'এবার তো আত্মহত্যা করতে হবে!,' রেলের টিকিট কমিশন এজেন্টরা প্রবল আর্থিক কষ্টে

Last Updated:

কমিশন বাবদ তাঁরা ১০ থেকে ১২ হাজার টাকা পান প্রতিমাসে৷ লকডাউনের জেরে তাদের দুর্দশার শেষ নেই৷

#সাঁইথিয়া: অন্ডাল রেলের শাখায় বীরভূম জেলায় ছটি রেল স্টেশনের কাউন্টার থেকে এজেন্ট মারফত টিকিট বিক্রি করা হয়৷ কমিশনের ভিত্তিতে তাঁরা  টাকা পান৷ বর্তমানে করোনা ভাইরাসের জেরে চলছে দেশজুড়ে লকডাউন৷ লকডাউনে বন্ধ রয়েছে ট্রেন চলাচল৷ আর তাতেই সমস্যায় পড়েছেন রেলের টিকিট বুকিং এজেন্টরা৷
কমিশন বাবদ তাঁরা ১০ থেকে ১২ হাজার টাকা পান প্রতিমাসে৷  লকডাউনের জেরে তাদের দুর্দশার শেষ নেই৷ সংসার চালানো, ছেলেমেয়েদের পড়াশোনা খরচ, টিউশন ফি দিতে পারছেন না৷ শুধু বীরভূম নয়, গোটা ভারতেই চলছে এই একই অবস্থা৷ রেলমন্ত্রীকে ট্যুইট থেকে শুরু করে রেলের বিভিন্ন দফতরে চিঠি, সবই তাঁরা করেছেন কিন্তু কাজের কাজ কিছুই হয়নি৷
advertisement
এজেন্টদের বক্তব্য, এই অবস্থা চলতে থাকলে আত্মহত্যা করা ছাড়া আর কোনও পথ খোলা থাকবে না৷ রেশনের চাল দিচ্ছে তাই কোনও রকমে খেতে পাচ্ছি ভাত, আলু সিদ্ধ৷
advertisement
বীরভূমে সাঁইথিয়া থেকে অন্ডাল রেল লাইনে ভীমগড়, পাচরা, চিনপাই, কুনুরি এই চারটি স্টেশন এসটিবিএ (স্টেশন টিকিট বুকিং এজেন্ট) মানে এজেন্ট দিয়ে টিকিট কাটা হয়৷ এরা কম্পিউটারাইজড টিকিট দেয়৷
advertisement
হল্ট এজেন্ট হচ্ছে কচুজোর, মহিষাডহরী৷ এই এজেন্টরা আগে টিকিট কিনে নেন,  পরে তা রেল যাত্রীদের কাছে বিক্রির উপর কমিশন পান। এঁরা ম্যানুয়ালি টিকিট বিক্রি করেন৷
বীরভূমের এই ছটি স্টেশনে এজেন্ট মারফত টিকিট কাটা হয়৷ লকডাউনের পর থেকে ট্রেন বন্ধ তাই টিকিট বিক্রি ও বন্ধ৷
SUPRATIM DAS
বাংলা খবর/ খবর/দক্ষিণবঙ্গ/
'এবার তো আত্মহত্যা করতে হবে!,' রেলের টিকিট কমিশন এজেন্টরা প্রবল আর্থিক কষ্টে
Next Article
advertisement
পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয় ক্লাব এর সদস্যর এক আত্মীয়র! তারপরেই, এই এলাকার পুজোর থিম দেখলে অবাক হবেন!
পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয় ক্লাব এর সদস্যর এক আত্মীয়র! অন্যরকম থিম এই এলাকায়
VIEW MORE
advertisement
advertisement