Pension Calculation: বেসরকারি সংস্থায় ১০ বছর চাকরি করছেন? প্রতি মাসে কত টাকা পেনশন পেতে পারেন দেখুন, রইল সম্পূর্ণ হিসেব

Last Updated:
Calculate Your Pension Here: এমপ্লয়ি পেনশন স্কিমে একজন কর্মী ন্যূনতম ১,০০০ টাকা মাসিক পেনশন পেতে পারেন। সর্বাধিক মাসিক পেনশনের পরিমাণ ৭,৫০০ টাকা। তবে কেন্দ্রের কাছে ন্যূনতম মাসিক পেনশনের পরিমাণ ১,০০০ টাকা থেকে বাড়িয়ে কমপক্ষে ৭,৫০০ টাকা করার দাবি জানিয়েছেন কর্মীরা।
1/8
চাকরি মানে মাস ফুরোলে নিশ্চিত আয়। সংসার খরচ, চিকিৎসা, সন্তানের পড়াশোনা নিয়ে চিন্তা করতে হয় না। কিন্তু একটা বয়সের পর অবসর নিতে হবে। বেতন বন্ধ হবে। তখন চলবে কী করে? এই জন্যই পেনশন।
চাকরি মানে মাস ফুরোলে নিশ্চিত আয়। সংসার খরচ, চিকিৎসা, সন্তানের পড়াশোনা নিয়ে চিন্তা করতে হয় না। কিন্তু একটা বয়সের পর অবসর নিতে হবে। বেতন বন্ধ হবে। তখন চলবে কী করে? এই জন্যই পেনশন।
advertisement
2/8
কোনও সংস্থা বা সংগঠিত খাতে কাজ শুরু করলে কর্মী স্বয়ংক্রিয়ভাবে ইপিএফও-র সদস্য হয়ে যান। বেতনের একটা অংশ প্রতি মাসে কেটে নেওয়া হয়। সেটা জমা পড়ে ইপিএফ এবং ইপিএস অ্যাকাউন্টে। শেষ জীবনে পেনশনের এই টাকাই সম্বল।
কোনও সংস্থা বা সংগঠিত খাতে কাজ শুরু করলে কর্মী স্বয়ংক্রিয়ভাবে ইপিএফও-র সদস্য হয়ে যান। বেতনের একটা অংশ প্রতি মাসে কেটে নেওয়া হয়। সেটা জমা পড়ে ইপিএফ এবং ইপিএস অ্যাকাউন্টে। শেষ জীবনে পেনশনের এই টাকাই সম্বল।
advertisement
3/8
কর্মীর বেতনের ১২ শতাংশ এমপ্লয়ি প্রভিডেন্ট ফান্ড বা ইপিএফে জমা হয়। সমপরিমাণ টাকা সংস্থাও জমা করে। সংস্থার জমা করা অর্থ দু’ভাগে ভাগ করা হয়। এর মধ্যে ৮.৩৩ শতাংশ ইপিএসে এবং ৩.৬৭ শতাংশ যায় ইপিএফে।
কর্মীর বেতনের ১২ শতাংশ এমপ্লয়ি প্রভিডেন্ট ফান্ড বা ইপিএফে জমা হয়। সমপরিমাণ টাকা সংস্থাও জমা করে। সংস্থার জমা করা অর্থ দু’ভাগে ভাগ করা হয়। এর মধ্যে ৮.৩৩ শতাংশ ইপিএসে এবং ৩.৬৭ শতাংশ যায় ইপিএফে।
advertisement
4/8
ইপিএসের আওতায় পেনশন পেতে হলে কয়েকটা শর্ত পূরণ করতে হয়। যেমন ন্যূনতম ১০ বছর চাকরি, চাকরির সময়কাল জুড়ে ইপিএস স্কিমে নিয়মিত অবদান, ইপিএফও-এর রেজিস্টার্ড সদস্য হওয়া এবং পেনশন নেওয়ার জন্য ন্যূনতম বয়স ৫৮ বছর হতে হবে।
ইপিএসের আওতায় পেনশন পেতে হলে কয়েকটা শর্ত পূরণ করতে হয়। যেমন ন্যূনতম ১০ বছর চাকরি, চাকরির সময়কাল জুড়ে ইপিএস স্কিমে নিয়মিত অবদান, ইপিএফও-এর রেজিস্টার্ড সদস্য হওয়া এবং পেনশন নেওয়ার জন্য ন্যূনতম বয়স ৫৮ বছর হতে হবে।
advertisement
5/8
