Bankura News: অষ্টমীর দিন হাতে ফেটেছিল আতসবাজি! তারপরেই কীভাবে বদলে গেল জীবন?

Last Updated:

অষ্টমীর দিন হাতে ফেটেছিল বাজি! তারপরই বদলে যায় বালক শুভম এর জীবন।

+
অষ্টমীর

অষ্টমীর দিন হাতে ফেটেছিল আতসবাজি! তারপরেই কীভাবে বদলে গেল জীবন?

বাঁকুড়া: প্রতিদিন সন্ধ্যায় যখন অন্যান্য বাচ্চারা টিউশন পড়তে যায় তখন এই ছেলেটি দুর্গা মন্দিরে বাজায় ঢাক এবং খোল করতাল। সত্যিই এই দৃশ্য বিরল। বাঁকুড়া মিশন বয়েসের ছাত্র শুভম দাস মোদক, পড়াশোনার পাশাপাশি করে থাকেন আধ্যাত্মিক সঙ্গীত চর্চা।
মূলত তবলা, ঢাক এবং খোল করতাল বাজায় এই বালক। ভয়ঙ্কর দুর্ঘটনার কবলে শুভমের একটি হাত ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে যায়। বন্ধ হয়ে যায় শখের বাদ্যযন্ত্র বাজানো। মানসিক ভাবে ভেঙে পড়েন শুভম এবং তার মা মিতালী দাস মোদক। ২০২২ সালের দুর্গাপুজোর অষ্টমীর দিন আতশবাজি ফেটে যায় শুভমের হাতে। তারপর থেকেই শুরু হয় সংগ্রাম।
advertisement
advertisement
শুভম দাস মোদকের মা মিতালী দাস মোদক জানান, “আমার ছেলে আগে থেকেই ঢাক বাজাত। ২০২২ সালে অষ্টমীর দিন ঘটনাটা ঘটে যাওয়ার পর আমরা কেউ ভাবিনি যে আমার ছেলে ফের স্বাভাবিক জীবনে ফিরতেপারবে। মায়ের ইচ্ছাতেই এটা সম্ভব হয়েছে। শুভম মায়েরই ছেলে।”
advertisement
প্রতিদিন সন্ধ্যা ছ’টায় বাঁকুড়া শহরের রামপুর দুর্গা মন্দিরে দেখতে পাবেন শুভম দাস মোদককে মা দুর্গার আরতিতে ঢাক বাজাতে। এক দিন দু’দিন নয়, এই অভ্যাস প্রতিদিনের। শুভম জানায়, “মন্দিরের কাজ করতে আমার ভালো লাগে সেই কারণেই করি। শুধু ঢাক বাজাই সেটাই নয়, পুজোর জোগাড় থেকে বাসন পরিষ্কার করা সব।”
নীলাঞ্জন ব্যানার্জী
বাংলা খবর/ খবর/দক্ষিণবঙ্গ/
Bankura News: অষ্টমীর দিন হাতে ফেটেছিল আতসবাজি! তারপরেই কীভাবে বদলে গেল জীবন?
Next Article
advertisement
পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয় ক্লাব এর সদস্যর এক আত্মীয়র! তারপরেই, এই এলাকার পুজোর থিম দেখলে অবাক হবেন!
পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয় ক্লাব এর সদস্যর এক আত্মীয়র! অন্যরকম থিম এই এলাকায়
VIEW MORE
advertisement
advertisement