দিল্লি থেকে তিন নম্বর অধিনায়ক যিনি ভারতকে বিশ্বসেরা করলেন। চ্যাম্পিয়ন ট্রফি হাতে নেওয়ার আগে ইয়াশ বললেন চ্যাম্পিয়ন হওয়ার ব্যাপারে ভারত আশাবাদী ছিল। মাসখানেক আগে এশিয়া কাপ জয়ের পর থেকে আত্মবিশ্বাস আরো বেড়ে যায়। তারপর ওয়েস্ট ইন্ডিজ এসে দুটি প্রস্তুতি ম্যাচেও জয় পায় ভারত। কিন্তু মাঝে ছন্দ পতন হয় করোনার জন্য। ওই সময়টা কঠিন ছিল দলের কাছে। রিজার্ভ বেঞ্চ বলে কিছু ছিল না।
শুধুমাত্র ১১ জন ক্রিকেটারকে নিয়ে আয়ারল্যান্ড এবং উগান্ডার মুখোমুখি হতে হয়েছিল। কিন্তু এই সময়টা ভিভিএস লক্ষ্মণ থেকে শুরু করে ঋষিকেশ কানিতকার প্রত্যেকে খুব সাহায্য করেছিলেন। ভিডিও সেশন করে আত্মবিশ্বাস বজায় রাখতেন। অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে সেমিফাইনাল জয়ের পর আত্মবিশ্বাস বেড়ে যায়। ফাইনালে টস হারার পরেও খুব একটা চাপে ছিল না দল।2⃣0⃣0⃣0⃣ 🏆 2⃣0⃣0⃣8⃣ 🏆 2⃣0⃣1⃣2⃣ 🏆 2⃣0⃣1⃣8⃣ 🏆 2⃣0⃣2⃣2⃣ 🏆 India U19 - The FIVE-TIME World Cup Winners 👏 🔝#U19CWC #BoysInBlue pic.twitter.com/DiE53Sdu0Y
— BCCI (@BCCI) February 5, 2022
বিশেষ করে রবি কুমার এবং রাজ যেভাবে বল করেছে তাতে ভারতের কাজ সহজ হয়ে যায়। মাঝে ইংল্যান্ডের জেমস রিউ রুখে না দাঁড়ালে আরো সহজেই ম্যাচ জিততে পারত ভারত। তবে ইয়াশ মনে করেন অনেক পথ চলা বাকি। এখানেই থেমে গেলে হবে না। অনেক কিছু শেখার আছে। আজ রাত আনন্দ হবে। দেশে ফিরে ও আনন্দ হবে।
কিন্তু তারপর নিজেদের ব্যক্তিগত ক্যারিয়ার নিয়ে লড়াই করতে হবে তাদের। এই চ্যাম্পিয়নশীপ ট্রফি দেশবাসীর জন্য। ইয়াশ যখন এই কথাগুলো বলছেন, পেছনে তখন সেলিব্রেশন চলছে। জাতীয় পতাকা নিয়ে এবং ট্রফি নিয়ে তরুণ ক্রিকেটাররা আবেগ সামলাতে পারছেন না। সামলানোর কথা নয়। এই ট্রফিটা ভারত যেন নিজের করে ফেলেছে। সেই ট্রাডিশন সমানে চলেছে।
নিউজ১৮ বাংলায় সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা খবর পড়ুন নিউজ১৮ বাংলার ওয়েবসাইটে।
Tags: Ind vs Eng, U19 World Cup 2022