Big News On Gold: সোনা নিয়ে চিনের বড় সিদ্ধান্ত, ৬০ শতাংশ কমেছে আমদানি ! ভারতে সোনার দামে কি প্রভাব পড়বে ?
- Published by:Dolon Chattopadhyay
- news18 bangla
Last Updated:
Big News On Gold: চিন জুন ২০২৫-এ সোনার আমদানি ৬০% কমিয়েছে, যার প্রভাব ভারতের সোনার দামে পড়তে পারে সরাসরি । বিনিয়োগকারী ও ক্রেতাদের জন্য এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ সময়ে সতর্কতা সংকেত।
advertisement
রিপোর্ট অনুযায়ী, হংকংয়ের মাধ্যমে মোট সোনা আমদানির পরিমাণ জুনে ছিল ৩৪.৭২ টন, যা মে মাসের ৫৭.৭৬ টন থেকে প্রায় ৪০% কম। এটি পরপর দ্বিতীয় মাস, যেখানে চিনের সোনা আমদানিতে উল্লেখযোগ্য পতন দেখা যাচ্ছে।
২০২৫ সালের প্রথম ছয় মাসে (H1 2025) চিনের মোট সোনা ৫০৫.২ টন ছিল, যা ২০২৪ সালের একই সময়ের তুলনায় ৩.৫% কম।
২০২৫ সালের প্রথম ছয় মাসে (H1 2025) চিনের মোট সোনা ৫০৫.২ টন ছিল, যা ২০২৪ সালের একই সময়ের তুলনায় ৩.৫% কম।
advertisement
কেন এটি বড় বিষয়?
চিন হল বিশ্বের সবচেয়ে বড় সোনা উপভোক্তা। সেই কারণে চিনের সোনা কেনার পরিমাণে পতন ঘটলে তার সরাসরি প্রভাব পড়বে বৈশ্বিক সোনার দামে।
এই পরিসংখ্যান ভারতের মতো বাজারগুলির জন্যও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, কারণ চিনের চাহিদা কমলে আন্তর্জাতিক সোনার দামে কিছুটা স্থিতি বা মন্দা দেখা দিতে পারে। এর ফলে ভারতে সোনায় বিনিয়োগ ও গয়নার খরচে সরাসরি প্রভাব পড়তে পারে।
চিন হল বিশ্বের সবচেয়ে বড় সোনা উপভোক্তা। সেই কারণে চিনের সোনা কেনার পরিমাণে পতন ঘটলে তার সরাসরি প্রভাব পড়বে বৈশ্বিক সোনার দামে।
এই পরিসংখ্যান ভারতের মতো বাজারগুলির জন্যও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, কারণ চিনের চাহিদা কমলে আন্তর্জাতিক সোনার দামে কিছুটা স্থিতি বা মন্দা দেখা দিতে পারে। এর ফলে ভারতে সোনায় বিনিয়োগ ও গয়নার খরচে সরাসরি প্রভাব পড়তে পারে।
advertisement
সোনা বিনিয়োগকারীদের জন্য এর অর্থ কী?
যারা গোল্ড ETF বা গোল্ড বন্ডে বিনিয়োগ করছেন, তাঁদের সতর্ক থাকা উচিত, কারণ সোনার দামে ওঠানামা দেখা যেতে পারে।
যদি চিনের চাহিদা দুর্বল থাকে এবং আমেরিকায় সুদের হার স্থিতিশীল থাকে, তাহলে আগামী কয়েক মাস সোনার উপর চাপ বজায় থাকতে পারে।
তবে ভবিষ্যতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচন, সুদের হার পরিবর্তন এবং ভূ-রাজনৈতিক উত্তেজনা—এই সমস্ত বিষয় সোনার দামকে সমর্থন দিতে পারে।
যারা গোল্ড ETF বা গোল্ড বন্ডে বিনিয়োগ করছেন, তাঁদের সতর্ক থাকা উচিত, কারণ সোনার দামে ওঠানামা দেখা যেতে পারে।
যদি চিনের চাহিদা দুর্বল থাকে এবং আমেরিকায় সুদের হার স্থিতিশীল থাকে, তাহলে আগামী কয়েক মাস সোনার উপর চাপ বজায় থাকতে পারে।
তবে ভবিষ্যতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচন, সুদের হার পরিবর্তন এবং ভূ-রাজনৈতিক উত্তেজনা—এই সমস্ত বিষয় সোনার দামকে সমর্থন দিতে পারে।
advertisement