বাদুড়িয়ায় মরা মুরগির মাংসের ব্যবসা, পাচার হত কলকাতার রেস্তোরাঁয়

Last Updated:

বাদুড়িয়ায় মরা মুরগির মাংসের ব্যবসার হদিশ। উদ্ধার প্রচুর মরা মুরগির মাংস। বাদুড়িয়া থেকে কলকাতার বিভিন্ন রেস্তোরাঁয় সরবরাহ করা হত মরা মুরগির মাংস।

#বাদুড়িয়া: বাদুড়িয়ায় মরা মুরগির মাংসের ব্যবসার হদিশ। উদ্ধার প্রচুর মরা মুরগির মাংস। বাদুড়িয়া থেকে কলকাতার বিভিন্ন রেস্তোরাঁয় সরবরাহ করা হত মরা মুরগির মাংস। এই ব্যবসার পিছনে বড় কোনও চক্র আছে বলে অনুমান পুলিশের। পলাতক অভিযুক্ত ব্যবসায়ী।
বাদুড়িয়ার আরশুলা গ্রামের মনিরুল ইসলাম প্রায় ৮-৯ মাস ধরে মরা মুরগির ব্যবসা চালাচ্ছেন বলে অভিযোগ। হাবড়া, স্বরূপনগর বসিরহাট, বাদুড়িয়া সহ বিভিন্ন জায়গার পোলট্রি ফার্ম থেকে মরা মুরগি আনা হত। তারপর বরফ ও কেমিক্যাল দিয়ে প্যাকিং করে কলকাতা ও বারাসতের বিভিন্ন রেস্তোরাঁয় সরবরাহ হত। স্থানীয় কয়েকজন যুবক বেশ কয়েকদিন ধরেই এর বিরুদ্ধে সরব হয়েছেন।
advertisement
chk1
advertisement
ঘটনাটি প্রশাসনের নজরে আনতে পুরসভা সহ বিভিন্ন সরকারি দফতরের সামনে পোস্টারিং করেন স্থানীয় যুবকরা। এরপরই নড়েচড়ে বসে পুলিশ-প্রশাসন। শুক্রবার ব্যবসায়ী মনিরুল মণ্ডলের বাড়িতে হানা দিয়ে প্রচুর মরা মুরগি, পচা মুরগির মাংস, বরফ ও মাংস কাটার সরঞ্জাম উদ্ধার করে পুলিশ। দুটি গাড়িও বাজেয়াপ্ত হয়েছে। অভিযুক্ত ব্যবসায়ী পলাতক। মুরগির মাংসের নমুনা সংগ্রহ করেছে প্রাণিসম্পদ দফতর।
advertisement
পচা মুরগির মাংস বিক্রির এই চক্রের সঙ্গে আরও কারা জড়িত, খতিয়ে দেখছে পুলিশ।
view comments
বাংলা খবর/ খবর/দক্ষিণবঙ্গ/
বাদুড়িয়ায় মরা মুরগির মাংসের ব্যবসা, পাচার হত কলকাতার রেস্তোরাঁয়
Next Article
advertisement
Rhino rescue: বিপর্যয়ের সময় ভেসে গিয়েছিল তারা, অবশেষে ঘরে ফিরল ১০ গন্ডার! সফল 'অপারেশন রাইনো'
বিপর্যয়ের সময় ভেসে গিয়েছিল তারা, অবশেষে ঘরে ফিরল ১০ গন্ডার! সফল 'অপারেশন রাইনো'
  • ১৩ দিনের অপারেশন রাইনোতে ১০টি গন্ডার উদ্ধার করেছেন বনকর্মীরা

  • বিপর্যয়ের সময় জলদাপাড়া থেকে ভেসে গিয়েছিল বেশ কয়েকটি গন্ডার

  • অক্লান্ত পরিশ্রমের পর বনকর্মীরা গন্ডারগুলোকে জঙ্গলে ফেরাতে সক্ষম হন

VIEW MORE
advertisement
advertisement