Stuck in Ukraine: ইউক্রেনের কিবেরে বিল্ডিংয়ের আন্ডার গ্রাউন্ডে আটকে পশ্চিম মেদিনীপুরের সবংয়ের ডাক্তারি পড়ুয়া, চিন্তায় পরিবার
- Published by:Samarpita Banerjee
Last Updated:
ইউক্রেনের এই ভয়াবহ পরিস্থিতিতে ছেলে কীভাবে বাড়ি ফিরবে তা নিয়ে দুশ্চিন্তায় সুশোভনের পরিবার পরিজনেরা
#পশ্চিম মেদিনীপুর- সবংয়ের ছেলে ডাক্তারি পড়তে গিয়েছে ইউক্রেনে।উদ্বিগ্ন পরিবার। এখন শুধু হোয়াটসঅ্যাপ কলই ভরসা। কয়েকমাস আগে ইউক্রেনে ডাক্তারি পড়তে গিয়েছে পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার সবংয়ের বাসিন্দা সুশোভন বেরা। বর্তমানে রাশিয়া লাগাতার আক্রমণ চালাচ্ছে ইউক্রেনে। সংবাদ মাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের সংবাদ দেখে কার্যত উদ্বিগ্ন সুশোভনের মা বাবা। ইউক্রেনের এই ভয়াবহ পরিস্থিতিতে ছেলে কীভাবে বাড়ি ফিরবে তা নিয়ে দুশ্চিন্তায় সুশোভনের পরিবার পরিজনেরা।
গত কয়েকমাস আগে সবংয়ের বাসিন্দা নারায়ণ চন্দ্র বেরার ছেলে ইউক্রেনে গিয়েছে ডাক্তারি পড়তে। সুশোভন ইউক্রেনের KYIV মেডিক্যাল ইউনিভার্সিটির তৃতীয় বর্ষের ছাত্র। গত ২০২১ সালের জুলাই মাসে একবার বাড়ি এসেছিল। সেপ্টেম্বর মাসে ফের রওনা দেয়। তিন বছর ধরে পড়াশুনা করছে সেখানেই। পরিবারের আর্জি, ভারত সরকার দ্রুত তাদের ছেলেকে বাড়ি ফিরিয়ে নিয়ে আসুক। ছেলের সঙ্গে হোয়াটসঅ্যাপ কলে কথা বলে যেটা জানা যাচ্ছে সুশোভন ইউক্রেনের কিবেরে একটি বিল্ডিংয়ের আন্ডার গ্রাউন্ডে রয়েছে। মোবাইলে চার্জও প্রায় শেষ হতে চলছে। খাওয়া দাওয়ার প্রায় শেষ হতে চলেছে। এমতাবস্থায় ইউক্রেনে রাশিয়ার আক্রমণের সংবাদ সুশোভনের পরিবার পরিজনদের মনে ভয়ভীতি, দুশ্চিন্তা ক্রমশই বাড়িয়ে তুলছে। ছেলেকে ফিরে পেতে ভগবানের কাছে প্রার্থনা আর সরকারের কাছে করজোড়ে আর্জিই এখন ভরসা সুশোভনের পরিবার পরিজনদের।
advertisement
প্রসঙ্গত, বৃহস্পতিবার থেকে ইউক্রেনের সঙ্গে শুরু হয়েছে রাশিয়ার যুদ্ধ। শুক্রবার দ্বিতীয় দিনে ইউক্রেনের উপর বিমান হানা শুরু করেছে রাশিয়া। ফলে ইউক্রেনে আটকে রয়েছে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের মানুষ। ভারতের একাধিক ছাত্রছাত্রীরাও আটকে পড়েছে ইউক্রেনে। বাদ নেই পশ্চিমবাংলার মানুষও। তাদেরই মধ্যে আটকে পড়া একজন পশ্চিম মেদিনীপুরের সবংয়ের মেডিক্যাল ছাত্র সুশোভন বেরা।
advertisement
Location :
First Published :
February 25, 2022 7:15 PM IST
বাংলা খবর/ খবর/পশ্চিম মেদিনীপুর/
Stuck in Ukraine: ইউক্রেনের কিবেরে বিল্ডিংয়ের আন্ডার গ্রাউন্ডে আটকে পশ্চিম মেদিনীপুরের সবংয়ের ডাক্তারি পড়ুয়া, চিন্তায় পরিবার