বৃষ্টির অভাবে শুকিয়ে গিয়েছে চাষের জমি, আশঙ্কায় পুরুলিয়ার কৃষকরা

Last Updated:

খাতায় কলমে বর্ষা এসে গেলেও, বৃষ্টির দেখা নেই পুরুলিয়া জেলাতেও। শুকনো ফুটিফাটা চাষের জমি। রুক্ষ পুরুলিয়ায় সেচের ব্যবস্থা নেই বললেই চলে।

#পুরুলিয়া: খাতায় কলমে বর্ষা এসে গেলেও, বৃষ্টির দেখা নেই পুরুলিয়া জেলাতেও। শুকনো ফুটিফাটা চাষের জমি। রুক্ষ পুরুলিয়ায় সেচের ব্যবস্থা নেই বললেই চলে। চাষের জন্য বৃষ্টির অপেক্ষায় থাকেন কৃষকরা। এ বছর  আষাঢ়েও বৃষ্টির দেখা না মেলায় কৃষকদের কপালে চিন্তার ভাঁজ।
পুরুলিয়া জেলায় চাষ বলতে শুধু ধান হয়। তাও আবার বছরে একবার। এই জেলায় নদনদী কম। সেচের ব্যবস্থাও তেমন নেই। তাই জেলার কৃষকদের বৃষ্টির ওপরই ভরসা করতে হয়। এ বছর বাংলায় বর্ষা এসে গেলেও, মৌসুমি বায়ু দুর্বল থাকায় বৃষ্টি হচ্ছে না। এদিকে পুরুলিয়ায় এটাই চাষের মরশুম। বৃষ্টি না হওয়ায় বীজ তলার কাজে হাত দিতে পারেননি কৃষকরা। ধানের চারা জমিতেই মরতে বসেছে। এভাবে চলতে থাকলে বড়সড় ক্ষতির মুখে পড়বেন কৃষকরা।
advertisement
 আকাশের দিকে তাকিয়ে কৃষকরা। যদিও জেলার উপ কৃষি আধিকারিক জানিয়েছেন দিন পনেরোর মধ্যে বৃষ্টি শুরু হয়ে গেলে সমস্যা হওয়ার কথা নয়। কৃষি আধিকারিকের কথায় আশায় বুক বাঁধছেন কৃষকরা।
advertisement
view comments
বাংলা খবর/ খবর/দক্ষিণবঙ্গ/
বৃষ্টির অভাবে শুকিয়ে গিয়েছে চাষের জমি, আশঙ্কায় পুরুলিয়ার কৃষকরা
Next Article
advertisement
Rhino rescue: বিপর্যয়ের সময় ভেসে গিয়েছিল তারা, অবশেষে ঘরে ফিরল ১০ গন্ডার! সফল 'অপারেশন রাইনো'
বিপর্যয়ের সময় ভেসে গিয়েছিল তারা, অবশেষে ঘরে ফিরল ১০ গন্ডার! সফল 'অপারেশন রাইনো'
  • ১৩ দিনের অপারেশন রাইনোতে ১০টি গন্ডার উদ্ধার করেছেন বনকর্মীরা

  • বিপর্যয়ের সময় জলদাপাড়া থেকে ভেসে গিয়েছিল বেশ কয়েকটি গন্ডার

  • অক্লান্ত পরিশ্রমের পর বনকর্মীরা গন্ডারগুলোকে জঙ্গলে ফেরাতে সক্ষম হন

VIEW MORE
advertisement
advertisement