Mosquito: একেই ডেঙ্গি-ম্যালেরিয়া থেকে রেহাই নেই, তার উপর গবেষণাগারে তৈরি হচ্ছে কোটি কোটি মশা! কিন্তু কেন...

Last Updated:

Company Planning to Develop Mosquitoes: মশা-ই না কি ছেড়ে দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে তাদের! এই খবর ছড়িয়ে পড়তেই রীতিমতো তোলপাড় নেটদুনিয়া ৷

মশারা নানা রকমের গন্ধ পায়। ঘাম থেকে নির্গত অ্যামোনিয়া, ল্যাকটিক অ্যাসিড, এর গন্ধ পায় এরা। অতিরিক্ত পরিশ্রমে যেন শরীর গরম হয় এবং ল্যাকটিক অ্যাসিড তৈকি হয়। ঘামের গন্ধের উপরেও নির্ভর করে, কাকে মশা বেশি কামড়াবে। যারা ঘামে বেশি তাদের বহু দূর থেকেই সহজে হদিশ পায় মশারা।
মশারা নানা রকমের গন্ধ পায়। ঘাম থেকে নির্গত অ্যামোনিয়া, ল্যাকটিক অ্যাসিড, এর গন্ধ পায় এরা। অতিরিক্ত পরিশ্রমে যেন শরীর গরম হয় এবং ল্যাকটিক অ্যাসিড তৈকি হয়। ঘামের গন্ধের উপরেও নির্ভর করে, কাকে মশা বেশি কামড়াবে। যারা ঘামে বেশি তাদের বহু দূর থেকেই সহজে হদিশ পায় মশারা।
#লন্ডন: একটা ছোট্ট মশাই জীবনহানির কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে। আর ক্ষুদ্র এই রক্তচোষা প্রাণীটির ত্রাসে থরহরিকম্প গোটা বিশ্ব! এমনকী মশা মারতে কামান দাগার কথাও প্রচলিত রয়েছে। আসলে মশাকে (Mosquito) অতি তুচ্ছ মনে করা হলেও বিশ্বে সব থেকে বেশি মানুষের মৃত্যু হয় এই মশার কামড়েই! অথচ বিশ্বের এক দেশের ল্যাবেই না কি তৈরি হচ্ছে কোটি কোটি মশা! আর সেই মশা-ই না কি ছেড়ে দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে তাদের! এই খবর ছড়িয়ে পড়তেই রীতিমতো তোলপাড় নেটদুনিয়া (Viral News)।
শোনা যাচ্ছে, ব্রিটেনের এক সংস্থা এই পরিকল্পনা করেছে। পরিকল্পনা অনুযায়ী, প্রচুর সংখ্যক মশা তৈরি করে তা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়াতে ছেড়ে দেওয়া হবে। কোটি কোটি সংখ্যায় যেসব মশা ছেড়ে দেওয়া হবে, তাদের কিছু বিশেষত্বও থাকবে বলে জানা গিয়েছে। কারণ এই ধরনের মশা বিশেষ ভাবে ল্যাবে বানানো হবে এবং পরে তা পরিবেশে ছেড়ে দেওয়া হবে। পরিবেশে মশার সংখ্যা বৃদ্ধি করাই মূল কাজ হবে ল্যাবে তৈরি এই মশার। তবে কিছুটা আলাদা উপায়ে (Company Planning to Develop Mosquitoes)!
advertisement
advertisement
এবার সবচেয়ে বড় প্রশ্ন হল, মশা ছাড়ার কারণ আসলে কী। জানা গিয়েছে, অক্সিটেক (Oxitec) নামের একটি ব্রিটিশ সংস্থায় কর্মরত জীববিজ্ঞানীরা গবেষণাগারে এক বিশেষ ধরনের পুরুষ মশা তৈরি করছেন। আর এই মশার গায়ে একটি বিশেষ ধরনের প্রোটিন থাকবে, যা শুধুমাত্র পুরুষ মশারই জন্ম দেবে। এবার স্ত্রী মশার পরিবর্তে ওই পুরুষ মশাগুলিকেই ক্যালিফোর্নিয়ার জঙ্গলে ছেড়ে দেওয়া হবে। তাতে পুরুষ মশার সংখ্যা বৃদ্ধি পাবে। আর সবথেকে বড় কথা হল, পুরুষ মশা কোনও রকম রোগ ছড়ায় না।
advertisement
আসলে এডিস ইজিপ্টাইয়ের মতো মশার সংখ্যা কমানোই এই গোটা প্রকল্পটির মূল লক্ষ্য। কারণ এই এডিস ইজিপ্টাই মশার কামড়েই মূলত জিকা, চিকুনগুনিয়া এবং হলুদ জ্বরের মতো ক্ষতিকর রোগ ছড়িয়ে পড়ে। এবার গবেষণাগারে জেনেটিক ভাবে তৈরি মশা জঙ্গলে ছেড়ে দেওয়া হলে এই এডিস ইজিপ্টাই মশার বংশবৃদ্ধি কমবে। আমেরিকার পরিবেশ সংরক্ষণ সংস্থাও এই প্রকল্পে সবুজ সঙ্কেত দিয়েছে। বিজ্ঞানীদের আশা, এই পদ্ধতিতে ক্ষতিকর মশার সংখ্যা অনেকটাই কমানো যাবে। তাতে রোগ এবং মৃত্যুর হারও হ্রাস পাবে। এখন এই প্রকল্পে কতটা উপকার হয়, সেটাই দেখার!
বাংলা খবর/ খবর/পাঁচমিশালি/
Mosquito: একেই ডেঙ্গি-ম্যালেরিয়া থেকে রেহাই নেই, তার উপর গবেষণাগারে তৈরি হচ্ছে কোটি কোটি মশা! কিন্তু কেন...
Next Article
advertisement
পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয় ক্লাব এর সদস্যর এক আত্মীয়র! তারপরেই, এই এলাকার পুজোর থিম দেখলে অবাক হবেন!
পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয় ক্লাব এর সদস্যর এক আত্মীয়র! অন্যরকম থিম এই এলাকায়
VIEW MORE
advertisement
advertisement