J D Hospital: নিরাপত্তার বালাই নেই, জেলার এই হাসপাতালের অবস্থা জানলে শিউরে উঠবেন!

Last Updated:

J D Hospital: দীর্ঘ সময় ধরে এই হাসপাতাল চত্বরে কোন‌ও সুরক্ষা কর্মী নেই। হাপাতালের সদর গেট দু'পাশেই সব সময় খোলা থাকে। এছাড়া হাসপাতাল চত্বরে সঠিকভাবে সিসিটিভি বসানোর ব্যবস্থাও করা হয়নি

+
জে

জে ডি হাসপাতাল

কোচবিহার: জেলা বহু পুরোনো এই জে ডি হাসপাতাল। জৌলুস ধীরে ধীরে কমেছে। তবে আজও বহু রোগীরা এই হাসপাতলে আসেন চিকিৎসা করাতে। তবে হাসপাতাল চত্বরের পরিবেশ দেখলে একে হাসপাতাল কম, ভুতুড়ে এলাকা বলেই বেশি মনে হবে। চারিপাশ ঘিরে রয়েছে জঙ্গল এবং ঝোপঝাড়। এছাড়া সন্ধে নামলেই এলাকায় আনাগোনা বাড়ে নেশাগ্রস্থদের। সব মিলিয়ে এট চরম অস্বস্তির মাঝে দিন কাটাতে হচ্ছে এই হাসপাতালের কর্মীদের। তবুও বারংবার আবেদন জানিয়েও কোনও লাভ হয়নি। হয়নি সঠিক সুরক্ষার ব্যবস্থা। বসেনি সিসিটিভি।
হাসপাতালের দুই নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক নার্সিং কর্মী জানান, দীর্ঘ সময় ধরে এই হাসপাতাল চত্বরে কোন‌ও সুরক্ষা কর্মী নেই। হাপাতালের সদর গেট দু’পাশেই সব সময় খোলা থাকে। এছাড়া হাসপাতাল চত্বরে সঠিকভাবে সিসিটিভি বসানোর ব্যবস্থাও করা হয়নি। এছাড়াও রাতের অন্ধকারে হাসপাতাল চত্বরে নেশাগ্রস্থদের আনাগোনা বৃদ্ধি পায়। কিছু ক্ষেত্রে হাসপাতালে আসা রোগীর আত্মীয়-পরিজনেরা নেশাগ্রস্থ অবস্থায় সমস্যার সৃষ্টি করে থাকে। সব মিলিয়ে একেবারে চরম অসুবিধার মাঝেই দিন কাটাতে হচ্ছে এই নার্সিং কর্মীদের। এই বিষয়ে বারংবার অভিযোগ জানানো হলেও কোন‌ও প্রকার পদক্ষেপ গ্রহণ করেনি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ।
advertisement
advertisement
হাসপাতালের আবাসনে থাকা উর্মিলা রায়, শিব ভবোদয় এবং চিকিৎসক বি দাস জানান, হাসপাতালের আবাসনের একেবারেই বেহাল দশা। আবাসনের বেশিরভাগ জায়গায় ফাটল ধরেছে। এছাড়া নেই পর্যাপ্ত বিদ্যুৎ এবং জলের ব্যবস্থা। সবমিলিয়ে আবাসনে থাকা ব্যক্তিদের ভোগান্তি চরমে উঠেছে। এছাড়া আবাসনে নেই সিসিটিভি ও সুরক্ষা কর্মীর ব্যবস্থা। কলেজে যে কোন‌‌ও সময় যেকোন‌ও ব্যক্তি সহজে ঢুকে পড়তে পারেন, তাঁরা একইভাবে যেকোনও সময় চলে আসতে পারেন আবাসনে। এই অবস্থায় যেকোনও সময় একটি বড় বিপদ ঘটে গেলে তার দায়িত্ব কে নেবে? এই নিয়েই উঠছে একাধিক প্রশ্ন। তবুও গোটা বিষয়টি নিয়ে একেবারেই চুপ হয়ে রয়েছে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ।
advertisement
হাসপাতালে বর্তমান সময়েও বহু রোগী চিকিৎসা করাতে আসেন। হাসপাতালের চিকিৎসা ব্যবস্থার পরিকাঠামোগত উন্নয়ন প্রয়োজন। এছাড়াও বিশেষ করে প্রয়োজন হাসপাতালের সুরক্ষা ব্যবস্থার। পর্যাপ্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থার অভাবে যেকোনও মুহূর্তে একটি বড় বিপদ ঘটে যেতে পারে বলে আশঙ্কা। দ্রুত এই পরিস্থিতি পরিবর্তনের জন্য ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে আবেদন জানানো হয়েছে।
সার্থক পণ্ডিত
বাংলা খবর/ খবর/উত্তরবঙ্গ/
J D Hospital: নিরাপত্তার বালাই নেই, জেলার এই হাসপাতালের অবস্থা জানলে শিউরে উঠবেন!
Next Article
advertisement
BCCI New President: দৌড়ে ছিলেন সৌরভ, হরভজন! শেষ পর্যন্ত বিসিসিআই-এর নতুন সভাপতি কে? বড় চমক
দৌড়ে ছিলেন সৌরভ, হরভজন! শেষ পর্যন্ত বিসিসিআই-এর নতুন সভাপতি কে? বড় চমক
  • সৌরভ, হরভজনের মতো হেভিওয়েটদের পিছনে ফেলে বিসিসিআই-এর শীর্ষ পদে বসছেন প্রাক্তন ক্রিকেটার মিঠুন মানহাস৷ আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ভারতের প্রতিনিধিত্ব না করলেও কয়েক বছর আগেও ঘরোয়া ক্রিকেট পরিচিত মুখ ছিলেন মিঠুন৷

VIEW MORE
advertisement
advertisement