Sim Card Fraud: eSIM প্রোফাইলগুলোকে টার্গেট করেছে হ্যাকাররা, টাকা ও তথ্য সুরক্ষিত রাখতে কী করবেন জেনে নিন
- Written by:Trending Desk
- trending desk
- Published by:Riya Das
Last Updated:
Sim Card Fraud: প্রযুক্তির আমূল পরিবর্তন হয়েছে। নতুন নতুন পন্থা বের করছে হ্যাকাররাও। সম্প্রতি একটি রিপোর্টে দাবি করা হয়েছে, হ্যাকাররা এখন তথ্য এবং টাকা লুঠ করতে eSIM প্রোফাইলগুলোকে টার্গেট করছে।
Sim Card Fraud: সিম জালিয়াতি খুব সাধারণ ঘটনা। একটা সময় হামেশাই ঘটত। এখনও হয়। সিম জালিয়াতি করে ইউজারের তথ্য হাতিয়ে নিত হ্যাকাররা। এখন প্রযুক্তির আমূল পরিবর্তন হয়েছে। নতুন নতুন পন্থা বের করছে হ্যাকাররাও। সম্প্রতি একটি রিপোর্টে দাবি করা হয়েছে, হ্যাকাররা এখন তথ্য এবং টাকা লুঠ করতে eSIM প্রোফাইলগুলোকে টার্গেট করছে।
eSIM হল সিম কার্ডের ডিজিটাল সংস্করণ। দূর থেকেই eSIM নিয়ন্ত্রণ করা যায়। এই সুবিধাটাকেই কাজে লাগাচ্ছে হ্যাকাররা। ফিজিক্যাল সিম কার্ডকে eSIM-এ রূপান্তর করে সেখান থেকে টাকা এবং তথ্য হাতিয়ে নিচ্ছে। সর্বস্বান্ত হচ্ছেন সাধারণ মানুষ। আজকের দিনে এটা সবাই জানে, একটা মোবাইল নম্বর থেকে যে কোনও ধরণের তথ্য বের করে নেওয়া যায়। এই কৌশল কাজে লাগিয়েই হানা দিচ্ছে হ্যাকাররা।
advertisement
আরও পড়ুন-Moto G 5G এবার একেবারে বাজেটে! ওয়্যারলেস চার্জিং, প্রিমিয়াম ডিজাইন-সহ থাকছে আরও নানা চমক
advertisement
রিপোর্টে FACCT-কে উদ্ধৃত করা হয়েছে। এটি একটি রাশিয়ান সাইবার সিকিউরিটি ফার্ম। ইসিমের সঙ্গে সম্পর্কিত নিরাপত্তা সমস্যাগুলো নিয়ে আলোচনা করেছে তারা। পাশাপাশি কিউআর কোড ব্যবহারের মাধ্যমে কীভাবে eSIM সক্রিয় করা যায় এবং হ্যাকাররা এই কৌশল কাজে লাগিয়ে কীভাবে জালিয়াতি করছে, তারও বিস্তারিত বিবরণ দেওয়া হয়েছে রিপোর্টে।
advertisement
অনেকেই মনে করতে পারেন, জালিয়াতি রোধে টেলকোগুলো নিশ্চয়ই শক্তিশালী ব্যবস্থা বাস্তবায়ন করবে। কিন্তু হ্যাকাররা খুব ভাল করে জানে, ইউজারের প্রাথমিক তথ্যগুলো থেকেই প্রমাণীকরণ পদক্ষেপগুলো পরিস্কার বোঝা যায়। তাছাড়া টেলকোগুলিও তাদের প্রয়োজন অনুযায়ী অ্যাকাউন্ট পরিবর্তন করে।
advertisement
সুতরাং, হ্যাকারদের হাতে যদি ফোন নম্বর চলে যায় তাহলে কী হতে পারে? রাশিয়ান সংস্থা জানিয়েছে, প্রথমেই ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট থেকে টাকা হাতানোর চেষ্টা করবে হ্যাকাররা। এরপর মেসেজিং অ্যাপের মাধ্যমে ব্যক্তিগত তথ্য চুরি করতে পারে। তবে আশার কথা হল, এখনও ভারতের অধিকাংশ মানুষ eSIM ব্যবহার করেন না। তবে নির্দিষ্ট কয়েকটি দেশে অ্যাপলের আইফোনে eSIM মডেল চালু রয়েছে। তাই এই ধরণের প্রতারণা থেকে সতর্ক থাকা এবং তথ্য সুরক্ষিত রাখার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। রিপোর্টে বলা হয়েছে, ইউজারদের অবশ্যই টু ফ্যাক্টর অথেন্টিকেশন চালু করা উচিত। হ্যাকারদের হাত থেকে বাঁচার এটাই সবচেয়ে কার্যকরী পথ।
view commentsLocation :
Kolkata,West Bengal
First Published :
Mar 16, 2024 3:57 PM IST










