Mohun Bagan: মোহনবাগান থেকেই সুনীল ছেত্রী শিখেছেন লড়াইয়ের মন্ত্র! সুব্রতর আত্মজীবনী উদ্বোধনে অকপট ভারত অধিনায়ক

Last Updated:

সুনীল জানিয়ে গেলেন আজও তার দল বেঙ্গালুরর বিরুদ্ধে মোহনবাগানের খেলা থাকলে সুব্রত ভট্টাচার্যের চান সুনীল গোল করুন কিন্তু জিতুক মোহনবাগান

মোহনবাগানের মঞ্চে সুব্রতর সঙ্গে সুনীল
মোহনবাগানের মঞ্চে সুব্রতর সঙ্গে সুনীল
কলকাতা: শশুর হন সম্পর্কে। কিন্তু সুনীল ছেত্রীর কাছে সুব্রত ভট্টাচার্য প্রথমে কোচ। পরে শশুর। আজ মোহনবাগান দিবসে সবুজ মেরুন ক্লাবে উপস্থিত ছিলেন সুনীল ছেত্রী। বিখ্যাত সাংবাদিক গৌতম ভট্টাচার্যের লেখা ষোল আনা বাবলু বই উদ্বোধনে হাজির ছিলেন ভারতের ফুটবল ক্যাপ্টেন। সেখানেই সুনীল ছেত্রী জানান ২০০২ সালে মোহনবাগানে এসেছিলেন দিল্লি থেকে। মোহনবাগান তাঁর জীবনের প্রথম পেশাদার ক্লাব এবং বড় ক্লাব।
সেই সময় কোচ ছিলেন সুব্রত। তখন থেকেই তিনি সুনীলকে গুরু মন্ত্র দিয়েছিলেন। সুনীল ছেত্রী মোহনবাগানের থেকেই শিখেছেন জীবনে লড়াই করার মন্ত্র। সুব্রত ভট্টাচার্য তাকে শিখিয়েছিলেন জার্সি মায়ের সমান। জীবনে দুঃখ পেলে ফুটবল খেলতে, আনন্দ হলেও ফুটবল খেলতে। জার্সি প্রতি দায়বদ্ধতা এবং ভালোবাসা কতটা হতে পারে সেটা মোহনবাগান এবং সুব্রত ভট্টাচার্য না থাকলে হয়তো শিখতে পারতেন না।
advertisement
advertisement
মোহনবাগান সমর্থকদের উদ্দেশ্যে সুনীল জানিয়ে গেলেন আজও তার দল বেঙ্গালুরর বিরুদ্ধে মোহনবাগানের খেলা থাকলে সুব্রত ভট্টাচার্যের চান সুনীল গোল করুন কিন্তু জিতুক মোহনবাগান। সুনীল জানিয়েছেন তার স্ত্রী সোনম প্রথমবার সন্তানের মা হতে চলেছেন বলে আসতে পারেননি। কিন্তু বাড়িতে বসে এই অনুষ্ঠান দেখবেন।
advertisement
সুব্রত ভট্টাচার্য নিজের বক্তব্যে জানিয়েছেন তার গোটা জীবন জুড়ে মোহনবাগান। অনেক বড় টাকার প্রস্তাব পেয়েও কোনওদিন এই ক্লাব ছেড়ে যাননি। কারণ এই ক্লাব এবং জার্সি তার কাছে শেষ কথা। সুনীল ছেত্রী আজ যে জায়গায় পৌঁছেছেন সেটা তার সাধনা এবং কঠিন পরিশ্রমের জন্যই সম্ভব হয়েছে মনে করেন ময়দানের বাবলু।
view comments
বাংলা খবর/ খবর/খেলা/
Mohun Bagan: মোহনবাগান থেকেই সুনীল ছেত্রী শিখেছেন লড়াইয়ের মন্ত্র! সুব্রতর আত্মজীবনী উদ্বোধনে অকপট ভারত অধিনায়ক
Next Article
advertisement
২০২৭ সালে জনগণনা! সমীক্ষা শুরু '২৬ থেকেই! মোবাইল অ্যাপ দিয়ে কী ভাবে করবেন? জানাল স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক
২০২৭ সালে জনগণনা! সমীক্ষা শুরু '২৬ থেকেই! মোবাইল অ্যাপ দিয়ে কী ভাবে করবেন?
  • ২০২৭ সালের জনগণনা দুই দফায় হবে, মোবাইল অ্যাপ ও স্ব-অন্তর্ভুক্তিকরণ পদ্ধতিতে পরিচালিত হবে.

  • প্রথম ধাপ হাউস লিস্টিং ও হাউসিং সেনসাস, এপ্রিল থেকে সেপ্টেম্বর ২০২৬-এর মধ্যে সম্পন্ন হবে.

  • দ্বিতীয় ধাপ পপুলেশন এনুমারেশন, ফেব্রুয়ারি ২০২৭-এ অনুষ্ঠিত হবে, জাতি ভিত্তিক গণনাও অন্তর্ভুক্ত থাকবে.

VIEW MORE
advertisement
advertisement