ধুমধাম করেই হয়েছিল বিয়ের আয়োজন, কিন্তু কনের দিকে চোখ যেতেই স্তম্ভিত হয়ে যান অতিথিরা! পত্রপাঠ খবর পাঠালেন পুলিশেও

Last Updated:

বিয়েবাড়িতে ঘটা এমন এক ঘটনা, যা শুনে চমকে গিয়েছেন গোটা দেশের মানুষ। আসলে পাত্রের পরিবারের বিরুদ্ধে উঠেছে এক গুরুতর অভিযোগ।

কনের দিকে চোখ যেতেই স্তম্ভিত হয়ে যান অতিথিরা! পত্রপাঠ খবর পাঠালেন পুলিশেও (Representative Image)
কনের দিকে চোখ যেতেই স্তম্ভিত হয়ে যান অতিথিরা! পত্রপাঠ খবর পাঠালেন পুলিশেও (Representative Image)
পটনা: গোটা দেশে উৎসবের মরশুম বিদায় নিতে না নিতে ইতিমধ্যেই শুরু হয়ে গিয়েছে বিয়ের মরশুম। চারিদিকে এখন শুধু শোনা যাবে বিয়ের সানাইয়ের সুর। আর বিয়েবাড়ি যাওয়ার নিমন্ত্রণ পেলে তো কথাই নেই! আসলে সেজেগুজে বিয়েবাড়ি যাওয়ার আনন্দই আলাদা! কারণ সেখানে চেনা-পরিচিত নানা মানুষের সঙ্গে দেখা হতে থাকে। চলে নানা বিষয়ে গল্প-আড্ডা। সেই সঙ্গে পাল্লা দিয়ে চলে খানাপিনাও। তবে বিয়েবাড়িতে ঘটা এমন এক ঘটনা, যা শুনে চমকে গিয়েছেন গোটা দেশের মানুষ। আসলে পাত্রের পরিবারের বিরুদ্ধে উঠেছে এক গুরুতর অভিযোগ।
কিন্তু ঠিক ঘটেছে ওই বিয়েবাড়িতে। আসলে বিয়ের অনুষ্ঠানে যোগ দিতে এসে পুলিশ ডেকে পাঠিয়েছেন অতিথিরাই। এই ঘটনাটি ঘটেছে শুক্রবার বিহারের পটনায়। আসলে এক ব্যক্তির বিয়ের অনুষ্ঠানে যোগ দিতে এসে কনেকে দেখে তাজ্জব হয়ে যান অতিথিরা। বরের বয়স ৩৫। আর কনের আসনে যে মেয়েটি বসেছিল, সে আদতে পঞ্চম শ্রেণীর ছাত্রী। যা দেখে অতিথিরাও হতবাক হয়ে যান। সঙ্গে সঙ্গে ডেকে পাঠানো হয় পুলিশ। বাল্যবিবাহের গুরুতর অভিযোগ ওঠে ওই যুবকের বিরুদ্ধে।
advertisement
advertisement
বাল্যবিবাহের এই ঘটনাটি ঘটেছে ফুলওয়ার শরিফে। অভিযোগ, পঞ্চম শ্রেণীর এক ছাত্রীকে বিয়ের পিঁড়িতে বসানো হয়েছিল ৩৫ বছর বয়সী এক যুবকের সঙ্গে। ১৬ নভেম্বর বিয়ে হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু মেহেন্দির অনুষ্ঠান চলাকালীনই সেখানে আগত অতিথিরা জানতে পারেন যে, কনে আসলে নাবালিকা। সেই কারণে তাঁরা পুলিশে জানানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন।
advertisement
জানা গিয়েছে যে, পাত্রীর বয়স মাত্র ১২ বছর। অভিযোগ, রীতিমতো চাপ দিয়ে ওই নাবালিকার সঙ্গে বিয়ে পাকা করেছিল পাত্রের পরিবার। যদিও বলা হচ্ছে যে, পাত্রীর দিদি এই বিষয়ে পুলিশে অভিযোগ জানিয়েছিলেন। তাঁর অভিযোগ, তাঁর বোনকে রীতিমতো ভয় দেখিয়ে চাপ দিয়ে ওই যুবকের সঙ্গে বিয়ের পিঁড়িতে বসতে বাধ্য করা হয়েছিল। তদন্তে নেমে পুলিশ জানতে পারে যে, ওই যুবকের বিয়ে এর আগে ঠিক হয়েছিল কনের দিদির সঙ্গে। কিন্তু কনের দিদির সঙ্গে ছিল অন্য একজনের প্রেম। ফলে নিজের প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ের পিঁড়িতে বসেছিলেন তিনি। এতেই ক্ষেপে যায় পাত্রের পরিবার। তাই বাড়ির ছোট মেয়ের সঙ্গেই পাত্রের বিয়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয় তারা। আর সেই কারণেই মাত্র ১২ বছর বয়সী পাত্রীর সঙ্গে বিয়ের জন্য শুরু হয় চাপাচাপি।
বাংলা খবর/ খবর/পাঁচমিশালি/
ধুমধাম করেই হয়েছিল বিয়ের আয়োজন, কিন্তু কনের দিকে চোখ যেতেই স্তম্ভিত হয়ে যান অতিথিরা! পত্রপাঠ খবর পাঠালেন পুলিশেও
Next Article
advertisement
পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয় ক্লাব এর সদস্যর এক আত্মীয়র! তারপরেই, এই এলাকার পুজোর থিম দেখলে অবাক হবেন!
পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয় ক্লাব এর সদস্যর এক আত্মীয়র! অন্যরকম থিম এই এলাকায়
VIEW MORE
advertisement
advertisement