Life Certificate কি জমা দিতেই হবে নভেম্বরে? পেনশনভোগীরা জেনে নিন বিস্তারিত

Last Updated:
ডিজিটাল লাইফ সার্টিফিকেট (DLC) পরিষেবা চালু হওয়ায় আর সরাসরি হাজিরা দেওয়ার প্রয়োজন হয় না। ফলে বহু প্রবীণ মানুষ উপকৃত হচ্ছেন।
1/7
প্রতি বছর নভেম্বর মাসে ব্যাঙ্কে গিয়ে ‘লাইফ সার্টিফিকেট’ জমা দিতে হয় ভারতের প্রবীণ নাগরিকদের। ৩০ নভেম্বরের মধ্যে ব্যাঙ্কে গিয়ে নিজের জীবিত থাকার প্রমাণ না দিলে অবসরকালীন ভাতা পাওয়া যায় না। যাঁরা সুপার সিনিয়র বা ৮০-র উপরে বয়স, তাঁরা ১ অক্টোবর থেকে ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত এই কাজ করার সুযোগ পান।
প্রতি বছর নভেম্বর মাসে ব্যাঙ্কে গিয়ে ‘লাইফ সার্টিফিকেট’ জমা দিতে হয় ভারতের প্রবীণ নাগরিকদের। ৩০ নভেম্বরের মধ্যে ব্যাঙ্কে গিয়ে নিজের জীবিত থাকার প্রমাণ না দিলে অবসরকালীন ভাতা পাওয়া যায় না। যাঁরা সুপার সিনিয়র বা ৮০-র উপরে বয়স, তাঁরা ১ অক্টোবর থেকে ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত এই কাজ করার সুযোগ পান।
advertisement
2/7
অন্যরা ১ নভেম্বর থেকে ৩০ নভেম্বরের মধ্যে লাইফ সার্টিফিকেট জমা দিতে পারেন। কিন্তু এখন ডিজিটাল লাইফ সার্টিফিকেট (DLC) পরিষেবা চালু হওয়ায় আর সরাসরি হাজিরা দেওয়ার প্রয়োজন হয় না। ফলে বহু প্রবীণ মানুষ উপকৃত হচ্ছেন।
অন্যরা ১ নভেম্বর থেকে ৩০ নভেম্বরের মধ্যে লাইফ সার্টিফিকেট জমা দিতে পারেন। কিন্তু এখন ডিজিটাল লাইফ সার্টিফিকেট (DLC) পরিষেবা চালু হওয়ায় আর সরাসরি হাজিরা দেওয়ার প্রয়োজন হয় না। ফলে বহু প্রবীণ মানুষ উপকৃত হচ্ছেন।
advertisement
3/7
কিন্তু ব্যাঙ্কে লাইফ সার্টিফিকেট জমা দেওয়া কি এতই গুরুত্বপূর্ণ?  হ্যাঁ, এটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। সারা জীবন রোজগার করার পর প্রবীণ নাগরিকেরা অবসরকালীন ভাতা পেয়ে থাকেন। তার উপরই নির্ভর করে তাঁদের পরবর্তী জীবন। তাই পেনশনের টাকা সময় মতো হাতে পাওয়া দরকার। আর এই পদ্ধতি সুচারু রাখতেই লাইফ সার্টিফিকেট জমা দিতে হয়।
কিন্তু ব্যাঙ্কে লাইফ সার্টিফিকেট জমা দেওয়া কি এতই গুরুত্বপূর্ণ? হ্যাঁ, এটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। সারা জীবন রোজগার করার পর প্রবীণ নাগরিকেরা অবসরকালীন ভাতা পেয়ে থাকেন। তার উপরই নির্ভর করে তাঁদের পরবর্তী জীবন। তাই পেনশনের টাকা সময় মতো হাতে পাওয়া দরকার। আর এই পদ্ধতি সুচারু রাখতেই লাইফ সার্টিফিকেট জমা দিতে হয়।
