‘দৌড়তে দৌড়তে কি প্রস্রাব করা যায়?’ চিনের আন্ডারওয়াটার ট্রেডমিল ভিডিও ভাইরাল, নেটপাড়ার প্রশ্ন ‘ওরা কি সাঁতার জানে না?’

Last Updated:

চিন ফের আলোড়ন তুলেছে ভবিষ্যতমুখী ফিটনেস প্রযুক্তিতে। এবার আলোচনার কেন্দ্রে ‘আন্ডারওয়াটার ট্রেডমিল’, এক অভিনব যন্ত্র যা একসঙ্গে শরীরচর্চা ও পুনর্বাসনের অভিজ্ঞতা দেয়—একেবারে জলের নীচে!

News18
News18
চিন ফের আলোড়ন তুলেছে ভবিষ্যতমুখী ফিটনেস প্রযুক্তিতে। এবার আলোচনার কেন্দ্রে ‘আন্ডারওয়াটার ট্রেডমিল’, এক অভিনব যন্ত্র যা একসঙ্গে শরীরচর্চা ও পুনর্বাসনের অভিজ্ঞতা দেয়—একেবারে জলের নীচে! একটি ভাইরাল ভিডিওতে দেখা যায়, একজন মানুষ কাচঘেরা স্বচ্ছ চেম্বারে ঢুকে বোতাম টিপতেই জল ধীরে ধীরে উঠে তার কোমর পর্যন্ত পৌঁছয়। কিছুক্ষণের মধ্যেই সে দৌড় শুরু করে—পুরোটাই জলের নীচে।
এই জলতলের ট্রেডমিল–এর উদ্দেশ্য, শরীরে কম চাপ দিয়ে কার্ডিও অনুশীলনের সুযোগ দেওয়া। জলের ভর ও ট্রেডমিলের গতি একত্রে কাজ করে শরীরে প্রতিরোধ সৃষ্টি করে, ফলে জয়েন্টে আঘাত না লাগিয়েও পেশি শক্ত হয় ও স্ট্যামিনা বাড়ে।
advertisement
advertisement

কী ভাবে কাজ করে এই আন্ডারওয়াটার ট্রেডমিল?

জলের ভাসমানতা শরীরের ওপর চাপ কমিয়ে দেয়, ফলে হাঁটু বা হাড়ের সমস্যা থাকা ব্যক্তিদের জন্য এটি আদর্শ। পাশাপাশি জলের প্রতিরোধশক্তি মাংসপেশিকে শক্তিশালী করে এবং হার্টের কর্মক্ষমতা বাড়ায়। খেলোয়াড় বা আঘাত-পরবর্তী পুনর্বাসনের ক্ষেত্রেও এটি দারুণ কার্যকর। অর্থাৎ, এটি এমন এক ব্যায়াম যেখানে দৌড়েও জয়েন্টের ক্ষতি হয় না।
advertisement
ভিডিওটি ভাইরাল হতেই সামাজিক মাধ্যমে বিস্ময় ও উচ্ছ্বাসের ঢল নামে।
একজন লিখেছেন, “চিন সবসময়ই এক ধাপ এগিয়ে।”
আরেকজন মন্তব্য করেন, “দারুণ আইডিয়া! জলে দৌড়ানোর অভিজ্ঞতা অসাধারণ, তবে ট্রেডটা যদি বালির মতো একটু ডুবে যেত, পায়ের মাংসপেশি আরও কাজ করত।”
কেউ জানতে চেয়েছেন, “এই জলের পুনর্ব্যবহার হয় নাকি প্রতিবার নতুন জল দেওয়া হয়? উফফ!”
advertisement
আরেকজন বলেছেন, “দারুণ ধারণা! জয়েন্টে কোনো চাপ ছাড়াই কার্ডিও করার সুযোগ।”
advertisement

 চিনের ‘মশা ড্রোন’ — আরও এক প্রযুক্তির বিস্ময়

ফিটনেস জগৎ কাঁপানোর পাশাপাশি, চিন এবার প্রযুক্তিতেও হাজির নতুন চমক নিয়ে—‘মশা ড্রোন’। চিনের ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অফ ডিফেন্স টেকনোলজি (NUDT)–এর বিজ্ঞানীরা তৈরি করেছেন এই অতিক্ষুদ্র ড্রোন, যার দৈর্ঘ্য মাত্র ১.৩–২ সেন্টিমিটার, ডানার বিস্তার ৩ সেন্টিমিটার এবং ওজন মাত্র ০.৩ গ্রাম।
advertisement
এই ড্রোনের নকশা সম্পূর্ণ মশার অনুকরণে—বায়োনিক ডানা ও সূক্ষ্ম পা-সহ। এটি মোবাইল ফোন দিয়েই নিয়ন্ত্রণ করা যায়, উড়ে বেড়ায় নিঃশব্দে এবং এমন সংকীর্ণ জায়গাতেও প্রবেশ করতে পারে যেখানে সাধারণ ড্রোন পৌঁছতে পারে না। এমনকি এটি রাডার সনাক্তকরণ এড়িয়েও চলতে সক্ষম।
view comments
বাংলা খবর/ খবর/পাঁচমিশালি/
‘দৌড়তে দৌড়তে কি প্রস্রাব করা যায়?’ চিনের আন্ডারওয়াটার ট্রেডমিল ভিডিও ভাইরাল, নেটপাড়ার প্রশ্ন ‘ওরা কি সাঁতার জানে না?’
Next Article
advertisement
এক ছবিতেই ৭২টা গান ! এই রেকর্ড এখনও কেউ ভাঙতে পারেনি, বলিউডের বিশুদ্ধ বিস্ময় ‘ইন্দ্রসভা’
এক ছবিতেই ৭২টা গান ! এই রেকর্ড এখনও কেউ ভাঙতে পারেনি, বলিউডের বিশুদ্ধ বিস্ময় ‘ইন্দ্রসভা’
  • এক ছবিতেই ৭২টা গান !

  • এই রেকর্ড এখনও কেউ ভাঙতে পারেনি

  • বলিউডের বিশুদ্ধ বিস্ময় ‘ইন্দ্রসভা’

VIEW MORE
advertisement
advertisement