গীতা রানীর অবসর কাটে পুতুলে! মাটির ছোঁয়ায় তৈরি একের পর এক মাস্টারপিস

Last Updated:

কখনও বিভিন্ন মনীষীর মূর্তি, আবার কখনও তার হাতের ছোঁয়ায় ফুটে ওঠে বিভিন্ন দেব-দেবীর প্রতিকৃতি।

+
পুতুল

পুতুল বানাতে ব্যস্ত

সবং, পশ্চিম মেদিনীপুর, রঞ্জন চন্দ: ছোটবেলায় মেয়ের স্কুলের হাতের কাজের জন্য মাটি দিয়ে জিনিস বানাতেন তিনি। কখনও আম, আপেল, আতা আবার কখনও ঘর বা অন্যান্য জিনিস তৈরি করতেন। এভাবেই এক এক করে তাঁর নেশা তৈরি হয়। তবে অবসর সময়কে নষ্ট না করে তিনি মাটি দিয়ে তৈরি করেন নানান ধরনের মূর্তি। সাংসারিক কাজ সামলে অবসর সময়ে খুঁজে পান নিজের মানসিক শান্তি।
কাদামাটি দিয়ে ফুটিয়ে তোলেন একের পর এক নানা মূর্তি ও মাটির পুতুল। একদিকে যেমন নিজে আনন্দ পান, তেমনই তার নাতির জন্য তৈরি করেন এই পুতুল। সংসার সামলেও তার এই হাতের কাজের প্রশংসা করেছেন সকলে। পেশাগতভাবে নদিয়ার কৃষ্ণনগরের মাটির পুতুল বিখ্যাত। তবে পশ্চিম মেদিনীপুরের প্রত্যন্ত গ্রাম সবং-এর এক মহিলার হাতের কাজ অবাক করবে আপনাকে।
advertisement
advertisement
প্রায় কয়েক দশক আগেই শুরু তার হাতের কাজের চর্চা। মেয়ের স্কুলের হাতের কাজ করার সময় থেকেই তার নেশা জাগে। এরপর বাড়ির অন্যান্য কাজের অবসরে তিনি তৈরি করেন নানান মাটির পুতুল। কখনও বিভিন্ন মনীষীর মূর্তি, আবার কখনও তার হাতের ছোঁয়ায় ফুটে ওঠে বিভিন্ন দেব-দেবীর প্রতিকৃতি। এভাবেই তিনি মানসিক স্বাচ্ছন্দ্য খুঁজে পান। পশ্চিম মেদিনীপুরের সবং ব্লকের গীতা রানী হাজরা।
advertisement
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
বেশ কয়েক বছর ধরেই তিনি বানিয়েছেন শতাধিক আইটেম। উঠোনেই সাজিয়ে রাখেন তার হাতে তৈরি এই বিভিন্ন মাটির পুতুল। কখনও তার এই পুতুল তৈরিতে সাহায্য করেন তাঁর মেয়ে সোমা হাজরা। তবে এখন শুধুমাত্র তার নাতির জন্যই এবং অবসর কাটাতে এই পুতুল তৈরি করেন তিনি। তার এই নান্দনিক চিন্তাভাবনা এবং সৃষ্টিশীল হাতের কাজকে সাধুবাদ জানিয়েছেন সকলে।
view comments
বাংলা খবর/ খবর/দক্ষিণবঙ্গ/
গীতা রানীর অবসর কাটে পুতুলে! মাটির ছোঁয়ায় তৈরি একের পর এক মাস্টারপিস
Next Article
advertisement
২০২৭ সালে জনগণনা! সমীক্ষা শুরু '২৬ থেকেই! মোবাইল অ্যাপ দিয়ে কী ভাবে করবেন? জানাল স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক
২০২৭ সালে জনগণনা! সমীক্ষা শুরু '২৬ থেকেই! মোবাইল অ্যাপ দিয়ে কী ভাবে করবেন?
  • ২০২৭ সালের জনগণনা দুই দফায় হবে, মোবাইল অ্যাপ ও স্ব-অন্তর্ভুক্তিকরণ পদ্ধতিতে পরিচালিত হবে.

  • প্রথম ধাপ হাউস লিস্টিং ও হাউসিং সেনসাস, এপ্রিল থেকে সেপ্টেম্বর ২০২৬-এর মধ্যে সম্পন্ন হবে.

  • দ্বিতীয় ধাপ পপুলেশন এনুমারেশন, ফেব্রুয়ারি ২০২৭-এ অনুষ্ঠিত হবে, জাতি ভিত্তিক গণনাও অন্তর্ভুক্ত থাকবে.

VIEW MORE
advertisement
advertisement