Potato Farming: তিনধাপ পেরিয়ে পৌঁছয় কৃষকের হাতে, আলু চাষে বিপুল চাহিদা! সার ভর্তি ট্রেন আসছে চন্দ্রকোনা রোড স্টেশনে

Last Updated:

West Medinipur Potato Farming: আলু চাষে প্রয়োজনীয় জোগান দিতে মালবাহী ট্রেনে আসে বিপুল সার। চন্দ্রকোনা রোড রেল স্টেশন থেকে পৌঁছে যায় জেলার বিভিন্ন প্রান্তে।

+
রেলপথে

রেলপথে চলছে অতিরিক্ত সার সরবরাহ

চন্দ্রকোনা রোড, পশ্চিম মেদিনীপুর, মিজানুর রহমান: আলু চাষে এত সার প্রয়োজন হয়, যে সারের ঘাটতি মেটাতে মালগাড়িতে করে আনতে হয় সার। শীতের শুরু মানেই মাঠে ব্যস্ততার ঋতু। কৃষিজমিতে তখন জমির মাটি তৈরির কাজ জোরকদমে চলে। কারণ শুরু হয়েছে আলু চাষের মরশুম। জমি চাষের আগে মাটির উর্বরতা বাড়াতে কৃষকেরা ব্যবহার করেন নানান ধরনের রাসায়নিক ও জৈব সার। কিন্তু প্রশ্ন হল এই বিপুল পরিমাণ সার কোথায় তৈরি হয় বা কোথা থেকে আসে? সেই উত্তর লুকিয়ে আছে শীতের সকালেই দেখা পাওয়া ট্রাকের লম্বা লাইনে।
আসলে এই সার স্থানীয়ভাবে তৈরি হয় না। বরং আসে দূর দূরান্ত থেকে মালগাড়িতে করে। পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্র চন্দ্রকোনা রোড রেল স্টেশন। এখানেই এসে থামে বিশাল মালবাহী ট্রেন, ভর্তি থাকে DAP, MOP, ইউরিয়া-সহ নানান রাসায়নিক সার। ট্রেন যখন স্টেশনে ঢোকে, তখনই শুরু হয় শ্রমিকদের দৌড়ঝাঁপ। প্রতিটি বগি থেকে সার খালি করার নির্দিষ্ট স্থানকে বলা হয় র‍্যাক পয়েন্ট। র‍্যাক পয়েন্টে বস্তা নামানোর কাজ চলে ঘণ্টার পর ঘণ্টা। লাইন দিয়ে দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকগুলিতে দ্রুত ভরে তোলা হয় সার। তারপর সেই ট্রাক ছুটে যায় জেলার বিভিন্ন লাইসেন্সপ্রাপ্ত সার দোকানে।
advertisement
আরও পড়ুন : হাতির হানা রুখতে এবার মোক্ষম ‘প্ল্যান’ বন দফতরের, বসছে সোলার লাইট, ফেন্সিং! উপকার হবে কৃষকদেরও
কৃষকরা সেখান থেকেই সংগ্রহ করেন প্রয়োজনীয় সার। এটি এমন একটি পদ্ধতি যেখানে ট্রেন, ট্রাক, দোকান এই তিন ধাপের মাধ্যমেই কৃষকের হাতে পৌঁছে যায় প্রতিটি সারের বস্তা। বিশেষজ্ঞদের মতে আলু চাষে প্রচুর পরিমাণে পটাশ, নাইট্রোজেন ও ফসফরাসের প্রয়োজন হয়। স্থানীয় বাজারে হঠাৎ এত চাহিদা মেটানো সম্ভব নয়। তাই মালবাহী ট্রেনে সার আনা ছাড়া বিকল্প নেই।
advertisement
advertisement
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
রেলপথে সার আসার ফলে পরিবহন খরচ কমে, ফলে কৃষকেরাও তুলনামূলকভাবে কম দামে সার কিনতে পারেন। শীতের আলু মরশুমে সঠিক সময়ে সার পৌঁছনো না গেলে ফসলের উৎপাদন মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। তাই প্রতি বছর র‍্যাক পয়েন্টে সারের আগমন কৃষকদের জন্য যেন আশীর্বাদ। চাষাবাদ সহজ হয়, উৎপাদনে বাধা পড়ে না, আর অঞ্চলের কৃষিভিত্তিক অর্থনীতিও সক্রিয় থাকে। চন্দ্রকোনা রোড স্টেশনের র‍্যাক পয়েন্ট যেন শীতের মরশুমে কৃষকদের স্বস্তির কেন্দ্র। এখান থেকেই আলুর জমিতে প্রাণ ফেরাতে যাত্রা শুরু করে প্রতিটি সারের বস্তা।
view comments
বাংলা খবর/ খবর/দক্ষিণবঙ্গ/
Potato Farming: তিনধাপ পেরিয়ে পৌঁছয় কৃষকের হাতে, আলু চাষে বিপুল চাহিদা! সার ভর্তি ট্রেন আসছে চন্দ্রকোনা রোড স্টেশনে
Next Article
advertisement
IPL-র ইতিহাসে বিদেশি ক্রিকেটার হিসেবে নয়া রেকর্ড ক্যামেরন গ্রিনের, KKR ২৫.২০ কোটি টাকায় কিনলেও তিনি পাবেন ১৮ কোটি টাকাই, মুখ খুললেন গ্রিন
KKR ২৫.২০ কোটি টাকায় কিনলেও তিনি পাবেন ১৮ কোটি টাকাই, মুখ খুললেন গ্রিন
  • আইপিএল ২০২৬ নিলামে ক্যামেরন গ্রিনকে কলকাতা নাইট রাইডার্স ২৫.২০ কোটি টাকায় দলে নেয়, যা বিদেশি ক্রিকেটার হিসেবে নতুন রেকর্ড. তবে বিসিসিআই নিয়ম অনুযায়ী গ্রিন পাবেন ১৮ কোটি টাকা, বাকি অর্থ ক্রিকেট উন্নয়নে যাবে. গ্রিন ইডেনে খেলার জন্য উচ্ছ্বসিত.

VIEW MORE
advertisement
advertisement