#নয়াদিল্লি: বিশ্বের সর্বকালের অন্যতম সেরা ফুটবলার দিয়েগো মারাদোনা আর নেই ৷ একথা ভাবতেই কেমন যেন লাগছে ফুটবল প্রেমীদের ৷ আর্জেন্টিনা দেশটাকেই অনেকে তাঁর জন্য চিনেছে ৷ মারাদোনার খেলা দেখেই অনেকের বেড়ে ওঠা ৷ মেক্সিকো বিশ্বকাপের মহানায়ক দিয়েগো মারাদোনা প্রয়াত। হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা গিয়েছেন তিনি। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৬০। তাঁর মৃত্যুতে গোটা বিশ্বের মানুষ শোকাহত। মারাদোনার মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করলেন ক্রিশ্চিয়ানো রোনাল্ডো।
ট্যুইট করে রোনাল্ডো লেখেন, ‘আজ আমি বিদায় জানাচ্ছি এক বন্ধুকে এবং সারা বিশ্ব বিদায় জানাচ্ছে এক চিরন্তন প্রতিভাকে। সর্বকালের সেরাদের অন্যতম একজন। একজন অতুলনীয় জাদুগর। খুব তাড়াতাড়ি চলে গেলেন। তবে রেখে গেলেন তাঁর সীমাহীন, অবিস্মরণীয সব কীর্তি এবং সীমাহীন শূন্যস্থান, যা পূরণ করা সম্ভব নয়। চিরশান্তিতে থেকো ওস্তাদ। তোমাকে কখনই ভোলা যাবে না।’
Hoje despeço-me de um amigo e o Mundo despede-se de um génio eterno. Um dos melhores de todos os tempos. Um mágico inigualável. Parte demasiado cedo, mas deixa um legado sem limites e um vazio que jamais será preenchido. Descansa em paz, craque. Nunca serás esquecido.pic.twitter.com/WTS21uxmdL
— Cristiano Ronaldo (@Cristiano) November 25, 2020
নভেম্বরের দ্বিতীয় সপ্তাহে মস্তিষ্কে অস্ত্রোপচারের ৮ দিন পরে তাঁকে বুয়েনস আইরেসের হাসপাতাল থেকে ছেড়ে দেওয়া হয়েছিল। নিয়ে যাওয়া হয়েছিল এক ক্লিনিকে। সেখানে তাঁর অ্যালকোহল আসক্তি দূর করার চিকিৎসা চলছিল। প্রসঙ্গত, খেলা ছাড়ার পর দু’বার কলকাতা এসেছিলেন ফুটবলের রাজপুত্র। তাঁকে ঘিরে অভাবনীয় উচ্ছ্বাস, অভূতপূর্ব আবেগে ভেসে গিয়েছিল কল্লোলিনী কলকাতা।
পৃথিবীর সর্বকালীন সেরা ফুটবলারদের অন্যতম আর্জেন্টিনাকে ১৯৮৬ সালের বিশ্বকাপ জিততে সাহায্য করেছিলেন৷ নিজের গগনচুম্বী কেরিয়ারের যেটা একটা মাইলফলক৷ তিনি ক্লাব হিসেব বোকা জুনিয়ার্স, নাপোলি, বার্সেলোনার হয়ে চমৎকার পারফরম্যান্স দিয়েছেন৷ সারা পৃথিবীর মানুষ তাঁর ফ্যান ছিল৷ তবে ১৯৮৬ সালে ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে তাঁর হ্যান্ড অফ গড তাঁকে বিখ্যাত করে রেখেছেন৷