চাষের জমির চারধারে বসান এই গাছের চারা, ৫ বছরেই তৈরি হবে বৃক্ষ, মাত্র ১০টি গাছ থেকেই যা কাঠ আসবে… বিক্রি করলেই কোটিপতি

Last Updated:
Agriculture Tips: ঝাড়খণ্ডের হাজারিবাগের তারাবা-খারবা এলাকায় অবস্থিত আইএসইসিটি বিশ্ববিদ্যালয়ের কৃষি বিজ্ঞানী ড. অরবিন্দ কুমার সিং বলেন যে, কৃষিকাজের পাশাপাশি কৃষকরা তাঁদের ক্ষেতের ধার বরাবর গাছ লাগিয়ে বিপুল পরিমাণ মুনাফা লাভ করছেন। আর এভাবে জমির প্রাচীর হিসেবে তাঁরা মালাবার নিম গাছ রোপণ করছেন।
1/7
ঐতিহ্যবাহী কৃষিকাজের পাশাপাশি কৃষকরা নিজেদের আয় বাড়ানোর জন্য নতুন নতুন বিকল্প গ্রহণ করছেন। সেই কারণে ইতিমধ্যেই তাঁরা এক অভিনব পন্থা বেছে নিয়েছেন। আর তাই কৃষি জমির ধার বরাবর কিছু গাছ রোপণ করছেন। যদিও সঠিক ধরনের গাছ বাছাই না করার দরুন তাঁরা সেরকম সুবিধা লাভ করতে পারছেন না।
ঐতিহ্যবাহী কৃষিকাজের পাশাপাশি কৃষকরা নিজেদের আয় বাড়ানোর জন্য নতুন নতুন বিকল্প গ্রহণ করছেন। সেই কারণে ইতিমধ্যেই তাঁরা এক অভিনব পন্থা বেছে নিয়েছেন। আর তাই কৃষি জমির ধার বরাবর কিছু গাছ রোপণ করছেন। যদিও সঠিক ধরনের গাছ বাছাই না করার দরুন তাঁরা সেরকম সুবিধা লাভ করতে পারছেন না।
advertisement
2/7
ঝাড়খণ্ডের হাজারিবাগের তারাবা-খারবা এলাকায় অবস্থিত আইএসইসিটি বিশ্ববিদ্যালয়ের কৃষি বিজ্ঞানী ড. অরবিন্দ কুমার সিং বলেন যে, কৃষিকাজের পাশাপাশি কৃষকরা তাঁদের ক্ষেতের ধার বরাবর গাছ লাগিয়ে বিপুল পরিমাণ মুনাফা লাভ করছেন। আর এভাবে জমির প্রাচীর হিসেবে তাঁরা মালাবার নিম গাছ রোপণ করছেন।
ঝাড়খণ্ডের হাজারিবাগের তারাবা-খারবা এলাকায় অবস্থিত আইএসইসিটি বিশ্ববিদ্যালয়ের কৃষি বিজ্ঞানী ড. অরবিন্দ কুমার সিং বলেন যে, কৃষিকাজের পাশাপাশি কৃষকরা তাঁদের ক্ষেতের ধার বরাবর গাছ লাগিয়ে বিপুল পরিমাণ মুনাফা লাভ করছেন। আর এভাবে জমির প্রাচীর হিসেবে তাঁরা মালাবার নিম গাছ রোপণ করছেন।
advertisement
3/7
তিনি আরও বলেন যে, মালাবার নিম হল এমন একটি গাছ, যা খুব কম সময়ে দারুণ মুনাফা দিতে পারে। আর ঝাড়খণ্ডের মাটি এবং আবহাওয়া এই গাছ বেড়ে ওঠার জন্য একেবারে আদর্শ। আর গাছের বাড়-বৃদ্ধিও হয় দ্রুত।
তিনি আরও বলেন যে, মালাবার নিম হল এমন একটি গাছ, যা খুব কম সময়ে দারুণ মুনাফা দিতে পারে। আর ঝাড়খণ্ডের মাটি এবং আবহাওয়া এই গাছ বেড়ে ওঠার জন্য একেবারে আদর্শ। আর গাছের বাড়-বৃদ্ধিও হয় দ্রুত।
advertisement
4/7
ওই কৃষি বিজ্ঞানী আরও বলেন যে, কৃষকরা জমির ধার ঘেঁষে যদি মালাবার নিম গাছ রোপণ করেন, তাহলে তাঁরা নিজেদের আয় অনেকাংশে বাড়াতে পারবেন। আর রোপণের ৫-৬ বছরের মধ্যে বিক্রির জন্য তা প্রস্তুত হয়ে যায়। যেখানে অন্য জায়গায় অন্যান্য গাছ বেড়ে উঠতে সময় লাগে প্রায় ১০-১৫ বছর।
ওই কৃষি বিজ্ঞানী আরও বলেন যে, কৃষকরা জমির ধার ঘেঁষে যদি মালাবার নিম গাছ রোপণ করেন, তাহলে তাঁরা নিজেদের আয় অনেকাংশে বাড়াতে পারবেন। আর রোপণের ৫-৬ বছরের মধ্যে বিক্রির জন্য তা প্রস্তুত হয়ে যায়। যেখানে অন্য জায়গায় অন্যান্য গাছ বেড়ে উঠতে সময় লাগে প্রায় ১০-১৫ বছর।
