Astrology: আপনার নামের প্রথম অক্ষর 'S'? কেমন ধরনের মানুষ হন তাঁরা? জেনে নিন অবশ্যই

Last Updated:
Astrology: কোন রাশির জাতক-জাতিকার জন্য কী উপযুক্ত, কী নয়, সে সম্পর্কেও ধারণা তৈরি করে দিতে পারে নামের আদ্যক্ষর।
1/6
*প্রতিটি নামের একটা নিজস্ব শক্তি এবং সৌন্দর্য রয়েছে। প্রতিটি নামের প্রথম অক্ষরও অনেক বিষয়ের প্রতীক— এমনই মনে করা হয়। নামে আদ্যক্ষর ব্যক্তির চরিত্র, স্বভাব, তাঁর পছন্দ-অপছন্দের হিসেব রাখতে পারে বলে মনে করা হয়। ওই ব্যক্তির জন্য কী উপযুক্ত, কী নয়, সে সম্পর্কেও ধারণা তৈরি করে দিতে পারে নামের আদ্যক্ষর। সংগৃহীত ছবি। 
*প্রতিটি নামের একটা নিজস্ব শক্তি এবং সৌন্দর্য রয়েছে। প্রতিটি নামের প্রথম অক্ষরও অনেক বিষয়ের প্রতীক— এমনই মনে করা হয়। নামে আদ্যক্ষর ব্যক্তির চরিত্র, স্বভাব, তাঁর পছন্দ-অপছন্দের হিসেব রাখতে পারে বলে মনে করা হয়। ওই ব্যক্তির জন্য কী উপযুক্ত, কী নয়, সে সম্পর্কেও ধারণা তৈরি করে দিতে পারে নামের আদ্যক্ষর। সংগৃহীত ছবি। 
advertisement
2/6
*কোনও ব্যক্তির নাম যদি ইংরেজি 'S' অক্ষর দিয়ে শুরু তাহলে কেমন হতে পারে তাঁর স্বভাব, চরিত্র, কী তাঁর দৃঢ়তা, কোথায় দুর্বলতা সবই বোঝা যায় এই নামে আদ্যক্ষর দিয়েই। দেখে নেওয়া যাক এক নজরে। সংগৃহীত ছবি। 
*কোনও ব্যক্তির নাম যদি ইংরেজি 'S' অক্ষর দিয়ে শুরু তাহলে কেমন হতে পারে তাঁর স্বভাব, চরিত্র, কী তাঁর দৃঢ়তা, কোথায় দুর্বলতা সবই বোঝা যায় এই নামে আদ্যক্ষর দিয়েই। দেখে নেওয়া যাক এক নজরে। সংগৃহীত ছবি। 
advertisement
3/6
*মৌলিক বৈশিষ্ট্য: S অক্ষর দিয়ে তৈরি হওয়া নাম যাঁদের থাকে, তাঁরা সাধারণত, মুক্তমনা, বন্ধুভাবাপন্ন হয়ে থাকেন। যেকোনও পরিস্থিতি এরা মোকাবিলা করতে পারেন। সকলের আনন্দের কারণ হন। স্বাভাবিক ভাবেই এঁরা সকলের সঙ্গে মিলেমিশে থাকতে পছন্দ করেন। এঁরা সাধারণত খুব ধৈর্য ধরে, মন দিয়ে অন্যের কথা শুনতে পারেন। ফলে আশেপাশের মানুষ খানিকটা আরাম অনুভব করেন এঁদের সংস্পর্শে। সংগৃহীত ছবি। 
*মৌলিক বৈশিষ্ট্য: S অক্ষর দিয়ে তৈরি হওয়া নাম যাঁদের থাকে, তাঁরা সাধারণত, মুক্তমনা, বন্ধুভাবাপন্ন হয়ে থাকেন। যেকোনও পরিস্থিতি এরা মোকাবিলা করতে পারেন। সকলের আনন্দের কারণ হন। স্বাভাবিক ভাবেই এঁরা সকলের সঙ্গে মিলেমিশে থাকতে পছন্দ করেন। এঁরা সাধারণত খুব ধৈর্য ধরে, মন দিয়ে অন্যের কথা শুনতে পারেন। ফলে আশেপাশের মানুষ খানিকটা আরাম অনুভব করেন এঁদের সংস্পর্শে। সংগৃহীত ছবি। 
advertisement
4/6
*প্রেম ও ব্যক্তিগত সম্পর্ক: নামের আদ্যক্ষর S হলে জাতক-জাতিকা রোমান্টিক স্বভাবের হয়ে থাকেন। আবেগপ্রবণতাও বেশি হয় এঁদের মধ্যে। এঁদের মধ্যে নিজের অনুভূতি চমৎকার ভাবে প্রকাশ করার আশ্চর্য ক্ষমতা থাকে। তাই জীবনসঙ্গীর প্রতি ভালবাসা ও স্নেহ প্রকাশে কখনই কার্পণ্য করেন না। প্রেমজীবনে এঁরা খুবই বিশ্বস্ত হয়ে থাকেন। প্রায় কখনই প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করতে দেখা যায় না। সম্পর্কের ক্ষেত্রে সততা এবং খোলামেলা মনোভাব এঁদের কাছেও খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সংগৃহীত ছবি। 
