Mekhela Saree: বাংলায় তৈরি অসমের এই শাড়ির লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে চাহিদা, ইনকামের নতুন পথ খুঁজে পেলেন তাঁতশিল্পীরা

Last Updated:

Bangla News: অসমের বিখ্যাত মেখলা তৈরি হচ্ছে বাংলায়। এই মেখলা তৈরি করে তাঁতশিল্পীদের মুখে ফুটেছে হাসি। মিলেছে রোজগারের নতুন দিশা।

+
মেখলা

মেখলা শাড়ি

কোচবিহার: অসমের বিখ্যাত মেখলা তৈরি হচ্ছে কোচবিহার জেলায়। এই মেখলা তৈরি করে তাঁতশিল্পীদের মুখে ফুটেছে হাসি। বাংলার তাঁতশিল্প আবারও প্রমাণ করল তার ঐতিহ্য ও সম্ভাবনার কথা। কোচবিহারের তাঁতশিল্পীরা এখন আয়ের নতুন দিগন্ত খুঁজে পেয়েছেন উত্তর-পূর্ব ভারতের অন্যতম রাজ্য অসমে।
কারণ, এখানকার হাতে বোনা মেখলা শাড়ি অসমে বেশ জনপ্রিয়তা পেয়েছে। অসম এবং কোচবিহার দুই প্রতিবেশী রাজ্য হওয়ায় যাতায়াত সহজ, সেই সঙ্গে সংস্কৃতিগত মিল থাকায় অসমের মহিলারা এই ধরনের শাড়ি পরতে ভালবাসেন। ফলে কোচবিহারের তাঁতশিল্পীরা যেসব মেখলা তৈরি করছেন, সেগুলোর অসমে রয়েছে প্রবল চাহিদা।
advertisement
advertisement
তাঁতশিল্পী ধনঞ্জয় দাস জানান, “অসমে এই মেখলা শাড়ির খুব চাহিদা। প্রতিটি শাড়িতে আমরা গড়ে ৫০০ টাকা করে লাভ করতে পারি। আর ওই শাড়িই অসমে বিক্রি হয় ২ থেকে ৩ হাজার টাকায়।”
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
তিনি আরও জানান, এই ব্যবসায় খুব একটা অসুবিধা হয় না, কারণ অসমের ব্যবসায়ী বা মহাজনেরা নিজেরাই কোচবিহারে এসে শাড়িগুলি কিনে নিয়ে যান। এর ফলে তাঁতশিল্পীদের কোথাও আলাদা করে বিপণন করতে হয় না এবং উৎপাদিত পণ্য বিক্রি নিয়েও তাদের কোন দুশ্চিন্তা থাকে না। এই পরিস্থিতিতে কোচবিহারের তাঁতশিল্পীরা নতুন করে সাহস পাচ্ছেন তাঁদের পুরনো ঐতিহ্যকে আরও বড় আকারে এগিয়ে নিয়ে যেতে।
advertisement
Annanya Dey
বাংলা খবর/ খবর/উত্তরবঙ্গ/
Mekhela Saree: বাংলায় তৈরি অসমের এই শাড়ির লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে চাহিদা, ইনকামের নতুন পথ খুঁজে পেলেন তাঁতশিল্পীরা
Next Article
advertisement
'আমি শিবভক্ত, সব বিষ গিলে নিই...', অসমের জনসভায় বললেন মোদি, তাঁর 'রিমোট কন্ট্রোল' কে? চিনিয়ে দিলেন প্রধানমন্ত্রী!
'আমি শিবভক্ত, সব বিষ গিলে নিই...', 'রিমোট কন্ট্রোল' কে? অসমের জনসভায় চিনিয়ে দিলেন মোদি
  • অসমের জনসভায় কংগ্রেসকে তীব্র ভাষায় আক্রমণ করলেন প্রধানমন্ত্রী

  • মোদি বলেন, জনগণই তাঁর আসল প্রভু এবং তাঁর ও ‘রিমোট কন্ট্রোল বা নিয়ন্ত্রক’

  • অসমের দরং ও গোলাঘাটে ১৮,৫৩০ কোটি টাকার প্রকল্পের উদ্বোধন

VIEW MORE
advertisement
advertisement