Euro 2020: শক্তি আর গতিতে চমক দিতে তৈরি তুরস্ক

উরজান চাকির (ত্রাবজোনস্পোর), মের্ত গুনোক (ইস্তাম্বুল বাশেকশেহির), আলতে বায়িনদির (ফেনেরবাচে)

চাগলার সয়ুঞ্জু (লেস্টার সিটি), মেরিহ দেমিরাল (জুভেন্টাস), কান আয়হান (সাসসুয়োলো), ওজান কাবাক (লিভারপুল)

জেকি চেলিক (লিল), মের্ত মুলদুর (সাসসুয়োলো)

রিদভান ইলমাজ (বেসিকতাস), উমুত মেরাস (লা হাভরা)

ওকায় ইয়োকুসলু (ওয়েস্ট ব্রমউইচ অ্যালবিওন), ওজান তুফান (ফেনেরবাচে), তায়লান আনাতালি (গালাতাসারাই), ইরফান জান কাভেচি (ফেনেরবাচে), ওরকুন কোকচু (ফেইনুর্ড), দোরুখান তোকোয়েজ (বেসিকতাস)

হাকান চালহানোলু (এসি মিলান), আব্দুলকাদির ওমুর (ত্রাবজোনস্পোর)

হালিল দেরভিশোগলু (ব্রেন্টফোর্ড), কেরেম আকতুর্কোগ্লু (গালাতাসারাই), জেঙ্গিজ উইন্দা (লেস্টার সিটি), ইউসুফ ইয়াজিকি (লিল)

বুরাক ইলমাজ (লিল), কেনান কারামান (ফরচুনা ডুসেলডর্ফ), এনেস ইউনাল (হেতাফে)

তৃতীয় (২০০৮)

ইতালি (১১ জুন)

নিঃসন্দেহে দলটার সবচেয়ে বড় শক্তি রক্ষণভাগ। সব সময় এই রক্ষণ নিয়ে ভাবনায় থাকা তুরস্কের সবচেয়ে বড় ভরসায় জায়গা এখন এটাই। সয়ুঞ্জু, দেমিরাল, চেলিক, কাবাক প্রত্যেকেই বড় ইউরোপিয়ান ক্লাবে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করছেন। ইউরো বাছাইপর্বে ১০ ম্যাচ খেলে মাত্র তিন গোল হজম করেছে তুরস্ক। ফ্রান্সের বিপক্ষে তারা দুই ম্যাচে নিয়েছে চার পয়েন্ট। রক্ষণভাগ এই ফর্ম ধরে রাখতে পারলে এবার ইউরোয় ভালো কিছুর স্বপ্ন দেখতেই পারে তুরস্ক।

রক্ষণভাগ দলের সবচেয়ে বড় শক্তির জায়গা হলেও রক্ষণের প্রত্যেক খেলোয়াড়ই মাঝেমধ্যে মেজাজ হারিয়ে বসেন। ক্লাব ক্যারিয়ারে কাবাক, সয়ুঞ্জু, দেমিরালের মনোযোগ ও মেজাজ হারিয়ে কার্ড দেখেছেন, এমন অনেকবার দেখা গিয়েছে। ইউরোর কোনো ম্যাচে যদি এমন হয়, তাহলে আগে থেকেই চাপে পড়বে দলটি।গোলের মূল উৎস বুরাক ইলমাজের বয়স ৩৬ বছর। দীর্ঘ একটা মরশুমের পর ইউরোয় গোল করার জন্য কতটা ফিট থাকেন এই স্ট্রাইকার, সে প্রশ্নও তোলা যায়। ইলমাজ ছাড়া এনেস উনালের মতো অন্য স্ট্রাইকারদের গোল করার হার ঠিক আশাপ্রদ নয়।