advertisement
4/7
DLC কী?  ব্যাঙ্কিং ব্যবস্থায় প্রযুক্তিগত উন্নতির ফলে বদলে গিয়েছে এই ব্যবস্থাও। এখন লাইফ সার্টিফিকেট একটি বায়োমেট্রিক নির্ভর আধার-ভিত্তিক ডিজিটাল শংসাপত্র। একে ডিজিটাল লাইফ-সার্টিফিকেট বলা হচ্ছে। প্রত্যেক পেনশনভোগীর জন্য এটি আলাদা, কারণ তাঁর আধার নম্বর ও বায়োমেট্রিক এতে যুক্ত।
DLC কী? ব্যাঙ্কিং ব্যবস্থায় প্রযুক্তিগত উন্নতির ফলে বদলে গিয়েছে এই ব্যবস্থাও। এখন লাইফ সার্টিফিকেট একটি বায়োমেট্রিক নির্ভর আধার-ভিত্তিক ডিজিটাল শংসাপত্র। একে ডিজিটাল লাইফ-সার্টিফিকেট বলা হচ্ছে। প্রত্যেক পেনশনভোগীর জন্য এটি আলাদা, কারণ তাঁর আধার নম্বর ও বায়োমেট্রিক এতে যুক্ত।
advertisement
5/7
 এই ডিজিটাল লাইফ সার্টিফিকেট ভারতের তথ্য ও প্রযুক্তি আইনের অধীনে স্বীকৃত। এর ফলে এখন আর সরাসরি ব্যাঙ্কে গিয়ে উপস্থিত হওয়ার প্রয়োজন হচ্ছে না।
এই ডিজিটাল লাইফ সার্টিফিকেট ভারতের তথ্য ও প্রযুক্তি আইনের অধীনে স্বীকৃত। এর ফলে এখন আর সরাসরি ব্যাঙ্কে গিয়ে উপস্থিত হওয়ার প্রয়োজন হচ্ছে না।
advertisement
6/7
কীভাবে করা যাবে?  ১. ব্যাঙ্ক বা পোস্ট অফিস, যেখান থেকে পেনশন পাওয়া যায় সেখানে আধার লিঙ্ক করাতে হবে। ২. লাগবে একটি ৫ মেগাপিক্সেল ফ্রন্ট ক্যামেরা এবং ইন্টারনেট-সহ যেকোনও একটি অ্যান্ড্রয়েড স্মার্টফোন। ৩. Google থেকে AadhaarFaceRD এবং Jeevan Pramaan Face App ডাউনলোড করে নিতে হবে।
কীভাবে করা যাবে? ১. ব্যাঙ্ক বা পোস্ট অফিস, যেখান থেকে পেনশন পাওয়া যায় সেখানে আধার লিঙ্ক করাতে হবে। ২. লাগবে একটি ৫ মেগাপিক্সেল ফ্রন্ট ক্যামেরা এবং ইন্টারনেট-সহ যেকোনও একটি অ্যান্ড্রয়েড স্মার্টফোন। ৩. Google থেকে AadhaarFaceRD এবং Jeevan Pramaan Face App ডাউনলোড করে নিতে হবে।
advertisement
7/7
৪. পেনশনভোগার মুখ স্ক্যান করে যাচাই করিয়ে নিতে হবে। ৫. পেনশনভোগীর যাবতীয় তথ্য জানাতে হবে। ৬. ফ্রন্ট ক্যামেরা দিয়ে একটি ছবি তুলে তা জমা দিতে হবে। এরপর SMS-এ একটি লিঙ্ক আসবে, যার সাহায্যে লাইফ সার্টিফিকেট ডাউনলোড করা যাবে। এক্ষেত্রে আধার নম্বর বা VID বাধ্যতামূলক।
৪. পেনশনভোগার মুখ স্ক্যান করে যাচাই করিয়ে নিতে হবে। ৫. পেনশনভোগীর যাবতীয় তথ্য জানাতে হবে। ৬. ফ্রন্ট ক্যামেরা দিয়ে একটি ছবি তুলে তা জমা দিতে হবে। এরপর SMS-এ একটি লিঙ্ক আসবে, যার সাহায্যে লাইফ সার্টিফিকেট ডাউনলোড করা যাবে। এক্ষেত্রে আধার নম্বর বা VID বাধ্যতামূলক।
advertisement
advertisement
advertisement