*প্রেম ও ব্যক্তিগত সম্পর্ক: নামের আদ্যক্ষর S হলে জাতক-জাতিকা রোমান্টিক স্বভাবের হয়ে থাকেন। আবেগপ্রবণতাও বেশি হয় এঁদের মধ্যে। এঁদের মধ্যে নিজের অনুভূতি চমৎকার ভাবে প্রকাশ করার আশ্চর্য ক্ষমতা থাকে। তাই জীবনসঙ্গীর প্রতি ভালবাসা ও স্নেহ প্রকাশে কখনই কার্পণ্য করেন না। প্রেমজীবনে এঁরা খুবই বিশ্বস্ত হয়ে থাকেন। প্রায় কখনই প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করতে দেখা যায় না। সম্পর্কের ক্ষেত্রে সততা এবং খোলামেলা মনোভাব এঁদের কাছেও খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সংগৃহীত ছবি। 
advertisement
5/6
*কর্মজীবন: নামের আদ্যক্ষর S হলে, জাতক-জাতিকা তাঁর লক্ষ্যে স্থির হন। এঁরা প্রকৃতিগত ভাবে কঠোর পরিশ্রমী। সৃজনশীল কাজ ও শৈল্পিক ক্ষেত্রে এঁদের আগ্রহ ও আকর্ষণ খুব বেশি হয়ে থাকে। আত্মপ্রকাশের স্বাভাবিক ক্ষমতা থাকায় যেকোনও শিল্পে এঁরা সফল হতে পারেন। তা ছাড়া, এঁরা যে কোনও সমস্যা খুব সহজে সমাধান করে ফেলতে পারেন, তাই লক্ষ্য অর্জনের যে কোনও প্রতিকূলতা কাটিয়ে ওঠার মতো মানসিক জোর রাখেন সব সময়। সংগৃহীত ছবি। 
*কর্মজীবন: নামের আদ্যক্ষর S হলে, জাতক-জাতিকা তাঁর লক্ষ্যে স্থির হন। এঁরা প্রকৃতিগত ভাবে কঠোর পরিশ্রমী। সৃজনশীল কাজ ও শৈল্পিক ক্ষেত্রে এঁদের আগ্রহ ও আকর্ষণ খুব বেশি হয়ে থাকে। আত্মপ্রকাশের স্বাভাবিক ক্ষমতা থাকায় যেকোনও শিল্পে এঁরা সফল হতে পারেন। তা ছাড়া, এঁরা যে কোনও সমস্যা খুব সহজে সমাধান করে ফেলতে পারেন, তাই লক্ষ্য অর্জনের যে কোনও প্রতিকূলতা কাটিয়ে ওঠার মতো মানসিক জোর রাখেন সব সময়। সংগৃহীত ছবি। 
advertisement
6/6
*দুর্বলতা: তবে নামের আদ্যক্ষর S হলে চরিত্রে কিছু নেতিবাচকতাও তৈরি হয়। এঁরা কখনই পরিবর্তনকে স্বাগত জানাতে পারেন না। কোনও রকম পরিবর্তনের সঙ্গে খাপ খাইয়ে নিতে না পারা তাঁদের জীবনের অন্যতম দুর্বলতা। তাছাড়া, এঁরা খুব জেদি হয়ে থাকেন। অনেক সময়ই ভুল সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলেন তাড়াহুড়োয়। সংগৃহীত ছবি।
*দুর্বলতা: তবে নামের আদ্যক্ষর S হলে চরিত্রে কিছু নেতিবাচকতাও তৈরি হয়। এঁরা কখনই পরিবর্তনকে স্বাগত জানাতে পারেন না। কোনও রকম পরিবর্তনের সঙ্গে খাপ খাইয়ে নিতে না পারা তাঁদের জীবনের অন্যতম দুর্বলতা। তাছাড়া, এঁরা খুব জেদি হয়ে থাকেন। অনেক সময়ই ভুল সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলেন তাড়াহুড়োয়। সংগৃহীত ছবি।
advertisement
advertisement
advertisement