এমপ্লয়ি পেনশন স্কিমে একজন কর্মী ন্যূনতম ১,০০০ টাকা মাসিক পেনশন পেতে পারেন। সর্বাধিক মাসিক পেনশনের পরিমাণ ৭,৫০০ টাকা। তবে কেন্দ্রের কাছে ন্যূনতম মাসিক পেনশনের পরিমাণ ১,০০০ টাকা থেকে বাড়িয়ে কমপক্ষে ৭,৫০০ টাকা করার দাবি জানিয়েছেন কর্মীরা।
এমপ্লয়ি পেনশন স্কিমে একজন কর্মী ন্যূনতম ১,০০০ টাকা মাসিক পেনশন পেতে পারেন। সর্বাধিক মাসিক পেনশনের পরিমাণ ৭,৫০০ টাকা। তবে কেন্দ্রের কাছে ন্যূনতম মাসিক পেনশনের পরিমাণ ১,০০০ টাকা থেকে বাড়িয়ে কমপক্ষে ৭,৫০০ টাকা করার দাবি জানিয়েছেন কর্মীরা।
advertisement
6/8
এখন প্রশ্ন হল, একজন কর্মী অবসরের পর কত টাকা পেনশন পাবেন? সেটা হিসেব করা হয় কীভাবে? এর সহজ ফরমুলা রয়েছে। সেটা হল – মাসিক পেনশন = (পেনশনযোগ্য বেতন x পেনশনযোগ্য পরিষেবা)/৭০।
এখন প্রশ্ন হল, একজন কর্মী অবসরের পর কত টাকা পেনশন পাবেন? সেটা হিসেব করা হয় কীভাবে? এর সহজ ফরমুলা রয়েছে। সেটা হল – মাসিক পেনশন = (পেনশনযোগ্য বেতন x পেনশনযোগ্য পরিষেবা)/৭০।
advertisement
7/8
পেনশনযোগ্য বেতন মানে হল শেষ ৬০ মাসের গড় বেতন (সর্বোচ্চ ১৫ হাজার টাকা)। পেনশনযোগ্য পরিষেবা মানে কর্মী কত বছর ইপিএসে অবদান রেখেছেন সেই সংখ্যা। ধরে নেওয়া যাক, একজন কর্মীর পেনশনযোগ্য বেতন ১৫,০০০ টাকা। ইপিএসে তিনি ১০ বছর ধরে অবদান রেখেছেন। তাহলে তাঁর মাসিকপেনশন হবে – (১৫,০০০x১০)/৭০ = ২,১৪৩ টাকা।
পেনশনযোগ্য বেতন মানে হল শেষ ৬০ মাসের গড় বেতন (সর্বোচ্চ ১৫ হাজার টাকা)। পেনশনযোগ্য পরিষেবা মানে কর্মী কত বছর ইপিএসে অবদান রেখেছেন সেই সংখ্যা। ধরে নেওয়া যাক, একজন কর্মীর পেনশনযোগ্য বেতন ১৫,০০০ টাকা। ইপিএসে তিনি ১০ বছর ধরে অবদান রেখেছেন। তাহলে তাঁর মাসিকপেনশন হবে – (১৫,০০০x১০)/৭০ = ২,১৪৩ টাকা।
advertisement
8/8
অর্থাৎ ওই কর্মী প্রতি মাসে ২,১৪৩ টাকা পেনশন পাবেন। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, পেনশনযোগ্য পরিষেবা যত বেশি হবে, মাসিক পেনশনের পরিমাণও তত বাড়বে। সাধারণত অবসরের বয়স ৬০ বছর ধরা হয়। তবে ৫৮ বছর বয়স থেকেই কর্মী পেনশন নিতে পারেন। আবার ৫৮ বছর বয়সে যদি কেউ ৬০ বছর বয়স অবধি পেনশন স্থগিত রাখেন, তাহলে পেনশনের পরিমাণ ৫৯ বছর বয়সে ৪ শতাংশ এবং ৬০ বছর বয়সে ৮ শতাংশ বেড়ে যায়।
অর্থাৎ ওই কর্মী প্রতি মাসে ২,১৪৩ টাকা পেনশন পাবেন। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, পেনশনযোগ্য পরিষেবা যত বেশি হবে, মাসিক পেনশনের পরিমাণও তত বাড়বে। সাধারণত অবসরের বয়স ৬০ বছর ধরা হয়। তবে ৫৮ বছর বয়স থেকেই কর্মী পেনশন নিতে পারেন। আবার ৫৮ বছর বয়সে যদি কেউ ৬০ বছর বয়স অবধি পেনশন স্থগিত রাখেন, তাহলে পেনশনের পরিমাণ ৫৯ বছর বয়সে ৪ শতাংশ এবং ৬০ বছর বয়সে ৮ শতাংশ বেড়ে যায়।
advertisement
advertisement
advertisement