Massive Gold Reserve: ১-২টো নয়, ৪০টা সোনার সুড়ঙ্গ, রীতিমতো কুবেরের সম্পদ লাভ করল এই দেশ !

Last Updated:
Massive Gold Reserve: সোনার এই বিশালকার খনির সন্ধান পাওয়ার পর বিশ্ববাজারে কী কী পরিবর্তন হতে পারে, সেটাও দেখার বিষয়। তাহলে জেনে নেওয়া যাক, এই খনিতে কত পরিমাণ সোনা রয়েছে। 
1/5
বহু শতাব্দী ধরেই সোনা এবং মূল্যবান ধাতুর প্রতি মানুষের আকর্ষণ চোখে পড়ার মতো। সোনাকে স্ত্রী-ধন বা অ্যাসেট হিসেবে গণ্য করা হয়। আর সোনার গয়না তো মহিলাদের পছন্দের তালিকায় থাকে। আবার এখন সোনায় বিনিয়োগ করা কিন্তু তুমুল জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে।তবে এবার পড়শি দেশ চিন সোনার এই দৌড়ে বড়সড় জায়গা নিয়েছে। আসলে হুনান প্রদেশে একটি বিশাল সোনার খনির সন্ধান পেয়েছে চিন।
বহু শতাব্দী ধরেই সোনা এবং মূল্যবান ধাতুর প্রতি মানুষের আকর্ষণ চোখে পড়ার মতো। সোনাকে স্ত্রী-ধন বা অ্যাসেট হিসেবে গণ্য করা হয়। আর সোনার গয়না তো মহিলাদের পছন্দের তালিকায় থাকে। আবার এখন সোনায় বিনিয়োগ করা কিন্তু তুমুল জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে।তবে এবার পড়শি দেশ চিন সোনার এই দৌড়ে বড়সড় জায়গা নিয়েছে। আসলে হুনান প্রদেশে একটি বিশাল সোনার খনির সন্ধান পেয়েছে চিন।
advertisement
2/5
আর এখানে এত পরিমাণ সোনা রয়েছে, যা চিনের অর্থনীতিকে একেবারে শক্তিশালী করে দিতে পারে। সোনার এই বিশালকার খনির সন্ধান পাওয়ার পর বিশ্ববাজারে কী কী পরিবর্তন হতে পারে, সেটাও দেখার বিষয়। তাহলে জেনে নেওয়া যাক, এই খনিতে কত পরিমাণ সোনা রয়েছে।
আর এখানে এত পরিমাণ সোনা রয়েছে, যা চিনের অর্থনীতিকে একেবারে শক্তিশালী করে দিতে পারে। সোনার এই বিশালকার খনির সন্ধান পাওয়ার পর বিশ্ববাজারে কী কী পরিবর্তন হতে পারে, সেটাও দেখার বিষয়। তাহলে জেনে নেওয়া যাক, এই খনিতে কত পরিমাণ সোনা রয়েছে।
advertisement
3/5
বলাই বাহুল্য যে, চিনের এই বিশালাকার খনির সন্ধান পাওয়ার ফলে বিশ্বব্যাপী সোনা উৎপাদন এবং বিশ্ব বাজারে গভীর প্রভাব পড়বে। চিনের হুনান প্রদেশের পিংজিয়াং কাউন্টির ওয়াঙ্গু এলাকায় এই বিশাল সোনার খনির সন্ধান পেয়েছেন জিওলজিস্টরা। আর প্রায় দুই হাজার মিটারেরও বেশি গভীর জায়গায় মিলেছে এই খনির হদিশ। যেখানে প্রায় ৪০টি সোনার সুড়ঙ্গ পাওয়া গিয়েছে। প্রাথমিক অনুসন্ধান থেকে অনুমান করা গিয়েছে যে, সেখানে প্রায় ৩০০.২ টন সোনা পাওয়া যেতে পারে।
বলাই বাহুল্য যে, চিনের এই বিশালাকার খনির সন্ধান পাওয়ার ফলে বিশ্বব্যাপী সোনা উৎপাদন এবং বিশ্ব বাজারে গভীর প্রভাব পড়বে। চিনের হুনান প্রদেশের পিংজিয়াং কাউন্টির ওয়াঙ্গু এলাকায় এই বিশাল সোনার খনির সন্ধান পেয়েছেন জিওলজিস্টরা। আর প্রায় দুই হাজার মিটারেরও বেশি গভীর জায়গায় মিলেছে এই খনির হদিশ। যেখানে প্রায় ৪০টি সোনার সুড়ঙ্গ পাওয়া গিয়েছে। প্রাথমিক অনুসন্ধান থেকে অনুমান করা গিয়েছে যে, সেখানে প্রায় ৩০০.২ টন সোনা পাওয়া যেতে পারে।
