ভক্তদের বিশ্বাস হনুমানজীর পুজো করলে জীবনে অশুভ প্রভাব থেকে মুক্তি পাওয়া যায়৷ লাভ করা যায় জ্ঞান ও বুদ্ধি৷
হনুমান জয়ন্তীতে পুণ্যার্থীরা সাফল্য ও সমৃদ্ধির জন্য হনুমানজীর পুজো করেন৷
বিশ্বাস, হনুমানজীর জন্ম ভোরবেলার ঊষালগ্নে৷ তাই এই পুণ্যতিথিতে ভোর থেকেই সব রীতি অনুসারে পুজো পাঠ ও প্রার্থনা শুরু হয়ে যায়৷
গ্রহ নক্ষত্র তিথি অনুসারে নির্ধারিত হয় হনুমান জয়ন্তীর শুভ মুহূর্ত৷ প্রতি বছর এই শুভ মুহূর্তের ক্ষণ পাল্টে যায়৷
এ বছর হনুমান জয়ন্তীতে চৈত্র পূর্ণিমা তিথি থাকবে ৫ এপ্রিল বুধবার থেকে ৬ এপ্রিল বৃহস্পতিবার সকাল ১০ টা ৪ মিনিট পর্যন্ত৷
হনুমান জয়ন্তীতে ভোরবেলা পুণ্যস্নান সেরে রামচন্দ্র ও হনুমানজীর পুজো করেন ভক্তরা৷
উপবাসব্রত পালন করে যাওয়া হয় হনুমানজীর মন্দিরে৷
হনুমান চালিশা পাঠ করার পাশাপাশি হনুমানজীকে উৎসর্গ করা হয় ফুল, মিষ্টান্ন ও প্রসাদ৷
হনুমান জয়ন্তীতে রামায়ণ পাঠ করাও পুণ্যদায়ী বলে মনে করা হয়৷
অনেক ভক্তই হনুমান জয়ন্তী তিথিতে মৌনব্রত পালন করেন৷ সারা দিন প্রার্থনা ও ধ্যানে মনোনিবেশ করেন৷
Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।
...