর নাকচ করে দেবে।
প্যান-আধার লিঙ্কিং জরুরি কেন? প্যান কার্ডের সঙ্গে আধার কার্ড লিঙ্ক না থাকলে তা নিষ্ক্রিয় হয়ে যাবে। ইনকাম ট্যাক্স রিটার্ন বা আইটিআর ফাইলিংয়ের ক্ষেত্রে প্যান-আধার লিঙ্কিং বাধ্যতামূলক। না হলে আয়কর বিভাগ আইটিআর নাকচ করে দেবে।
advertisement
4/7
সরকারি পরিষেবা পাওয়া, পাসপোর্টের জন্য আবেদন জানানো, ভর্তুকি লাভ এবং ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট খোলার জন্য প্যান-আধার লিঙ্ক করানো আবশ্যক। না হলে সরকারি কোনও পরিষেবাই পাবেন না গ্রাহকেরা। আবার ধরা যাক, পুরনো প্যান কার্ড নষ্ট হয়ে গেল কিংবা হারিয়ে গেল। সেই সময় প্যান-আধার লিঙ্ক করা না থাকলে নতুন প্যান কার্ড পেতে সমস্যা হবে। ফলে নতুন প্যান কার্ডের জন্য আবেদন করার ক্ষেত্রে প্যান-আধারের লিঙ্ক থাকা জরুরি।
সরকারি পরিষেবা পাওয়া, পাসপোর্টের জন্য আবেদন জানানো, ভর্তুকি লাভ এবং ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট খোলার জন্য প্যান-আধার লিঙ্ক করানো আবশ্যক। না হলে সরকারি কোনও পরিষেবাই পাবেন না গ্রাহকেরা। আবার ধরা যাক, পুরনো প্যান কার্ড নষ্ট হয়ে গেল কিংবা হারিয়ে গেল। সেই সময় প্যান-আধার লিঙ্ক করা না থাকলে নতুন প্যান কার্ড পেতে সমস্যা হবে। ফলে নতুন প্যান কার্ডের জন্য আবেদন করার ক্ষেত্রে প্যান-আধারের লিঙ্ক থাকা জরুরি।
advertisement
5/7
নির্ধারিত সময়সীমার মধ্যে প্যান-আধার লিঙ্ক করানো না হলে প্যান কার্ড নিষ্ক্রিয় হবে। তার ফলে যে সমস্যাগুলি হতে পারে, তা নিম্নোক্ত:  নিষ্ক্রিয় প্যান কার্ড দিয়ে আইটিআর ফাইল করতে পারবেন না করদাতারা।  বাকি থাকা রিটার্নস কার্যকরী হবে না এবং বাকি থাকা রিফান্ডও মিলবে না।  উচ্চ হারে টিসিএস/টিডিএস প্রযোজ্য হবে।  ফর্ম 26AS-এ টিসিএস/টিডিএস ক্রেডিট আসবে না এবং টিসিএস/টিডিএস সার্টিফিকেটও মিলবে না।
নির্ধারিত সময়সীমার মধ্যে প্যান-আধার লিঙ্ক করানো না হলে প্যান কার্ড নিষ্ক্রিয় হবে। তার ফলে যে সমস্যাগুলি হতে পারে, তা নিম্নোক্ত: নিষ্ক্রিয় প্যান কার্ড দিয়ে আইটিআর ফাইল করতে পারবেন না করদাতারা। বাকি থাকা রিটার্নস কার্যকরী হবে না এবং বাকি থাকা রিফান্ডও মিলবে না। উচ্চ হারে টিসিএস/টিডিএস প্রযোজ্য হবে। ফর্ম 26AS-এ টিসিএস/টিডিএস ক্রেডিট আসবে না এবং টিসিএস/টিডিএস সার্টিফিকেটও মিলবে না।
advertisement
6/7
