‘দিদিকে বলো’ তে ফোন, মুখ্যমন্ত্রী নিজে চলে এলেন মৎসজীবীদের বাড়িতে

Last Updated:

নিজেদের সমস্যার কথা ফোনে জানালে এভাবে যে স্বয়ং মুখ্যমন্ত্রী হাজির হতে পারেন, সেটা ভাবতেই পারেননি দিঘার এই সমুদ্র গ্রামের মানুষজন।

#দিঘা: দিদিকে বলো কর্মসূচি মেনে ৯১৩৭০৯১৩৭০ নম্বরে ফোন করে নিজেদের সমস্যার কথা জানিয়েছিলেন দিঘার মৈত্রিয়াপুরের মৎস্যজীবীরা। নিজেদের সমস্যার কথা ফোনে জানালে এভাবে যে স্বয়ং মুখ্যমন্ত্রী হাজির হতে পারেন, সেটা ভাবতেই পারেননি দিঘার এই সমুদ্র গ্রামের মানুষজন। তাই সামনা সামনি মুখ্যমন্ত্রীকে পেয়ে অবাক মৎস্যজীবীরা। নিজেদের রুজি রোজগার থেকে সমুদ্র-বাঁধ ভাঙনের সমস্যা, সবকিছু কথাই এক নাগাড়ে শুনিয়ে দিয়েছেন স্থানীয়রা। শুধু বড়দের সঙ্গে কথা বলা নয়, বাচ্চাদেরও কাছে টেনে নিয়ে এদিন মন খুলে কথা বলেন মুখ্যমন্ত্রী। তাদের হাতে চকোলেটও তুলে দেন তিনি। এদিকে, মুখ্যমন্ত্রীকে পাশে পেয়ে খুশিতে ডগমগ শিশুর দল ৷ এদিন নিজেদের পড়াশোনা আর স্কুলের কথা এক নিশ্বাসেই বলতে থাকে তারা। তাদের সঙ্গে কথা বলেন, উপদেশও দেন মমতা ব্যানার্জি। খোলা
আকাশের নীচে গেরস্থ বাড়ির বাইরে চেয়ারে বসে যখন মুখ্যমন্ত্রী, তখন তাঁকে ঘিরে প্রচুর মানুষ। একেবারে অন্য মুডেই এসবের মাঝে সকলের সঙ্গে কথা বলেন তিনি। প্রচুর বাচ্চাদের উপস্থিতি দেখে, তাদের জন্য চকলেট কিনে আনারও নির্দেশ দেন মুখ্যমন্ত্রী। গ্রামে কোনও দোকান না থাকায় দূরে বাজার থেকে প্রচুর চকলেট কিনে আনার পর তাদের সকলের হাতে চকলেট নিজের হাতে বিলি করার পরই গ্রাম ছাড়েন তিনি।
view comments
বাংলা খবর/ খবর/দক্ষিণবঙ্গ/
‘দিদিকে বলো’ তে ফোন, মুখ্যমন্ত্রী নিজে চলে এলেন মৎসজীবীদের বাড়িতে
Next Article
advertisement
'কেন Gen Z তাঁর কথা শুনবে...?' বিহারের যুবসমাজের উপর রাহুলের প্রভাব, নস্যাৎ করলেন প্রশান্ত কিশোর
'কেন Gen Z তাঁর কথা শুনবে...?' বিহারের যুবসমাজের উপর রাহুলের প্রভাব নস্যাৎ করলেন পিকে
  • 'যখন বিহারের মানুষই রাহুল গান্ধির কথা শুনছেন না, তখন Gen Z -রা কেন তার কথা শুনবেন?' বিহার নির্বাচনী আবহে রবিবার লোকসভার বিরোধী দলনেতা রাহুল গান্ধিকে তীব্র আক্রমণ করলেন প্রশান্ত কিশোর

VIEW MORE
advertisement
advertisement