Vinesh Phogat WFI : দেশে ফিরেই নির্বাসিত ভিনেশ ফোগাট

Last Updated:

ভিনেশ ফোগাটকে নিয়ে রেসলিং ফেডারেশন যে একেবারেই খুশি নয়, পরিষ্কার হয়ে গিয়েছিল সভাপতির কথাবার্তায়। একাধিক অভিযোগ ছিল ভিনেশকে ঘিরে। গেমস ভিলেজে বাকি কুস্তিগীরদের সঙ্গে ট্রেনিং করেননি

তাছাড়া অফিশিয়াল কিট স্পন্সরের নাম ব্যবহার করেননি তিনি। যা শাস্তিযোগ্য অপরাধ। বদলে নাইকির কিট ব্যবহার করতে দেখা যায় তাঁকে। সূত্রের খবর বাকিদের সঙ্গে না থেকে তিনি নাকি আলাদা ঘর চেয়েছিলেন। ভারতের রেসলিং ফেডারেশন জানিয়েছে এই ব্যবহার মেনে নেওয়া যায় না। যে চিঠি তাঁকে পাঠানো হয়েছে, তাতে তিনটি ব্যাপার নিয়ে তাঁর জবাবদিহি চাওয়া হয়েছে। উত্তর দেওয়ার সময় ১৬ আগস্ট। সঠিক উত্তর না পেলে নির্বাসনের সময় বাড়ানো হতে পারে।
advertisement
ভিনেশ ফোগাট ২০২০ অলিম্পিকে অপ্রত্যাশিত ভাবে খারাপ প্রদর্শন দেখান। পদক রাউন্ড পর্যন্ত পৌঁছতে পারেননি। বিদায় নিতে হয় কোয়ার্টার ফাইনাল থেকে। ভারতীয় কুস্তি ফেডারেশন ভিনেশের কোচ ওয়ালর আকসকে দায়ী করা হয় এই পরাজয়ের জন্য। কুস্তি ফেডারেশন এর প্রেসিডেন্ট ব্রিজ ভূষণ সরণ সিং দাবি করেন ওয়ালর অনুদানের টাকা নয়ছয় করেছেন।
advertisement
ভারতীয় এক সংবামাধ্যমের সাথে আলোচনায় তিনি বলেছেন ওয়ালরের অনুশীলন পদ্ধতির জন্য একটি নিশ্চিত পদক হাতছাড়া হয়েছে। ভিনেশ দু বছর হাঙ্গেরিতে প্রশিক্ষণ নিয়েছে। তার কোচ ওয়ালর আকোসও হাঙ্গেরি থেকেই আসছেন। তিনি তার প্রশিক্ষণ পদ্ধতি দিয়ে আমাদের বোকা বানিয়েছেন। তিনি তার স্ত্রী মারিয়ানা সাস্টিনকে এবং ভিনেশকে একসাথে হাঙ্গেরিতে প্রশিক্ষণ দেন।
advertisement
তার স্ত্রীও কোয়ালিফাই করেছিল, কিন্ত হেরে গেছিল প্রথম রাউন্ডেই। অতএব এটাই সম্ভাব্য যে তিনি ভারত সরকারের অনুদানের টাকা ব্যবহার করেছেন তার স্ত্রী এর প্রশিক্ষণের জন্য। তবে জঘন্য পারফরম্যান্স এবং নাক উঁচু ব্যবহার ভিনেশের বিপদ বাড়াল, তাতে সন্দেহ নেই। ফেডারেশনের সবুজ সংকেত না পাওয়া পর্যন্ত কোনো প্রতিযোগিতায় নামতে পারবেন না তিনি।
view comments
বাংলা খবর/ খবর/খেলা/
Vinesh Phogat WFI : দেশে ফিরেই নির্বাসিত ভিনেশ ফোগাট
Next Article
advertisement
১ কোটি টাকার মহারানি গাউন ! ২৫ জন কারিগরের শ্রমে চোখ ধাঁধাল সোনা, রুপো এবং মূল্যবান পাথরখচিত জয়পুরের এক মাস্টারপিস
১ কোটি টাকার মহারানি গাউন ! ২৫ জন কারিগরের শ্রমে চোখ ধাঁধাল জয়পুরের এক মাস্টারপিস
  • ১ কোটি টাকার মহারানি গাউন !

  • ২৫ জন কারিগরের শ্রমে চোখ ধাঁধাল সোনা, রুপো এবং মূল্যবান পাথরখচিত

  • জয়পুরের এক মাস্টারপিস

VIEW MORE
advertisement
advertisement