Mamata Banerjee Deucha Pachami: যেমন কথা, তেমন কাজ! মুখ্যমন্ত্রীর স্বপ্নের প্রকল্প কয়লা খনিতে শুরু বিপুল কর্মসংস্থান! আমজনতার মুখে হাসি

Last Updated:

Mamata Banerjee Deucha Pachami: ডেউচা পাঁচামি প্রকল্প ঘিরে নতুন কর্মসংস্থানের দিশা! আমজনতার মুখে হাসি। জানুন

+
প্রতিকী

প্রতিকী চিত্র 

বীরভূম: রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের স্বপ্নের প্রকল্প ডেউচা-পাঁচামি কয়লা খনি। মুখ্যমন্ত্রী বলেছিলেন, এই কয়লা খনি হলে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ ভাবে লক্ষ লক্ষ মানুষের কর্মসংস্থান হবে। প্রত্যক্ষ তো ইতিমধ্যেই হয়েছে। কিন্তু পরোক্ষভাবে কর্মসংস্থান হওয়ার ছবিও এবার ধরা পড়ল।
চাঁদা মৌজায় প্রথম পর্যায়ের খনন স্থলে বসেছে বেশ কিছু দোকানপাট। মূলত এই কয়লা খনির খননের কাজ শুরু হবার পরেই বাঁশ ও ত্রিপল দিয়ে অস্থায়ী ভাবে করা হয়েছে দোকানগুলি। যেখানে বিক্রি হচ্ছে চা, বিস্কুট, চপ, মুড়ি, ঘুগনি বেগুনির মতো খাবার।
দোকানের মালিকের দাবি, ‘এখানে শয়ে শয়ে মানুষ আসছেন, দলে দলে সংবাদকর্মীদের সঙ্গে দিবারাত্রি থাকছেন প্রচুর পুলিশ কর্মী। তারা এসে খাচ্ছেন আমাদের দোকানগুলিতে। এমনকী কিছু কিছু সময় এতটাই ভিড় থাকছে যে, ক্রেতাদের খাবার দিতে কার্যত হিমশিম খেয়ে যেতে হচ্ছে। এছাড়াও ২৪ ঘণ্টাই খোলা রাখতে হচ্ছে দোকান। সারাদিনে আয় ও হচ্ছে প্রায় চার থেকে পাঁচ হাজার টাকা। তাতে সংসারও চলছে বেশ ভালই।’ স্বাভাবিক ভাবেই মুখ্যমন্ত্রীর দেওয়া প্রতিশ্রুতি মতো প্রত্যক্ষ কর্মসংস্থানের পর এবার পরোক্ষ কর্মসংস্থানও দেখা গেল কয়লা খনি প্রকল্প এলাকায়।
advertisement
advertisement
আরও পড়ুন: টানা ৩ দিন বৃষ্টি বাংলার ৪ জেলায়, কলকাতা-সহ দক্ষিণবঙ্গে হাসফাঁস গরম শুরু কবে? আবহাওয়ার খবর
সরকার নির্ধারিত সেই জমিতে একদিকে খনন যেমন চলছে। অন্যদিকে, আদিবাসীদের সম্মান জানাতে ওই এলাকায় থাকা ৯৮০টি মহুল, অর্জুন গাছের প্রতিস্থাপন চলছে। সঙ্গে খনন দেখতে রোজই ভিড় জমছে। ফাঁকা মাঠে তাঁদের পানীয় জল থেকে খাবার যোগান দিতে প্রতিদিন বাড়ছে অস্থায়ী খাবারের দোকান। দু’টি গাছের মাঝে দড়ি বেঁধে নীচে বাড়ি থেকে আনা কাঠের তক্তপোষেই পসরা ঘুগনি, চা, ডিম সিদ্ধ আরও অনেক কিছু। কেউ আবার রাস্তার ধারে নতুন ত্রিপল, বাঁশের বাতা দিয়ে বেঞ্চ বানিয়ে সেখানেই তৈরি করেছেন ছোট দোকান।
advertisement
আরও পড়ুন: দিদাকে খুন করে শুধু পিস পিস করাই নয়, ট্রলিব্যাগকাণ্ডের শিকড় শিলিগুড়িতে! নাতনি ফাল্গুনী যা করে এসেছে সেখানে অবিশ্বাস্য
এদিকে মেশিন দিয়ে গাছ প্রতিস্থাপন করা হলেও সেখানে কোদাল, শাবল দিয়ে গাছের শিকড় কাটা থেকে ওষুধ দেওয়ার কাজে ২৬ জন শ্রমিককে কাজে লাগিয়েছে এজেন্সি। পাশের কাপাসডাঙ্গা গ্রাম থেকে একাদশ শ্রেণির ছাত্র শুভজিৎ বায়েন দুটি অর্জুন গাছের ফাঁকে খাবার দোকান দিয়েছে। সকালে মা দু’হাঁড়িতে ঘুগনি আর আলুর দম করে দেয়। সন্ধে হতে হতে শেষ। তাদের জমি আছে প্রস্তাবিত খনি এলাকায়। চাকরি যতদিনে হবে হোক। এখন স্কুল ছুটি। তার ফাঁকে এই খাবার দোকান থেকেই তার আয় শুরু হয়ে গিয়েছে। সব মিলিয়ে কয়লা খনির প্রকল্পের প্রথম পর্যায়ে কাজ শুরু হতে খুশির হাওয়া আদিবাসী গ্রামে।
advertisement
সৌভিক রায়
বাংলা খবর/ খবর/দক্ষিণবঙ্গ/
Mamata Banerjee Deucha Pachami: যেমন কথা, তেমন কাজ! মুখ্যমন্ত্রীর স্বপ্নের প্রকল্প কয়লা খনিতে শুরু বিপুল কর্মসংস্থান! আমজনতার মুখে হাসি
Next Article
advertisement
পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয় ক্লাব এর সদস্যর এক আত্মীয়র! তারপরেই, এই এলাকার পুজোর থিম দেখলে অবাক হবেন!
পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয় ক্লাব এর সদস্যর এক আত্মীয়র! অন্যরকম থিম এই এলাকায়
VIEW MORE
advertisement
advertisement