East Medinipur News: ফুলের সান্ধ্য বাজার চালু, আশার আলো দেখছেন চাষিরা

Last Updated:

পাঁশকুড়ার অন্তর্গত ১৬ নম্বর জাতীয় সড়কের পাশেই নারান্দা এলাকায় প্রায় এক হেক্টর জমির উপর রয়েছে উদ্যানপালন বিভাগের ফুলের বাজার। মূলত এই ফুলের বাজার রাত্রিকালীন

+
সরকারি

সরকারি ফুলের বাজার 

পূর্ব মেদিনীপুর: জেলার ২৫ টি ব্লকের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ফুল চাষ হয় কোলাঘাট ও পাঁশকুড়ায়। এখানকর চাষিদের অন্যতম অর্থকারী ফসল হল বিভিন্ন ধরনের মরশুমী ফুলের চাষ। এই দুটি ব্লকে তাই সারা বছর ধরেই ফুল চাষ হয়। ফুল চাষের পর তা বাজারে নিয়ে যান চাষিরা। হাওড়ার মল্লিক বাজারের পর কোলাঘাটের ফুলের বাজারের নাম আছে। তবে ফুল চাষিদের জন্য কাছাকাছি আর কোনও বাজার নেই। তাই চাষিদের সুবিধার্থে উদ্যান পালন বিভাগের ফুল বাজারকে কাজে লাগাতে উদ্যোগী হয়েছে জেলা প্রশাসন।
পূর্ব মেদিনীপুর জেলার পাঁশকুড়ার অন্তর্গত ১৬ নম্বর জাতীয় সড়কের পাশেই নারান্দা এলাকায় প্রায় এক হেক্টর জমির উপর রয়েছে উদ্যানপালন বিভাগের ফুলের বাজার। মূলত এই ফুলের বাজার রাত্রিকালীন। কিন্তু র বাজারটি দীর্ঘদিন বন্ধ অবস্থায় ছিল। চাষিদের সুবিধার্থে আবার এই ফুলের বাজার খুলে দেওয়া হয়েছে। এই বাজারের পরিকাঠামোগত মানোন্নয়নে নজর‌ও দিয়েছে প্রশাসন।
advertisement
advertisement
ভৌগলিক অবস্থানগত কারণে এই ফুলের বাজার শুধুমাত্র কোলাঘাট বা পাঁশকুড়ার ফুল চাষি নয়, পাশের জেলা পশ্চিম মেদিনীপুর, হাওড়ার ফুল চাষিদের জন্য‌ও অত্যন্ত লাভজনক হতে পারে। এই ফুলের বাজার রাতে বসায় চাষিদের ক্ষেত্রে অনেকটাই সুবিধা হয়েছে। বিকেলে ফুল তোলার পর চাষিদের ভোরের বাজারের জন্য আর অপেক্ষা করতে হয় না। এই ফুলের বাজার নতুনভাবে চালু হলেও এর পরিকাঠামোগত উন্নয়ন নিয়ে চাষি ও ফুল বিক্রেতাদের মধ্যে অভিযোগ আছে।
advertisement
ফুল চাষি ও বিক্রেতারা জানান, এই ফুলের বাজারে যাতায়াতের জন্য রাস্তা এখনও ঠিকঠাক গড়ে ওঠেনি। ফলে একদিকে যেমন ফুল চাষিরা ফুল বিক্রি করতে আসার সময় সমস্যায় পড়ছেন অন্যদিকে ফুল ব্যবসায়ীরা ফুল কেনার পর গাড়ি করে ফুল অন্যত্র নিয়ে যেতেও সমস্যায় পড়ছে। বাজারের কোল্ডস্টোরেজ নষ্ট হয়ে গেছে। এমনকি এখানে রাতে জেনারেটার নেই। সব মিলিয়ে এই ফুলের বাজারের পরিকাঠামো নিয়ে ক্ষোভ রয়েছে ফুল চাষি ও ফুল ব্যবসায়ীদের মধ্যে। এই প্রসঙ্গে তমলুকের মহকুমাশাসক জানান, ফুল চাষি ও ব্যবসায়ীদের সুবিধার্থে পাঁশকুড়ার ওই ফুলের বাজারের পরিকাঠামো উন্নয়নে নজর দেওয়া হয়েছে। হিমঘর সারানোর পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে। ওই ফুলের বাজার যাতে আরও বেশি করে ফুল চাষি ও ফুল ব্যবসায়ীরা ব্যবহার করতে পারেন সেদিকে নজর দেওয়া হচ্ছে।
advertisement
আরও খবর পড়তে ফলো করুন
প্রসঙ্গত পূর্ব মেদিনীপুর জেলায় ফুল চাষকে ঘিরে প্রায় ৫০ কোটি টাকার একটি প্রজেক্ট গড়ে তোলার কাজ শুরু হতে চলেছে। যা আগামী দিনে জেলার ফুল চাষকে অনেকটাই এগিয়ে নিয়ে যাবে। এই প্রকল্প সম্পূর্ণ হলে ফুল চাষিরাও অনেক সমস্যার হাত থেকে মুক্তি পাবেন বলে আশা করছেন।
advertisement
সৈকত শী
view comments
বাংলা খবর/ খবর/দক্ষিণবঙ্গ/
East Medinipur News: ফুলের সান্ধ্য বাজার চালু, আশার আলো দেখছেন চাষিরা
Next Article
advertisement
SIR Update: কবে বাড়িতে আসবেন বিএলও, কীভাবে জানবেন ভোটার? বাড়িতে না থাকলে কি SIR-এ নাম কাটা যাবে? জবাব দিল কমিশ
কবে বাড়িতে আসবেন বিএলও, কীভাবে জানবেন ভোটার? বাড়িতে না থাকলে কি নাম কাটা যাবে? জেনে নিন
  • এসআইআর নিয়ে আশ্বস্ত করল নির্বাচন কমিশন৷

  • কবে বাড়িতে আসবেন বিএলও?

  • নাম কাটা যাওয়ার ভয় দূর করলেন রাজ্যের সিইও৷

VIEW MORE
advertisement
advertisement