Coronavirus in Purba Bardhaman: একদিনে আক্রান্তের সংখ্যা ৫০০ ছাড়িয়ে গেল, উদ্বিগ্ন জেলা প্রশাসন

Last Updated:

পথচলতিদের মাস্কে মুখ ঢাকা বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। বেশ কিছু এলাকায় ঘিঞ্জি বাজারগুলিকে অপেক্ষাকৃত ফাঁকা জায়গায় সরিয়ে নিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা নেওয়া হচ্ছে (Coronavirus in Purba Bardhaman)

সরাইটিকর : পূর্ব বর্ধমান জেলায় দৈনিক আক্রান্তের সংখ্যা ৫০০ ছাড়িয়ে গেল। জেলার শহর এলাকাগুলিতে ব্যাপকভাবে বাড়ছে করানোর সংক্রমণ। অন্যদিকে ছোট শহর এবং গঞ্জ এলাকাগুলিতেও  সংক্রমণ লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়তে থাকায় উদ্বিগ্ন জেলা প্রশাসন। করোনার সংক্রমণ রুখতে ইতিমধ্যেই বেশকিছু সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। বিধিনিষেধে আরও কড়াকড়ি করা হচ্ছে। সেই সঙ্গে পথচলতিদের মাস্কে মুখ ঢাকা বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। বেশ কিছু এলাকায় ঘিঞ্জি বাজারগুলিকে অপেক্ষাকৃত ফাঁকা জায়গায় সরিয়ে নিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা নেওয়া হচ্ছে (Coronavirus in Purba Bardhaman)।
পূর্ব বর্ধমান জেলায় গত ২৪ ঘন্টায় ৫১২ জন করোনা আক্রান্ত হয়েছেন। এই নিয়ে এ দিন পর্যন্ত এই জেলায় ৪২ হাজার ৫৮৭ জন করোনা আক্রান্ত হলেন। তাদের মধ্যে ৪০ হাজার ৭১০ জন ইতিমধ্যেই সুস্থ হয়ে উঠেছেন। বর্তমানে এই জেলায় ১৩৮০ জন অ্যাক্টিভ রোগী রয়েছেন। তাদের বেশিরভাগই চলতি মাসে করোনা আক্রান্ত হয়েছেন।
advertisement
আরও পড়ুন :  বাড়ি-বাড়ি ঘুরছেন 'ডাক্তারবাবু', কান্তি-'যুগে'র পর রায়দিঘির ভরসা নতুন বিধায়ক
এদিন পর্যন্ত পূর্ব বর্ধমান জেলায় করোনা আক্রান্ত হয়ে ৪৯৭ জনের মৃত্যু হয়েছে বলে জেলা স্বাস্থ্য দপ্তর সূত্রে জানা গিয়েছে। আক্রান্তদের মধ্যে বেশিরভাগই উপসর্গহীন। খুব কম জনের মধ্যেই করোনার উপসর্গ দেখা যাচ্ছে। করোনা আক্রান্তদের চিহ্নিত করতে পরীক্ষা আরও বাড়ানোর উপর জোর দেওয়া হচ্ছে। এছাড়াও জেলায় কনটেইনমেন্ট জোন বাড়ানোর পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। বর্ধমান শহর লাগোয়া সরাইটিকর এলাকাকে কনটেইনমেন্ট জোন হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে।
advertisement
advertisement
আরও পড়ুন : বৃষ্টি নেই, অথচ জলে ভাসল বর্ধমান মেডিক্যাল, চরম ভোগান্তিতে রোগী ও রোগীর পরিজনেরা
জেলা প্রশাসনের এক আধিকারিক বলেন, ইতিমধ্যেই মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় করোনার সংক্রমণ মোকাবিলায় কড়া পদক্ষেপ নেওয়ার কথা বলেছেন। আগামী দু-তিন সপ্তাহ আরও  কঠিন সময় আসতে চলেছে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। তাই অপ্রয়োজনে রাস্তায় বের হলে ব্যবস্থা নেওয়ার কথাও ভাবা হচ্ছে। অফিসগুলিকেও কর্মী সংখ্যা নিয়ন্ত্রণ করতে বলা হয়েছে। কোথাও বাড়তি ভিড় হচ্ছে কি না সে ব্যাপারেও নজরদারি বাড়াতে বলা হয়েছে। বিধিনিষেধ অমান্য করলে পুলিশকে ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। করোনায় আক্রান্ত পরিবারগুলিকে পুলিশের পক্ষ থেকে খাদ্য সামগ্রী পৌঁছে দেওয়া হচ্ছে। সেইসব বাড়ির সদস্যরা যাতে বাইরে বের না হন, এমনকি তার আশপাশের বাড়ির সদস্যরাও যাতে ঘরেই থাকেন তা নিশ্চিত করতে বাড়তি নজরদারি ব্যবস্থা করা হচ্ছে।
view comments
বাংলা খবর/ খবর/দক্ষিণবঙ্গ/
Coronavirus in Purba Bardhaman: একদিনে আক্রান্তের সংখ্যা ৫০০ ছাড়িয়ে গেল, উদ্বিগ্ন জেলা প্রশাসন
Next Article
advertisement
Rhino rescue: বিপর্যয়ের সময় ভেসে গিয়েছিল তারা, অবশেষে ঘরে ফিরল ১০ গন্ডার! সফল 'অপারেশন রাইনো'
বিপর্যয়ের সময় ভেসে গিয়েছিল তারা, অবশেষে ঘরে ফিরল ১০ গন্ডার! সফল 'অপারেশন রাইনো'
  • ১৩ দিনের অপারেশন রাইনোতে ১০টি গন্ডার উদ্ধার করেছেন বনকর্মীরা

  • বিপর্যয়ের সময় জলদাপাড়া থেকে ভেসে গিয়েছিল বেশ কয়েকটি গন্ডার

  • অক্লান্ত পরিশ্রমের পর বনকর্মীরা গন্ডারগুলোকে জঙ্গলে ফেরাতে সক্ষম হন

VIEW MORE
advertisement
advertisement