advertisement
4/5
৬৯,৩০,৬২,৩৬,০০,০০০ টাকা মূল্যের সোনা:সাউথ চায়না মর্নিং পোস্টের প্রতিবেদন অনুসারে, চিনের জিওলজি ব্যুরো অফ হুনান প্রভিন্স-এর থেকে পাওয়া তথ্য থেকে জানা যাচ্ছে যে, এই খনিতে প্রাপ্ত সমস্ত সোনার মূল্য প্রায় ৬০০ ইউয়ানের কাছাকাছি। ভারতীয় মুদ্রায় যা প্রায় ৬৯,৩০,৬২,৩৬,০০,০০০ টাকার কাছাকাছি।
বিশেষজ্ঞের বিশ্বাস, ৩০০০ মিটার গভীরে থাকা ওই সোনার খনিতে রয়েছে ১০০০ টন সোনা। চলতি বছর অর্থাৎ ২০২৪ সালের দ্বিতীয় ত্রৈমাসিকে চিনের গোল্ড রিজার্ভ ২২৬৪.৩২ টন ছুঁয়েছে। ২০২২ সালের নভেম্বর মাসের তুলনায় এই পরিমাণ ৩১৪ টন বেড়েছে।
৬৯,৩০,৬২,৩৬,০০,০০০ টাকা মূল্যের সোনা:সাউথ চায়না মর্নিং পোস্টের প্রতিবেদন অনুসারে, চিনের জিওলজি ব্যুরো অফ হুনান প্রভিন্স-এর থেকে পাওয়া তথ্য থেকে জানা যাচ্ছে যে, এই খনিতে প্রাপ্ত সমস্ত সোনার মূল্য প্রায় ৬০০ ইউয়ানের কাছাকাছি। ভারতীয় মুদ্রায় যা প্রায় ৬৯,৩০,৬২,৩৬,০০,০০০ টাকার কাছাকাছি।বিশেষজ্ঞের বিশ্বাস, ৩০০০ মিটার গভীরে থাকা ওই সোনার খনিতে রয়েছে ১০০০ টন সোনা। চলতি বছর অর্থাৎ ২০২৪ সালের দ্বিতীয় ত্রৈমাসিকে চিনের গোল্ড রিজার্ভ ২২৬৪.৩২ টন ছুঁয়েছে। ২০২২ সালের নভেম্বর মাসের তুলনায় এই পরিমাণ ৩১৪ টন বেড়েছে।
advertisement
5/5
এক্ষেত্রে এগিয়ে রয়েছে চিন!বিশ্বের মধ্যে স্বর্ণ উৎপাদনকারী প্রধান দেশগুলির মধ্যে জোর প্রতিযোগিতা রয়েছে। কিন্তু ওয়াঙ্গু সাইটে স্বর্ণ খনির সন্ধান মেলার মধ্যে চিনের আধুনিক জিওলজি এবং মাইনিক কৌশলের প্রতিফলন দেখা যাচ্ছে। কারণ এই গভীরতায় সোনার সন্ধান মেলা তেমন সাধারণ বিষয় নয়। চিনের এই পদক্ষেপ সারা বিশ্বের জিওলজিস্টদের জন্য নতুন চ্যালেঞ্জ সামনে এনে দিয়েছে। আমেরিকা, রাশিয়া এবং অস্ট্রেলিয়ার মতো স্বর্ণ উৎপাদনকারী অন্যতম প্রধান দেশগুলির জন্য একটা প্রতিযোগিতামূলক পরিবেশ তৈরি করবে চিনের এই স্বর্ণ খনির সন্ধান।
এক্ষেত্রে এগিয়ে রয়েছে চিন!বিশ্বের মধ্যে স্বর্ণ উৎপাদনকারী প্রধান দেশগুলির মধ্যে জোর প্রতিযোগিতা রয়েছে। কিন্তু ওয়াঙ্গু সাইটে স্বর্ণ খনির সন্ধান মেলার মধ্যে চিনের আধুনিক জিওলজি এবং মাইনিক কৌশলের প্রতিফলন দেখা যাচ্ছে। কারণ এই গভীরতায় সোনার সন্ধান মেলা তেমন সাধারণ বিষয় নয়। চিনের এই পদক্ষেপ সারা বিশ্বের জিওলজিস্টদের জন্য নতুন চ্যালেঞ্জ সামনে এনে দিয়েছে। আমেরিকা, রাশিয়া এবং অস্ট্রেলিয়ার মতো স্বর্ণ উৎপাদনকারী অন্যতম প্রধান দেশগুলির জন্য একটা প্রতিযোগিতামূলক পরিবেশ তৈরি করবে চিনের এই স্বর্ণ খনির সন্ধান।
advertisement
advertisement
advertisement