মোহনবাগানের নাম বদলে কি ডার্বির ঝাঁঝ কমবে? কী বলছেন সুব্রত ভট্টাচার্য

Last Updated:

এত বছর ধরে চলতে থাকা লড়াই শুধুমাত্র একটা নামের কারণে শেষ হয়ে যেতে পারে না বলেই বিশ্বাস সুব্রত ভট্টাচার্যর।

PARADIP GHOSH
#কলকাতা : এটিকের সঙ্গে গাঁটছড়া বেঁধে মোহনবাগান হয়েছে এটিকে-মোহনবাগান। আজকের দিন পর্যন্ত ইস্টবেঙ্গল আছে ইস্টবেঙ্গলেই। এটিকের হাত ধরে  পরের মরসুমে  ইন্ডিয়ান সুপার লিগে নামবে  মোহনবাগান। আগামী মরসুমে কোন লিগে দেখা যাবে লাল-হলুদকে? সেটা এখনও ধোঁয়াশা। তবে কোভিড আতঙ্ক কাটলে কলকাতা লিগে যে দুই চির প্রতিদ্বন্দ্বীর দেখা হবে, সেটা নিশ্চিত।
advertisement
কিন্তু নাম বদলে মোহনবাগান এখন এটিকে-মোহনবাগান হয়ে যাওয়ায় কী ঝাঁঝ কমবে বাঙালির আবেগের ডার্বির? সবুজ মেরুনের জার্সির রং আর লোগো তো সেই শতাব্দীপ্রাচীন ঐতিহ্যের প্রতীকী হয়েই থাকবে। তাহলে? মোহনবাগানের ঘরের ছেলে সুব্রত ভট্টাচার্য বলেছেন, 'নাম বদলালেও বাঙালির কাছে ডার্বির গুরুত্ব কমবে না! নামের আগে এটিকে জুড়ে গেলেও সবুজ-মেরুন রং মাহাত্ম্যেই কোটি কোটি সমর্থকদের মনে জেগে থাকবে মোহনবাগান। বজায় থাকবে ডার্বির চিরাচরিত ট্র্যাডিশন।'
advertisement
advertisement
সুব্রত আরও বলছেন, 'দুই প্রধানের ডার্বি নিয়ে বাঙালির একটা আলাদা আবেগ কাজ করে এসেছে সেই প্রথম দিন থেকে। ফুটবল প্রিয় বাঙালি কখনও চাইবে না তাঁদের আড্ডা, আলোচনা কিংবা ড্রইংরুম থেকে হারিয়ে যাক ঘটি-বাঙালের অতি পরিচিত আকচা-আকচি আর রেষারেষি। দুই দলের প্রতিদ্বন্দিতা জিইয়ে রাখতেই বাঙালির স্বপনে, মননে বেঁচে থাকবে কলকাতা ডার্বি। নাম বদলালেও মাঠে যখন মুখোমুখি হবে লাল-হলুদ বনাম সবুজ মেরুন জার্সি, ফুটবলার থেকে সমর্থকদের লড়াইয়ের মানসিকতায় খামতি থাকবে না।'
advertisement
এত বছর ধরে চলতে থাকা লড়াই শুধুমাত্র একটা নামের কারণে শেষ হয়ে যেতে পারে না বলেই বিশ্বাস সুব্রত ভট্টাচার্যর। নিজের লম্বা খেলোয়াড় জীবনের অভিজ্ঞতা দিয়ে সেটাই উপলব্ধি করছেন ময়দানের বাবলুদা।
view comments
বাংলা খবর/ খবর/খেলা/
মোহনবাগানের নাম বদলে কি ডার্বির ঝাঁঝ কমবে? কী বলছেন সুব্রত ভট্টাচার্য
Next Article
advertisement
Rhino rescue: বিপর্যয়ের সময় ভেসে গিয়েছিল তারা, অবশেষে ঘরে ফিরল ১০ গন্ডার! সফল 'অপারেশন রাইনো'
বিপর্যয়ের সময় ভেসে গিয়েছিল তারা, অবশেষে ঘরে ফিরল ১০ গন্ডার! সফল 'অপারেশন রাইনো'
  • ১৩ দিনের অপারেশন রাইনোতে ১০টি গন্ডার উদ্ধার করেছেন বনকর্মীরা

  • বিপর্যয়ের সময় জলদাপাড়া থেকে ভেসে গিয়েছিল বেশ কয়েকটি গন্ডার

  • অক্লান্ত পরিশ্রমের পর বনকর্মীরা গন্ডারগুলোকে জঙ্গলে ফেরাতে সক্ষম হন

VIEW MORE
advertisement
advertisement