advertisement
5/7
তিনি আরও বলেন যে, ঝাড়খণ্ডের মাটি এবং আবহাওয়া মালাবার নিমের জন্য উপযুক্ত। জমির ধারে ১০ ফুট অন্তর এই গাছ রোপণ করতে পারেন কৃষকরা। এই গাছের ডালপালা বেশি প্রসারিত হয় না। এর গাছের কাণ্ড সোজা হয়ে দণ্ডের মতো বৃদ্ধি পায়। যার জেরে এই গাছ ফসলকে ছায়া প্রদান করে। শস্যের ক্ষতিও হয় না।
তিনি আরও বলেন যে, ঝাড়খণ্ডের মাটি এবং আবহাওয়া মালাবার নিমের জন্য উপযুক্ত। জমির ধারে ১০ ফুট অন্তর এই গাছ রোপণ করতে পারেন কৃষকরা। এই গাছের ডালপালা বেশি প্রসারিত হয় না। এর গাছের কাণ্ড সোজা হয়ে দণ্ডের মতো বৃদ্ধি পায়। যার জেরে এই গাছ ফসলকে ছায়া প্রদান করে। শস্যের ক্ষতিও হয় না।
advertisement
6/7
ড. অরবিন্দের ব্যাখ্যা, মালাবার নিম মাত্র ৫-৬ বছরে ৪০ থেকে ৫০ ফুট বৃদ্ধি পায়। আর বাজারে এই কাঠের দাম প্রতি কুইন্টালে প্রায় ৬০০ থেকে ৮০০ টাকা। একটি গাছ থেকে কৃষকরা অনায়াসে ১০ থেকে ১৫ কুইন্টাল কাঠ পেতে পারেন।
ড. অরবিন্দের ব্যাখ্যা, মালাবার নিম মাত্র ৫-৬ বছরে ৪০ থেকে ৫০ ফুট বৃদ্ধি পায়। আর বাজারে এই কাঠের দাম প্রতি কুইন্টালে প্রায় ৬০০ থেকে ৮০০ টাকা। একটি গাছ থেকে কৃষকরা অনায়াসে ১০ থেকে ১৫ কুইন্টাল কাঠ পেতে পারেন।
advertisement
7/7
তিনি আরও বলেন যে, মালাবার নিম গাছ রোপণ করার জন্য কৃষকদের দারুণ সহায়তা করছে সরকার। একাধিক স্কিমের আওতায় সস্তা দামে কৃষকরা এই গাছ পেয়ে যাচ্ছেন। এমনকী এই গাছ কাটার অনুমতিও সরকার সহজেই দিয়ে দিচ্ছে। আর সবথেকে বড় কথা হল, এই গাছ বিক্রি করাও বেশ সহজ। ড. অরবিন্দ আরও ব্যাখ্যা করে বলেন যে, মালাবার নিম কৃষকদের জন্য সেরা বিনিয়োগের অন্যতম মাধ্যম হয়ে উঠেছে। কারণ এই গাছ দ্রুত বৃদ্ধি পায়। আর এই গাছের চাহিদাও থাকে তুঙ্গে। কারণ এই গাছের কাঠ প্লাইউড, আসবাবপত্র তৈরিতে এবং কাগজের ইন্ডাস্ট্রির কাজে লাগে। সেই কারণে সঠিক এবং বিজ্ঞানসম্মত পরিকল্পনা করে যদি কৃষকরা এই গাছ রোপণ করেন, তাহলে সেটা তাঁদের ঐতিহ্যবাহী কৃষিকাজের পাশাপাশি অতিরিক্ত আয়ের পথ সুগম করে দিতে পারে।
তিনি আরও বলেন যে, মালাবার নিম গাছ রোপণ করার জন্য কৃষকদের দারুণ সহায়তা করছে সরকার। একাধিক স্কিমের আওতায় সস্তা দামে কৃষকরা এই গাছ পেয়ে যাচ্ছেন। এমনকী এই গাছ কাটার অনুমতিও সরকার সহজেই দিয়ে দিচ্ছে। আর সবথেকে বড় কথা হল, এই গাছ বিক্রি করাও বেশ সহজ। ড. অরবিন্দ আরও ব্যাখ্যা করে বলেন যে, মালাবার নিম কৃষকদের জন্য সেরা বিনিয়োগের অন্যতম মাধ্যম হয়ে উঠেছে। কারণ এই গাছ দ্রুত বৃদ্ধি পায়। আর এই গাছের চাহিদাও থাকে তুঙ্গে। কারণ এই গাছের কাঠ প্লাইউড, আসবাবপত্র তৈরিতে এবং কাগজের ইন্ডাস্ট্রির কাজে লাগে। সেই কারণে সঠিক এবং বিজ্ঞানসম্মত পরিকল্পনা করে যদি কৃষকরা এই গাছ রোপণ করেন, তাহলে সেটা তাঁদের ঐতিহ্যবাহী কৃষিকাজের পাশাপাশি অতিরিক্ত আয়ের পথ সুগম করে দিতে পারে।
advertisement
advertisement
advertisement