দিঘা মোহনায় উঠে এলো ১৫ টন ইলিশ, এবার নাগালের মধ্যে দাম

Last Updated:

মরশুমের শুরুতে দিঘায় ইলিশের দেখা না পাওয়া গেলেও অনুকুল পরিবেশের কারনে এই প্রথম দিঘা মোহনায় দেখা দিল ইলিশ। বৃহস্পতিবার প্রায় ১৫ টন ইলিশ উঠে এল দিঘা মোহনায়।

#দিঘা: মরশুমের শুরুতে দিঘায় ইলিশের দেখা না পাওয়া গেলেও অনুকুল পরিবেশের কারনে এই প্রথম দিঘা মোহনায় দেখা দিল ইলিশ। বৃহস্পতিবার প্রায় ১৫ টন ইলিশ উঠে এল দিঘা মোহনায়।
আবহাওয়া অনুকূল ও ইলশে গুঁড়ি বৃষ্টি নামতেই দেখা মিলল ইলিশের। সমুদ্রে আরও যে সমস্ত ট্রলার লঞ্চগুলো রয়েছে তারাও বেশ অনেকটা ইলিশ পেয়েছে বলে জানা গিয়েছে ৷ তাঁরাও ইলিশ নিয়ে পাড়ি দিতে শুরু করেছে দিঘা মোহনার দিকে। খুব শীঘ্রই দিঘার ইলিশ পৌঁছে যাবে কলকাতাসহ বাংলার সমস্ত বাজারে। দামেও অনেকটা সস্তা হয়েছে এই ইলিশ । ৪০০ থেকে ৫০০গ্রাম ওজনের ইলিশ সাড়ে ৩০০ থেকে সাড়ে ৪০০ টাকা মধ্যে আর ৫০০ থেকে ৭০০ গ্রাম ওজনের ইলিশ দাম ৬০০থেকে সাড়ে ৬০০ টাকা দরে বিকোচ্ছে দিঘা মোহনায়।
advertisement
advertisement
আবহাওয়া প্রতিকূল হওয়ায় হাসি ফুটলো লঞ্চ ব্যবসায়ী, মৎস্যজীবী এবং মৎস্য ব্যবসায়ীদের। কারণ ৪৫ দিন সমুদ্রে মাছ ধরা বন্ধ থাকার পর প্রথমবার সমুদ্রে মাছ ধরতে গিয়ে বেশ লোকসান করছিলেন লঞ্চ ও ট্রলার ব্যবসায়ীরা। মরসুমে প্রথম ইলিশের দেখা মেলায় তাই স্বাভাবিকভাবেই খুশির জোয়ার দিঘা মোহনার মৎস্যজীবী থেকে বিক্রেতাদের মধ্যে।
advertisement
সরিষে ইলিশ, ইলিশ ভাপা, ইলিশের পাতুরি, ইলিশ ভাজার কথা শুনলেই জিভে জল চলে আসে বাঙালির। কিন্তু মৎস্যজীবীদের জালে ইলিশ না আসায় বর্ষা নামলেও বাজারে ইলিশের দাম ছিল আকাশ ছোঁয়া। তাই ইচ্ছে থাকলেও ইচ্ছেপূরণ করতে পারতেন না অনেকেই। এবার সেই ইচ্ছেপূরণ হতে চলেছে বলে জানালেন দিঘা মোহনা মৎস্য ব্যবসায়ীরা ৷
রিপোর্ট- সুজিত ভোমিক
view comments
বাংলা খবর/ খবর/দক্ষিণবঙ্গ/
দিঘা মোহনায় উঠে এলো ১৫ টন ইলিশ, এবার নাগালের মধ্যে দাম
Next Article
advertisement
Maharashtra Doctor Death Update: কী চলত সরকারি হাসপাতালে, কেন নিজেকে শেষ করে দিলেন মহারাষ্ট্রের তরুণী চিকিৎসক? বিরাট কেলেঙ্কারি ফাঁস
কী চলত সরকারি হাসপাতালে,কেন নিজেকে শেষ করলেন মহারাষ্ট্রের তরুণী চিকিৎসক? কেলেঙ্কারি ফাঁস
  • মহারাষ্ট্রে তরুণী চিকিৎসকের আত্মহত্যার ঘটনায় এবার চাঞ্চল্যকর অভিযোগ তুলল নির্যাতিতার পরিবার৷ মৃতার এক সম্পর্কিত ভাইয়ের অভিযোগ, ওই চিকিৎসককে ময়নাতদন্তের ভুয়ো রিপোর্ট তৈরি করতে বাধ্য করা হত৷

VIEW MORE
advertisement
advertisement