টিডিএস না থাকার ফলে করদাতারা 15G/15H ডিক্লারেশন জমা করতে পারবেন না।  প্যান কার্ড নিষ্ক্রিয় হয়ে গেলে নিম্নোক্ত ট্রানজ্যাকশনে সমস্যা দেখা দেবে:  ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট খুলতে পারবেন না গ্রাহকেরা।  ডেবিট/ক্রেডিট কার্ড মিলবে না।  ৫০০০০ টাকার উর্ধ্বে মিউচুয়াল ফান্ড ইউনিট কেনা সম্ভব হবে না।  এক দিনে ৫০০০০ টাকার উর্ধ্বে ব্যাঙ্ক অথবা পোস্ট অফিসে নগদ জমা করতে পারবেন না গ্রাহকেরা।  এক দিনে ৫০০০০ টাকার উর্ধ্বে ক্য়াশে ব্যাঙ্ক ড্রাফট অথবা পে-অর্ডার কেনা যাবে না।
টিডিএস না থাকার ফলে করদাতারা 15G/15H ডিক্লারেশন জমা করতে পারবেন না। প্যান কার্ড নিষ্ক্রিয় হয়ে গেলে নিম্নোক্ত ট্রানজ্যাকশনে সমস্যা দেখা দেবে: ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট খুলতে পারবেন না গ্রাহকেরা। ডেবিট/ক্রেডিট কার্ড মিলবে না। ৫০০০০ টাকার উর্ধ্বে মিউচুয়াল ফান্ড ইউনিট কেনা সম্ভব হবে না। এক দিনে ৫০০০০ টাকার উর্ধ্বে ব্যাঙ্ক অথবা পোস্ট অফিসে নগদ জমা করতে পারবেন না গ্রাহকেরা। এক দিনে ৫০০০০ টাকার উর্ধ্বে ক্য়াশে ব্যাঙ্ক ড্রাফট অথবা পে-অর্ডার কেনা যাবে না।
advertisement
7/7
ব্যাঙ্ক, নিধি, নন-ব্যাঙ্কিং ফিনান্সিয়াল কর্পোরেশন (এনবিএফসি) ইত্যাদিতে টাইম ডিপোজিট যদি ৫০০০০ হাজার টাকার বেশি হয় অথবা একটি আর্থিক বছরে মোট জমার পরিমাণ ২৫০০০০ টাকার বেশি হয়, তা-হলে সেটা করা যাবে না।  আরবিআই দ্বারা সংজ্ঞায়িত ব্যাঙ্ক ড্রাফটের মাধ্যমে একটি পেমেন্ট অথবা তার বেশি প্রিপেড পেমেন্ট ইনস্ট্রুমেন্টের ক্ষেত্রে একটি আর্থিক বর্ষে পে অর্ডার অথবা ব্যাঙ্কারের চেকের সমষ্টি ৫০০০০ টাকার উর্ধ্বে হওয়া যাবে না।  পণ্য এবং পরিষেবা ক্রয়-বিক্রয়কারী কোনও ব্যক্তি ২ লক্ষ টাকার উর্ধ্বে লেনদেন করতে পারবেন না।
ব্যাঙ্ক, নিধি, নন-ব্যাঙ্কিং ফিনান্সিয়াল কর্পোরেশন (এনবিএফসি) ইত্যাদিতে টাইম ডিপোজিট যদি ৫০০০০ হাজার টাকার বেশি হয় অথবা একটি আর্থিক বছরে মোট জমার পরিমাণ ২৫০০০০ টাকার বেশি হয়, তা-হলে সেটা করা যাবে না। আরবিআই দ্বারা সংজ্ঞায়িত ব্যাঙ্ক ড্রাফটের মাধ্যমে একটি পেমেন্ট অথবা তার বেশি প্রিপেড পেমেন্ট ইনস্ট্রুমেন্টের ক্ষেত্রে একটি আর্থিক বর্ষে পে অর্ডার অথবা ব্যাঙ্কারের চেকের সমষ্টি ৫০০০০ টাকার উর্ধ্বে হওয়া যাবে না। পণ্য এবং পরিষেবা ক্রয়-বিক্রয়কারী কোনও ব্যক্তি ২ লক্ষ টাকার উর্ধ্বে লেনদেন করতে পারবেন না।
advertisement
advertisement
advertisement