Ganga Erosion: গঙ্গার তাণ্ডবে দিন কাটছে খোলা আকাশের নীচে! সামশেরগঞ্জের দিকে মুখ তুলে চাইছে না প্রশাসন, কীসের উপেক্ষা? উঠছে প্রশ্ন

Last Updated:

ভাঙনের ভয়ে ভিটেমাটি ছেড়ে স্থানীয় লোকজনকে আশ্রয় নিতে হয়েছে খোলা আকাশের নীচে। কেউ আবার আশ্রয় নিয়েছেন স্কুলে।

+
সামশেরগঞ্জে

সামশেরগঞ্জে গঙ্গা ভাঙনের জের

সামশেরগঞ্জ, মুর্শিদাবাদ, তন্ময় মন্ডলঃ বিগত তিন বছর ধরে মুর্শিদাবাদ জেলার সামশেরগঞ্জে ক্রমাগত ভাঙন চললেও হয়নি স্থায়ী সমস্যা সমাধান। নতুন ভাবে সামশেরগঞ্জের উত্তর চাচন্ড এলাকায় ভাঙনের আতঙ্ক ছড়িয়েছে। ইতিমধ্যেই ভাঙনের ভয়ে ভিটেমাটি ছেড়ে স্থানীয় লোকজনকে আশ্রয় নিতে হয়েছে খোলা আকাশের নীচে। ভাঙনের জেরে কেউ আবার আশ্রয় নিয়েছেন স্কুলে। ভাঙন আতঙ্কে বন্ধ হয়ে গিয়েছে খাওয়া-দাওয়া। অথচ মেলেনি কোনরকম সরকারের সাহায্য। শেষ সম্বল টুকু বাঁচানোর আপ্রাণ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন তাঁরা। ফলে এখন খোলা আকাশের নীচে দিন কাটাচ্ছেন ভাঙন কবলিত এলাকার মানুষেরা।
আরও পড়ুনঃ গভীর রাতে ভয়াবহ গঙ্গা ভাঙন, ঘুমের মধ্যেই সব শেষ! নদী গর্ভে তলিয়ে গেল পরপর বাড়ি
বর্তমানে গঙ্গার জলস্তর ধীরে ধীরে বৃদ্ধি হচ্ছে। আর তাতেই হচ্ছে আতঙ্ক। কারণ, গঙ্গার জলস্তর বৃদ্ধি ও কমতেই ভাঙন দেখা যায় এখানে। স্থানীয়দের অভিযোগ, ভাঙন এলাকায় বালির বস্তা দিয়ে কাজ করা হলেও এই কাজ অতি নিম্নমানের। পাথর দিয়ে গঙ্গার পাড় বাঁধানো হলেই হবে স্থায়ী সমস্যার সমাধান। কিন্তু বারংবার বলার পরেও পাথর দিয়ে ভাঙন এলাকায় পাড় বাঁধানোর কাজ শুরু হয়নি। আর এতেই প্রতিবছর ভাঙনের শিকার হতে হয় সামশেরগঞ্জের বিস্তীর্ণ এলাকার মানুষদের।
advertisement
আরও পড়ুনঃ শিক্ষার পথে বাধা কচুরিপানা! অনির্দিষ্টকালের জন্যে বন্ধ ‘এই’ স্কুলের পরীক্ষা, বিডিওর দারস্থ প্রধান শিক্ষক
বালির বস্তা দিয়ে ভাঙন রোধ করার চেষ্টা করা হলেও বর্ষায় গঙ্গার জল বাড়তেই শুরু হয় নতুন ভাবে ভাঙন আর এতেই সর্বস্ব হারিয়ে যত্রতত্র আশ্রয় নিতে হচ্ছে ভাঙন এলাকার মানুষদের। প্রশাসনিক কর্মকর্তারা ভাঙন এলাকা পরিদর্শনে এলেও শুধুমাত্র ত্রিপল, চাল আর ডাল ছাড়া কিছুই মেলেনি। মেলেনি স্থায়ী সমস্যা সমাধানের আশ্বাস। মেলেনি বসবাসের জন্য সমাধানের সূত্র। এক প্রকার দিশেহারা হয়ে পড়েছেন ভাঙনে সর্বস্ব হারানো মানুষজন। ফলে এখন খোলা আকাশের নীচই তাঁদের ভরসা। অস্থায়ী ছাউনি করেই দিন কাটাচ্ছেন ভাঙন কবলিতরা।
advertisement
advertisement
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
রাজ্য সরকারের উদ্যোগে একশো কোটি টাকা বরাদ্দ করে ভাঙন রোধের কাজ করা হলেও সেই কাজ ঠিক মতো না হওয়ার জেরেই লাগাতার ভাঙনের গ্রাসে সামশেরগঞ্জ থেকে সুতি, ফরাক্কা সর্বত্রই। কবে মিলবে সমাধান? উঠছে প্রশ্ন।
বাংলা খবর/ খবর/দক্ষিণবঙ্গ/
Ganga Erosion: গঙ্গার তাণ্ডবে দিন কাটছে খোলা আকাশের নীচে! সামশেরগঞ্জের দিকে মুখ তুলে চাইছে না প্রশাসন, কীসের উপেক্ষা? উঠছে প্রশ্ন
Next Article
advertisement
পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয় ক্লাব এর সদস্যর এক আত্মীয়র! তারপরেই, এই এলাকার পুজোর থিম দেখলে অবাক হবেন!
পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয় ক্লাব এর সদস্যর এক আত্মীয়র! অন্যরকম থিম এই এলাকায়
VIEW MORE
advertisement
advertisement