Pulmonary Infections: রাতে ঘুমোলেই দম আটকে আসে? খিদে কমে যাচ্ছে? এই অসুখ করেনি তো! সাবধান
- Published by:Piya Banerjee
- hyperlocal
- Reported by:BONOARILAL CHOWDHURY
Last Updated:
Pulmonary Infections: হালকা থেকে ভারি কাশি? রাতে ঘুমোলেই শ্বাসকষ্ট ? তাহলে এখনই সাবধান হতে হবে! জানুন
পূর্ব বর্ধমান: অত্যাধিক যানবাহন থেকে আবর্জনার স্তুপের উৎপাদিত গ্রীন হাউস গ্যাস, ধুলো, ধোঁয়ার প্রকোপে জেরবার সাধারণ মানুষ । বাড়ছে শ্বাসকষ্টজনিত রোগের প্রকোপ। সেইমত বর্ধমান শহরের শিশু , বয়স্ক সহ এই রোগে আংশিক আক্রান্তদের সার্বিক স্বাস্থ্য পরীক্ষা শিবির এবং তাদের ফুসফুসের কার্যক্ষমতা পরীক্ষার জন্য পালমোনারি ফাংশন টেস্ট হয় । এদিন ১১৪ জন মানুষ বর্ধমান ডি.ভি.সি র ঐক্যতান মণিমালা আয়োজিত ও সুইচ অন ফাউন্ডেশনের সহযোগিতায় এই বিশেষ শিবিরে অংশ নেয় ।আয়োজকদের তরফ থেকে রামকৃষ্ণ দত্ত জানান, “আমরা বর্তমান যুগে দেখেছি গাছপালা কাটার ফলে ব্যাপক ভাবে গ্লোবাল ওয়ার্মিং হচ্ছে এবং পরিবেশ দূষণ হচ্ছে । এবং যার কারণে এয়ার পলিউশনের মাত্রা অনেক বেড়ে গেছে । যাতে বাচ্চা ও বয়স্ক দের পলিউশন থেকে ক্ষতি না হয় সেই কারণেই আমাদের এই আয়োজন।”
কিন্তু এবার প্রশ্ন হচ্ছে কি এই পালমোনারি ইনফেকশন ? এবং এই রোগের লক্ষণ কি কি এছাড়াও এই রোগের হাত থেকে নিস্তার পেতে গেলে আমাদের কি কি সাবধানতা অবলম্বন করা দরকার । চলুন তাহলে দেখে নেয়া যাক কি পরামর্শ দিচ্ছেন বর্তমানে টেরিজা মেমোরিয়াল হসপিটালে কর্মরত ডঃ অভিজিৎ বিশ্বাস !
advertisement
advertisement
পালমোনারি ইনফেকশন রোগের লক্ষণ বলতে গেলে কয়েকটা জিনিস নজর রাখতে হবে সেটা হচ্ছে যে , শ্বাসকষ্ট হচ্ছে কিনা, কাশি হচ্ছে কিনা তবে এই কাশি দু রকমের হতে পারে অনেক সময় শুকনো কাশি হতে পারে আবার অনেক ক্ষেত্রে কাশির সাথে কফ উঠতে পারে, অনেক সময় বুকে ব্যথা হতে পারে, অল্পতেই হাঁফ ধরে যাবে , কিছু কিছু ক্ষেত্রে খিদে কমে যাবে ,আবার রাত্রে ঘুমানোর সময় হঠাৎ করেই শ্বাসকষ্ট শুরু হয়ে ঘুমও ভাঙতে পারে। মেনলি এইগুলোই হচ্ছে পালমোনারি ইনফেকশনের লক্ষণ । তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে দুর্ভাগ্যবশত প্রাথমিক অবস্থায় পালমোনারি ইনফেকশন আছে কিনা সেটা বোঝা যায় না । তবে এক্ষেত্রে এইসকল লক্ষন কারও মধ্যে দেখা দিলে অবশ্যই সেই ব্যক্তিকে ডক্টরের কাছে যাওয়া উচিত।
advertisement
পালমোনারি ইনফেকশন থেকে বাঁচতে গেলে সাধারণ অবস্থায় হেলদি থাকতে হবে , ধুলো, বালি এড়িয়ে চলতে হবে । এবং মাস্ক পড়ে থাকতে হবে। তার সঙ্গে অবশ্যই সবসময় সচেতন থাকতে হবে। এছাড়াও ডক্টর অভিজিৎ বিশ্বাসের কথায় প্রত্যেককে নিজের বাড়ীতে একটা করে পালস অক্সিমিটার রাখা দরকার, এতে পালস রেট এবং স্যাচুরেশন দুটোই দেখা যাবে । যদি কারও স্যাচুরেশন কমতে থাকে এবং শ্বাসকষ্ট জনিত কোনো সমস্যা হয় তাহলে তাকে অবশ্যই ডক্টরের কাছে যাওয়া প্রয়োজন।
advertisement
Bonoarilal Chowdhury
view commentsLocation :
Kolkata,West Bengal
First Published :
May 05, 2023 8:44 PM IST
বাংলা খবর/ খবর/পূর্ব বর্ধমান/
Pulmonary Infections: রাতে ঘুমোলেই দম আটকে আসে? খিদে কমে যাচ্ছে? এই অসুখ করেনি তো! সাবধান