Purulia News: একসময়ের 'গরিবের' খাবার মিলেটের দাম আজ আকাশ ছোঁয়া! কৃষকদের আয় বাড়াতে তাতেই নজর

Last Updated:

মিলেট উৎপাদন বাড়াতে কৃষকদের নিয়ে কর্মশালার আয়োজন পুরুলিয়ায়

+
title=

পুরুলিয়া: মিলেট একসময় গরিবের খাবার ছিল। কিন্তু তারই এখন আকাশ ছোঁয়া দাম। কারণ একসময় চাহিদা কমে যাওয়ায় মিলেট উৎপাদন অনেকটা কমে গিয়েছিল। কিন্তু আজকাল চিকিৎসকরা বলছেন, চাল-গমের থেকে মিলেটের আটার রুটি খেলে শরীরের উপকার হবে। তাই মধ্যবিত্তের মধ্যে মিলেটের চাহিদা বাড়ছে। কিন্তু চাহিদা বাড়লেও সেই অনুপাতে এখনও দেশে মিলেটের যোগান বাড়েনি। ফলে একসময়ের গরিবের খাবারে এখন মধ্যবিত্ত হাত ছোঁয়াতে ভয় পায়। মিলেটের এই চড়া দামের দিকে লক্ষ্য রেখেই পুরুলিয়ায় উৎপাদন বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে কৃষি দফতর। এতে স্থানীয় কৃষকদের আয় বাড়বে।
মিলেটের বেশি দামের পাশাপাশি আরেক সুবিধা হল অতি অল্প খরচে এর চাষ করা যায়। ফলে বেশি লাভ হয় কৃষকের। এইসব দিকে লক্ষ্য রেখেই ২০২৩ সালকে আন্তর্জাতিক মিলেট বর্ষ হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে। উৎপাদন বাড়াতে কৃষি দফতর, পশ্চিমবঙ্গ সরকার ও সুইচ ওয়ান ফাউন্ডেশনের যৌথ উদ্যোগে গোটা রাজ্যজুড়েই মিলেট উৎপাদনের জন্য প্রচার চালানো হচ্ছে। ‌পুরুলিয়াতেও মিলেট চাষে জোর দেওয়া হচ্ছে।
advertisement
advertisement
কৃষকদের মিলেট চাষে উৎসাহী করতে ‌ কৃষি দফতরের পক্ষ থেকে কর্মশালার আয়োজন করা হয়। সেখানে মিলেট চাষের কলাকৌশল শেখান বিশেষজ্ঞরা। এই বিষয়ে জেলা কৃষি আধিকারিক আদিত্য দুয়ারী বলেন, পুরুলিয়া জেলাতে প্রায় ৫৫০ হেক্টর জমিতে এই বছর মিলেট চাষের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। অনেক জায়গায় চাষের কাজ শুরু হয়ে গিয়েছে। খুব অল্প জলে চাষ হওয়ার কারণে এখানে মিলেটের চাষ ভাল হবে।
advertisement
শমিষ্ঠা ব্যানার্জি
view comments
বাংলা খবর/ খবর/পুরুলিয়া/
Purulia News: একসময়ের 'গরিবের' খাবার মিলেটের দাম আজ আকাশ ছোঁয়া! কৃষকদের আয় বাড়াতে তাতেই নজর
Next Article
advertisement
Maharashtra Doctor Death Update: কী চলত সরকারি হাসপাতালে, কেন নিজেকে শেষ করে দিলেন মহারাষ্ট্রের তরুণী চিকিৎসক? বিরাট কেলেঙ্কারি ফাঁস
কী চলত সরকারি হাসপাতালে,কেন নিজেকে শেষ করলেন মহারাষ্ট্রের তরুণী চিকিৎসক? কেলেঙ্কারি ফাঁস
  • মহারাষ্ট্রে তরুণী চিকিৎসকের আত্মহত্যার ঘটনায় এবার চাঞ্চল্যকর অভিযোগ তুলল নির্যাতিতার পরিবার৷ মৃতার এক সম্পর্কিত ভাইয়ের অভিযোগ, ওই চিকিৎসককে ময়নাতদন্তের ভুয়ো রিপোর্ট তৈরি করতে বাধ্য করা হত৷

VIEW MORE
advertisement
advertisement