Uttar Dinajpur News: সুগন্ধি পাতাতেই চলে একটা গোটা গ্রামের রুটি রুজি

Last Updated:

সুগন্ধি তেজপাতা প্যাকেটজাত করেই পেটের ভাত যোগাচ্ছেন বালাস গ্রামের মানুষ

+
তেজপাতা 

তেজপাতা 

উত্তর দিনাজপুর: অনেকেই হয়তো জানে না এমন কিছু গ্রাম আছে যেখানকার বেশির ভাগ মানুষ গাছের পাতার উপর নির্ভর করে বেঁচে আছে। সকাল থেকে সন্ধে দিনের বেশিরভাগ সময় গাছ থেকে পাতা ছিঁড়ে ছিঁড়ে বস্তায় ঢোকানোই তাদের কাজ। যে যত পাতা গাছ থেকে ছিঁড়তে পারবে তার তত বেশি রোজগার। এমনই একটি গ্রাম হল উত্তর দিনাজপুরের বালাস গ্রাম।
এই গ্রামের মানুষদের জীবন জীবিকার প্রধান মাধ্যম হল তেজপাতা। তেজপাতা শুকিয়ে প্যাকেটজাত করে এই গ্রামের বাসিন্দারা মাথাপিছু প্রতিদিন ৩০০ থেকে ৪০০ টাকা আয় করেন। গাছ থেকে পাতা কেটে বাছাই করে তা শুকিয়ে প্যাকেট করে পাঠানো হয় রাজ্যের বিভিন্ন জেলায়। পাশাপাশি এই তেজপাতা দেশের বিভিন্ন প্রান্তেও রফতানি করা হয়ে থাকে।
advertisement
advertisement
বালাস গ্রামের বাসিন্দা মনিকা দেবশর্মা জানান, তাঁরা বহু বছর ধরে এই কাজটি করে আসছেন। ২ টাকা কেজি হিসেবে তাঁরা এই তেজপাতাগুলো বাছাই করেন। সারাদিনে ৬০ থেকে ৭০ কেজি তেজপাতা ঝারাই বাছাই করেন এক একজন। গ্রামের আরেক বাসিন্দা ভুবন দেবশর্মা জানান, বাপ-দাদাদের হাত ধরে তাঁরাও এই পেশায় প্রবেশ করেছেন। এই কাজ বহু বছর ধরে করে আসছেন। তেজপাতা গাছের মালিকদের কাছ থেকে তেজপাতা কিনে সেই গাছ থেকে পাতা কেটে বাছাই করে তা শুকিয়ে প্যাকেট করে সেটা বিভিন্ন জায়গায় পাঠান।
advertisement
এই তেজপাতা তোলা থেকে শুরু করে প্যাকেট করে রফতানি করার আগে পর্যন্ত সমস্ত কাজ করছেন মহিলাদের পাশাপাশি এলাকার বহু পুরুষও। বর্তমানে এলাকার বহু মানুষের পেটের ভাত যোগাচ্ছে এই পেশা।
পিয়া গুপ্তা
view comments
বাংলা খবর/ খবর/উত্তর দিনাজপুর/
Uttar Dinajpur News: সুগন্ধি পাতাতেই চলে একটা গোটা গ্রামের রুটি রুজি
Next Article
advertisement
Nandigram: 'নন্দীগ্রামে জিতে দেখাক, দল ছেড়ে দেব!' শুভেন্দুকে চ্যালেঞ্জ অখিল পুত্র সুপ্রকাশের
'নন্দীগ্রামে জিতে দেখাক, দল ছেড়ে দেব!' শুভেন্দুকে চ্যালেঞ্জ অখিল পুত্র সুপ্রকাশের
  • নন্দীগ্রাম নিয়ে শুভেন্দুকে চ্যালেঞ্জ তৃণমূল নেতার৷

  • নন্দীগ্রামে শুভেন্দু জিতলে দল ছেড়ে দেবেন৷

  • ঘোষণা তৃণমূল নেতা সুপ্রকাশ গিরির৷

VIEW MORE
advertisement
advertisement