Business Idea: রাতারাতি হবেন 'মালামাল'...! মাসে মাসে রোজগার করুন কাঁড়ি কাঁড়ি টাকা, বাড়িতে সামান্য জায়গা থাকলে করুন শুধু 'এই' কাজ
- Published by:Riya Das
- news18 bangla
- Reported by:Ranjan Chanda
Last Updated:
Business Idea: বাড়ির সামান্য জায়গায় এই চাষ করে মালামাল হচ্ছেন এক কলেজ পাস ছাত্র, কিন্তু কীভাবে?
স্নাতক পাসের পর বিএড করেছে, করেছে লাইব্রেরী সাইন্স নিয়ে পড়াশোনা। তবে ছোট থেকে ইচ্ছে গাছ লাগান। তবে বর্তমানে পড়ার অবসরে নিজের এই শখকে পেশা বানিয়েছে প্রত্যন্ত গ্রামের এই যুবক। শুধু তাই নয়, তার কদর ছড়িয়ে পড়েছে দেশ-বিদেশে। অনলাইন এবং অফলাইন মাধ্যমে ব্যবসা করছে সে। বাড়ির ছোট্ট জায়গায় একাধিক প্রজাতির গাছ লাগিয়ে তার থেকে ব্যবসা তৈরি করেছে প্রত্যন্ত গ্রামের যুবক। বিভিন্ন ধরনের ইনডোর প্ল্যান্ট নিজের বাড়িতে তৈরি করে বিক্রি করছে সে।(তথ্য ও ছবি: রঞ্জন চন্দ)
advertisement
পড়ার পাশাপাশি অবসর সময়কে কাজে লাগিয়ে এই গাছের ব্যবসা করে লাভের মুখ দেখেছেন এই কলেজ পাশ ছাত্র। ছোট থেকেই নেশা, তাই বছর কুড়ি ধরে সেই নেশাকে জিইয়ে রেখে ব্যবসায় পরিণত করেছে এই যুবক। দেশ ও বিদেশের একাধিক প্রজাতির ইনডোর প্ল্যান্ট রয়েছে তার কাছে। অনলাইন মাধ্যমে অর্ডার নিয়ে কুরিয়ার সার্ভিসের মধ্য দিয়ে দেশের পাশাপাশি বিদেশেও রফতানি করছে সে। আর এর থেকে মিলছে দারুণ লাভ।(তথ্য ও ছবি: রঞ্জন চন্দ)
advertisement
বাড়ির বড়দের দেখে বাড়িতেই লাগাত ফুল ফলের গাছ। গাছ লাগানোর সেই নেশা ধীরে ধীরে পরিবর্তিত হচ্ছে পেশাতে। প্রান্তিক গ্রামীণ এলাকায় থেকেও রাজ্যের পাশাপাশি সারাদেশে অনলাইন এবং অফলাইন মাধ্যমে গাছ বিক্রি করে স্বনির্ভরতার দিশা দেখাচ্ছে এক কলেজ পড়ুয়া। বাড়িতেই প্রায় ৫০০ প্রজাতির ইনডোর প্ল্যান্ট চাষ করে যুব প্রজন্মকে দিচ্ছে স্বনির্ভর হওয়ার বার্তা। পড়াশোনার পাশাপাশি তার নেশা থেকেই বাড়িতেই একাধিক প্রজাতির ইনডোর প্লান্ট চাষ করেছে সে।(তথ্য ও ছবি: রঞ্জন চন্দ)
advertisement
পশ্চিম মেদিনীপুরের দাঁতন থানার প্রত্যন্ত গ্রামীণ এলাকা উঁচুডিহার বছর ২৭ এর সৌগত নন্দ। ২০১৯ সালে তিনি ভূগোলের স্নাতক পাস করেছেন প্রত্যন্ত গ্রামীন এলাকায় থেকে স্নাতক পাস এক যুবক বাড়িতেই নিতান্তই শখের বসে শুরু করে গাছ লাগান। ছোট থেকেই নেশা থাকায় এক এক করে বাড়িতেই গাছের সংখ্যা বৃদ্ধি করে। ফুল, ফলের পাশাপাশি তার নেশা জাগে ইনডোর প্লান্ট লাগানোর। সেই মত একাধিক প্রজাতি থেকে বর্তমানে তার কাছে প্রজাতির সংখ্যা প্রায় ৫০০ ছাড়িয়েছে। (তথ্য ও ছবি: রঞ্জন চন্দ)
advertisement
ছোট থেকে নেশা থাকায় এক এক করে তিনি থাইল্যান্ড, ইকুইজেনেরিয়া-সহ গ্রামীণ বিভিন্ন নার্সারি থেকে তিনি এক একটি গাছ সংগ্রহ করে লাগিয়েছেন। ধীরে ধীরে পরিচর্যায় বড় করে তুলেছেন ইনডোর প্লান্ট ফার্ম। বর্তমানে তা বিক্রি করে মাসিক প্রায় ৭ থেকে ৮ হাজার টাকা পর্যন্ত তিনি রোজগার করছেন। বাড়িতে পড়াশোনার পরে চলে তার গাছ পরিচর্যার কাজ। স্বাভাবিকভাবে বর্তমান যুব প্রজন্মকে দিচ্ছেন স্বনির্ভর হওয়ার বার্তা।(তথ্য ও ছবি: রঞ্জন চন্দ)
advertisement
সৌগত জানিয়েছে, তার কাছে রয়েছে ফার্ন, অ্যাডেনিয়াম, হোয়া, অ্যানফরিয়াম, ক্যাকটাস প্রজাতি, অক্সালিস, অ্যালোকেসিয়া, মনস্টার অ্যালবো-সহ একাধিক প্রজাতির গাছ। দাম ৫০ থেকে ৫০০০ টাকা পর্যন্ত। বর্তমানে তিনি কাশ্মীর আন্দামান-সহ রাজ্যের বিভিন্ন জায়গায় বিক্রি করেছেন। সামান্য পরিচর্যায় এই গাছের যত্ন নেওয়া সম্ভব।কলেজ পড়ুয়া এই যুবকের স্বনির্ভর হওয়ার বিশেষ ভাবনা চিন্তাকে কুর্নিশ জানিয়েছেন সকলে। আগামীতে ইনডোর প্ল্যান্ট ব্যবসাকে বাড়াতে চান তিনি।(তথ্য ও ছবি: রঞ্জন চন্দ)