Bengali Fair: ব‌ই, খাদ্য নয় 'প্রাণের মেলা'! স্টলের নাম শুনলে অবাক হবেন

Last Updated:

চিরাচরিত খাদ্য মেলা বা বই মেলা নয়, এই শীতকালে এবার জেলায় বসেছে 'প্রাণের মেলা'-এর আসর

+
স্কুল

স্কুল প্রাঙ্গণে 'প্রাণের মেলা'

বীরভূম: এই বছরের মত শীত প্রায় শেষ লগ্নে এসে উপস্থিত। ডিসেম্বর মাসের শেষ পর্যন্ত সেভাবে শীত অনুভব করতে পারেনি বীরভূমবাসী। তবে নতুন বছরে প্রথম থেকেই জাঁকিয়ে শীত পড়ে জেলাজুড়ে। শীতের পারদ নেমেছে ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচে। সবমিলিয়ে এবার রেকর্ড ঠান্ডা পড়েছিল বীরভূমে। আর শীতকাল মানেই বিভিন্ন ধরনের সবজি এবং সেই সবজি থেকে তৈরি বিভিন্ন রকমারি খাবার। শীতের রকমারি খাবার নিয়ে রসনা প্রিয় বাঙালির জন্য এই সময় হরেক মেলার আয়োজন তো আছেই।
তবে চিরাচরিত খাদ্য মেলা বা বই মেলা নয়, এই শীতকালে এবার জেলায় বসেছে ‘প্রাণের মেলা’-এর আসর। শীতকাল মানেই মাথায় আসে খাদ্য মেলা। এর সঙ্গে ফুলের মেলা, সঙ্গে হস্তশিল্প মেলা। এবার মেলার আনন্দ উপভোগ করতে স্কুলের প্রাঙ্গনে আয়োজিত হল পড়ুয়াদের প্রাণের মেলা। মোমো, কফি, ঘুগনি, চা থেকে শুরু করে বই-খাতা, পড়ুয়াদের হাতের তৈরি জিনিসপত্র নিয়ে পসরা বসল সিউড়ির কড়িধ্যা যদুরায় মেমোরিয়াল অ্যান্ড পাবলিক ইনস্টিটিউশনে।
advertisement
advertisement
এই প্রাণীর মেলা জুড়ে পসরা সাজাল পড়ুয়ারাই। প্রথমবার এই স্কুল প্রাঙ্গনে মেলার আয়োজন করা হয়। সকাল ১১ টা থেকে বিকেল ৪ টে পর্যন্ত চলে মেলা। এই মেলায় অংশগ্রহণ করে বিশেষভাবে সক্ষম পড়ুয়ারা। বীরভূমের বিভিন্ন নদ-নদীর নামানুসারে বিভিন্ন খাবারের স্টলের নামকরণ করা হয়। স্কুলের শিক্ষকরা জানান, স্কুলছুটের সংখ্যা কমাতেএই অভিনব উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। মেলা থেকে উপার্জিত অর্থ স্কুলের উন্নয়ন তহবিলে জমা থাকবে বলেও জানান স্কুল কর্তৃপক্ষ।
advertisement
আরও খবর পড়তে ফলো করুন
বইখাতার পাশাপাশি এই মেলায় বিজ্ঞানের মডেল, পুষ্প প্রদর্শনী, মাশরুম চাষের পদ্ধতি, ভেষজ উদ্ভিদের সমাহার ইত্যাদির আয়োজন করা হয়। গ্রামের মানুষ থেকে শুরু করে ছাত্র-ছাত্রী এবং তার সাথে অভিভাবক এবং অভিভাবকদের আত্মীয়স্বজনের ভিড় উপচে পড়ে। সবমিলিয়ে প্রথম বছরই প্রাণের মেলা জমে ওঠে।
advertisement
সৌভিক রায়
view comments
বাংলা খবর/ খবর/দক্ষিণবঙ্গ/
Bengali Fair: ব‌ই, খাদ্য নয় 'প্রাণের মেলা'! স্টলের নাম শুনলে অবাক হবেন
Next Article
advertisement
দুর্গাপুর স্টেশনে গেলে আর ফিরতে ইচ্ছে হবে না! ২৪ ঘণ্টা মিলবে পানীয় জল আর অফুরন্ত খাবার
দুর্গাপুর স্টেশনে গেলে আর ফিরতে ইচ্ছে হবে না! ২৪ ঘণ্টা মিলবে পানীয় জল আর অফুরন্ত খাবার
  • দুর্গাপুর স্টেশনে ২৪ ঘণ্টা ভেন্ডিং মেশিনে স্বাস্থ্যকর খাবার ও পানীয় পাওয়া যাবে

  • UPI-দিয়ে সহজেই পেমেন্ট করা যাবে

  • দুর্গাপুর স্টেশন স্মার্ট, পরিষ্কার এবং যাত্রী-সহযোগী স্টেশন হয়ে উঠছে

VIEW MORE
advertisement
advertisement